ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলায় পুকুর থেকে একই ওড়না দিয়ে গলা ও হাত-পা বাঁধা অবস্থায় খায়রুন নেছা (৭৫) নামের এক বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার করেছে ভেড়ামারা থানা পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে ধরমপুর ইউনিয়নের রামচন্দ্রপুর বানুতলা এলাকার একটি পুকুরে লাশ ভাসতে দেখে স্থানীয়রা কিনারায় নিয়ে এসে ভেড়ামারা থানা পুলিশকে সংবাদ দিলে খায়রুন নেছার লাশ উদ্ধার করে। তিনি একই এলাকার মৃত জব্বার শেখের স্ত্রী। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, খায়রুন নেছার গলা ও দুই পা একই ওড়না দিয়ে বাঁধা ছিল। এছাড়া তাঁর এক চোখ দিয়ে রক্ত ঝরছিল। পায়ের স্যান্ডেল ও ভর দিয়ে চলাফেরা করা লাঠি পুকুরের পাড়ে পড়েছিল। স্থানীয়দের ভাষ্যমতে, বৃদ্ধার ০৩ছেলে ও ০১ মেয়ে রয়েছে। খায়রুন নেছা তাঁর মেজো ও ছোট ছেলের কাছে থাকতেন। ছেলের বউদের সঙ্গে ঝামেলা হলে মাঝে মধ্যেই অন্যত্র গিয়ে থাকতেন। বৃদ্ধার মেয়ে মোছাঃ ফুলজান খাতুন বলেন, আমার মায়ের লাশ একই ওড়না দিয়ে হাত-পা ও গলা বাঁধা ছিল। তাঁর লাশ পুকুরের মাঝখানে ভাসছিল। এটা কীভাবে সম্ভব হলো? কিছুই বুঝতে পারছি না। আমি এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও জড়িতদের সর্বোচ্চ বিচার চাই। ভেড়ামারা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) রাকিবুল ইসলাম বলেন, পুকুর থেকে উদ্ধার বৃদ্ধার লাশ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার তদন্ত চলমান রয়েছে। এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ পেলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলায় পুকুর থেকে একই ওড়না দিয়ে গলা ও হাত-পা বাঁধা অবস্থায় খায়রুন নেছা (৭৫) নামের এক বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার করেছে ভেড়ামারা থানা পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে ধরমপুর ইউনিয়নের রামচন্দ্রপুর বানুতলা এলাকার একটি পুকুরে লাশ ভাসতে দেখে স্থানীয়রা কিনারায় নিয়ে এসে ভেড়ামারা থানা পুলিশকে সংবাদ দিলে খায়রুন নেছার লাশ উদ্ধার করে। তিনি একই এলাকার মৃত জব্বার শেখের স্ত্রী। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, খায়রুন নেছার গলা ও দুই পা একই ওড়না দিয়ে বাঁধা ছিল। এছাড়া তাঁর এক চোখ দিয়ে রক্ত ঝরছিল। পায়ের স্যান্ডেল ও ভর দিয়ে চলাফেরা করা লাঠি পুকুরের পাড়ে পড়েছিল। স্থানীয়দের ভাষ্যমতে, বৃদ্ধার ০৩ছেলে ও ০১ মেয়ে রয়েছে। খায়রুন নেছা তাঁর মেজো ও ছোট ছেলের কাছে থাকতেন। ছেলের বউদের সঙ্গে ঝামেলা হলে মাঝে মধ্যেই অন্যত্র গিয়ে থাকতেন। বৃদ্ধার মেয়ে মোছাঃ ফুলজান খাতুন বলেন, আমার মায়ের লাশ একই ওড়না দিয়ে হাত-পা ও গলা বাঁধা ছিল। তাঁর লাশ পুকুরের মাঝখানে ভাসছিল। এটা কীভাবে সম্ভব হলো? কিছুই বুঝতে পারছি না। আমি এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও জড়িতদের সর্বোচ্চ বিচার চাই। ভেড়ামারা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) রাকিবুল ইসলাম বলেন, পুকুর থেকে উদ্ধার বৃদ্ধার লাশ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার তদন্ত চলমান রয়েছে। এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ পেলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।