নোয়াখালীর সদর উপজেলার দাদপুরের বারানি পুরে গভীর রাতে সাদ্দাম হোসেন নামে এক ব্যবসায়ীকে গুলি করে তার মোটরসাইকেল, মোবাইল ও টাকার ব্যাগ ছিনিয়ে নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা।
গতকাল বুধবার রাত ১২টার দিকে সদর উপজেলার দাদপুর ইউনিয়নের বারাইপুর গ্রামের লেদু মিয়ার বাড়ির সামনের সড়কে এ ঘটনা ঘটে।
গুলিবিদ্ধ সাদ্দাম হোসেন (২৭) একই গ্রামের মৃত শাহ আলম মেম্বারের ছেলে এবং স্থানীয় খলিফারহাট বাজারের মোবাইল ব্যবসায়ী।
গুলিবিদ্ধ সাদ্দামের বড় ভাই মো.লিটন জানান, আমাদের বাড়ির পাশে খলিফারহাট বাজারে আমার ছোট ভাই সাদ্দামের দুটি মোবাইল দোকান রয়েছে। প্রতিদিনের ন্যায় সে রাত সাড়ে ১১টার দিকে দোকান বন্ধ করে। এরপর মোটরসাইকেল নিয়ে শ্বশুর বাড়ির উদ্দেশে রওনা দেয়। যাত্রাপথে বারাইপুর গ্রামের লেদু মিয়ার বাড়ির সামনে পৌঁছলে সড়কে স্পিড ব্রেকার থাকায় সে মোটরসাইকেলের গতি কমিয়ে দেয়। ওই সময় দুর্বৃত্তরা তার দিকে এগিয়ে আসে। তাৎক্ষণিক সে মোটরসাইকেল রেখে পালাতে চেষ্টা করলে সন্ত্রাসীরা তাকে পেছন থেকে পিঠে গুলি করে। পরবর্তীতে স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। শরীরে গুলি আটকে থাকায় সেখান থেকে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়।
এ বিষয়ে সুধারাম থানার ওসি মো.কামরুল ইসলাম বলেন, কেউ এ ঘটনায় অভিযোগ করেনি তাই জানা নেই। অভিযোগ করলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বৃহস্পতিবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৫
নোয়াখালীর সদর উপজেলার দাদপুরের বারানি পুরে গভীর রাতে সাদ্দাম হোসেন নামে এক ব্যবসায়ীকে গুলি করে তার মোটরসাইকেল, মোবাইল ও টাকার ব্যাগ ছিনিয়ে নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা।
গতকাল বুধবার রাত ১২টার দিকে সদর উপজেলার দাদপুর ইউনিয়নের বারাইপুর গ্রামের লেদু মিয়ার বাড়ির সামনের সড়কে এ ঘটনা ঘটে।
গুলিবিদ্ধ সাদ্দাম হোসেন (২৭) একই গ্রামের মৃত শাহ আলম মেম্বারের ছেলে এবং স্থানীয় খলিফারহাট বাজারের মোবাইল ব্যবসায়ী।
গুলিবিদ্ধ সাদ্দামের বড় ভাই মো.লিটন জানান, আমাদের বাড়ির পাশে খলিফারহাট বাজারে আমার ছোট ভাই সাদ্দামের দুটি মোবাইল দোকান রয়েছে। প্রতিদিনের ন্যায় সে রাত সাড়ে ১১টার দিকে দোকান বন্ধ করে। এরপর মোটরসাইকেল নিয়ে শ্বশুর বাড়ির উদ্দেশে রওনা দেয়। যাত্রাপথে বারাইপুর গ্রামের লেদু মিয়ার বাড়ির সামনে পৌঁছলে সড়কে স্পিড ব্রেকার থাকায় সে মোটরসাইকেলের গতি কমিয়ে দেয়। ওই সময় দুর্বৃত্তরা তার দিকে এগিয়ে আসে। তাৎক্ষণিক সে মোটরসাইকেল রেখে পালাতে চেষ্টা করলে সন্ত্রাসীরা তাকে পেছন থেকে পিঠে গুলি করে। পরবর্তীতে স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। শরীরে গুলি আটকে থাকায় সেখান থেকে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়।
এ বিষয়ে সুধারাম থানার ওসি মো.কামরুল ইসলাম বলেন, কেউ এ ঘটনায় অভিযোগ করেনি তাই জানা নেই। অভিযোগ করলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।