ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নের শকরাদহ গ্রামে নিখোঁজের একদিন পর পরিত্যক্ত একটি ঘর থেকে তৃতীয় শ্রেণির এক শিশুর রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার বিকালে মেয়েটি নিখোঁজ হয়; পরদিন বুধবার সকালে তার মরদেহ পাওয়া যায়। ধারনা করা হচ্ছে রাতে ধর্ষণের পর নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, জীবিকার তাগিদে শিশুটির মা দীর্ঘদিন ধরেই প্রবাসে থাকছেন। চার সন্তানের মধ্যে সবার ছোট এ শিশু স্থানীয় হরিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী ছিল। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর তাকে না পেয়ে পরিবারের সদস্যরা স্থানীয়ভাবে মাইকিং করে খোঁজ শুরু করেন।
গতকাল মঙ্গলবার সকালে শিশুটির বাবা প্রতিবেশী ইলিয়াছ মিয়ার পরিত্যক্ত ঘরের দরজা খোলা দেখতে পেয়ে সন্দেহ করেন। ঘরের ভেতরে ঢুকে তিনি মেয়ের রক্তাক্ত মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে চিৎকার দিলে স্থানীয় লোকজন ছুটে আসে। পরে ইউপি সদস্য সুজন মেম্বারকে খবর দেওয়া হয়। তিনি বিষয়টি প্যানেল চেয়ারম্যান সজল চন্দ্র দাসকে জানালে তিনি নাসিরনগর থানায় অবহিত করেন। পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।
প্যানেল চেয়ারম্যান সজল চন্দ্র দাস বলেন, এতো নৃশংস ঘটনায় পুরো এলাকায় শোক ও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। পুলিশ একজনকে আটক করেছে বলে শুনেছি। আমরা এই ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।
এ বিষয়ে নাসিরনগর থানার ওসি জানান, আশংকা করা হচ্ছে ধর্ষণের পর হত্যা, তবে ময়নাতদন্তের রিপোর্টের পর জানা যাবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নের শকরাদহ গ্রামে নিখোঁজের একদিন পর পরিত্যক্ত একটি ঘর থেকে তৃতীয় শ্রেণির এক শিশুর রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার বিকালে মেয়েটি নিখোঁজ হয়; পরদিন বুধবার সকালে তার মরদেহ পাওয়া যায়। ধারনা করা হচ্ছে রাতে ধর্ষণের পর নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, জীবিকার তাগিদে শিশুটির মা দীর্ঘদিন ধরেই প্রবাসে থাকছেন। চার সন্তানের মধ্যে সবার ছোট এ শিশু স্থানীয় হরিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী ছিল। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর তাকে না পেয়ে পরিবারের সদস্যরা স্থানীয়ভাবে মাইকিং করে খোঁজ শুরু করেন।
গতকাল মঙ্গলবার সকালে শিশুটির বাবা প্রতিবেশী ইলিয়াছ মিয়ার পরিত্যক্ত ঘরের দরজা খোলা দেখতে পেয়ে সন্দেহ করেন। ঘরের ভেতরে ঢুকে তিনি মেয়ের রক্তাক্ত মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে চিৎকার দিলে স্থানীয় লোকজন ছুটে আসে। পরে ইউপি সদস্য সুজন মেম্বারকে খবর দেওয়া হয়। তিনি বিষয়টি প্যানেল চেয়ারম্যান সজল চন্দ্র দাসকে জানালে তিনি নাসিরনগর থানায় অবহিত করেন। পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।
প্যানেল চেয়ারম্যান সজল চন্দ্র দাস বলেন, এতো নৃশংস ঘটনায় পুরো এলাকায় শোক ও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। পুলিশ একজনকে আটক করেছে বলে শুনেছি। আমরা এই ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।
এ বিষয়ে নাসিরনগর থানার ওসি জানান, আশংকা করা হচ্ছে ধর্ষণের পর হত্যা, তবে ময়নাতদন্তের রিপোর্টের পর জানা যাবে।