ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রায়পুরা দুর্গম চরাঞ্চলের বাঁশগাড়ী ইউনিয়নের স্বর্ণ ব্যবসায়ী প্রাণতোষ সরকারকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গুলি করে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা।
গত মঙ্গলবার প্রাণতোষ প্রতিদিনের মত তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে বাড়িতে যান। বাড়িতে বিশ্রাম নেওয়ায় সময় কালো জামা ও কাল প্যান্ট, মাথায় সাদা পোশাক পরিহিত ৩/৪ জন যুবক তাকে তুলে নিয়ে যায়।
পরে প্রাণতোষের পরিবারের লোকজন তাকে খোঁজাখুজি শুরু করে। ঠিক ওই মুহুর্তেই একটি গুলির শব্দ শুনতে পান স্বজনরা। খোঁজাখুজির পর দিঘলিয়াকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে প্রাণতোষ সরকারকে রক্তাক্ত অবস্থায় মাটিতে পড়ে থাকতে দেখিতে পায়। এলাকাবাসীর সহায়তায় তাকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় প্রানতোষ সরকার মৃত্যুবরণ করেন।
প্রানতোষ সরকারের মেয়ে নবম শ্রেণির ছাত্রী মুক্তা রানী সরকার বলেন, এই দেশে কেন অপরাধীদের বিচার হয় না, সাংবাদিকরা লেখালেখি করে দোষীদের বিচার আওতায় এনে সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি করেন। এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে।
স্থানীয় চেয়ারম্যান রাতুল হাসান জাকির বলেন, প্রাণতোষ সরকারের হত্যাটি দুঃখজনক ও বেদনাদায়ক। এই ব্যাপারে আমি থানা পুলিশের সার্বিক সহযোগিতা নিয়ে দোষীদের আইনের আওতায় আনার সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো, এতে আমার কোন ত্রুটি থাকবে না।
রায়পুরা থানার ওসি (তদন্ত) প্রবীর কুমার ঘোষ বলেন, প্রাণতোষ সরকারের হত্যাকান্ডটি চাঁদা দাবী সংক্রান্ত বিষয়ে ঘটে থাকতে পারে।
বাঁশগাড়ী তদন্ত কেন্দ্রের এসআই আতিয়ার হোসেন বলেন, দোষী ব্যক্তিদের শনাক্ত করনসহ পুলিশি কৌশল চলছে এবং এই বিষয়ে মামলার প্রস্তুতি চলছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৫
রায়পুরা দুর্গম চরাঞ্চলের বাঁশগাড়ী ইউনিয়নের স্বর্ণ ব্যবসায়ী প্রাণতোষ সরকারকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গুলি করে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা।
গত মঙ্গলবার প্রাণতোষ প্রতিদিনের মত তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে বাড়িতে যান। বাড়িতে বিশ্রাম নেওয়ায় সময় কালো জামা ও কাল প্যান্ট, মাথায় সাদা পোশাক পরিহিত ৩/৪ জন যুবক তাকে তুলে নিয়ে যায়।
পরে প্রাণতোষের পরিবারের লোকজন তাকে খোঁজাখুজি শুরু করে। ঠিক ওই মুহুর্তেই একটি গুলির শব্দ শুনতে পান স্বজনরা। খোঁজাখুজির পর দিঘলিয়াকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে প্রাণতোষ সরকারকে রক্তাক্ত অবস্থায় মাটিতে পড়ে থাকতে দেখিতে পায়। এলাকাবাসীর সহায়তায় তাকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় প্রানতোষ সরকার মৃত্যুবরণ করেন।
প্রানতোষ সরকারের মেয়ে নবম শ্রেণির ছাত্রী মুক্তা রানী সরকার বলেন, এই দেশে কেন অপরাধীদের বিচার হয় না, সাংবাদিকরা লেখালেখি করে দোষীদের বিচার আওতায় এনে সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি করেন। এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে।
স্থানীয় চেয়ারম্যান রাতুল হাসান জাকির বলেন, প্রাণতোষ সরকারের হত্যাটি দুঃখজনক ও বেদনাদায়ক। এই ব্যাপারে আমি থানা পুলিশের সার্বিক সহযোগিতা নিয়ে দোষীদের আইনের আওতায় আনার সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো, এতে আমার কোন ত্রুটি থাকবে না।
রায়পুরা থানার ওসি (তদন্ত) প্রবীর কুমার ঘোষ বলেন, প্রাণতোষ সরকারের হত্যাকান্ডটি চাঁদা দাবী সংক্রান্ত বিষয়ে ঘটে থাকতে পারে।
বাঁশগাড়ী তদন্ত কেন্দ্রের এসআই আতিয়ার হোসেন বলেন, দোষী ব্যক্তিদের শনাক্ত করনসহ পুলিশি কৌশল চলছে এবং এই বিষয়ে মামলার প্রস্তুতি চলছে।