ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সরকারি নির্দেশনা উপেক্ষা করে ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলায় তিন দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর সাড়ে ১২টায় উপজেলা পরিষদের প্রধান ফটকের সামনে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করেন শিক্ষক সমিতির সভাপতি প্রধান শিক্ষক ইয়াকুব আলী। বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সেক্রেটারি আজিজার রহমান, সহ-শিক্ষক দিলারা বেগম, রহিমা বেগম, কামরুজ্জামান, সৈয়দা সাদরিন আফরোজ নিপা ও অপুসহ অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দ।
বক্তারা তাদের বক্তব্যে ১১তম গ্রেড বাস্তবায়ন, শতভাগ পদোন্নতি এবং ১০ ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর গ্রেড প্রদান—এই তিন দফা দাবি দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। সভাপতি ইয়াকুব আলী বলেন, আমরা ন্যায্য দাবি আদায়ের আন্দোলনে আছি। তবে কোনো স্কুলে যেন পরীক্ষার বিঘ্ন না ঘটে এ ব্যাপারে আমি সহকর্মীদের কঠোরভাবে সতর্ক করেছি। পরীক্ষার সময়সূচি নিয়মিতভাবে চলমান রয়েছে। আন্দোলনের সঙ্গে পরীক্ষার বা পে-স্কেলের কোনো সংঘাত নেই।
এ ছাড়াও সংহতি প্রকাশ করে বক্তব্য দেন উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি মাহমুদুন নবী পান্না বিশ্বাস, সাংগঠনিক সম্পাদক বকুল মজুমদার এবং গণ অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতা মামুনুর রশীদ মামুন। তারা শিক্ষকদের আন্দোলনে পূর্ণ সমর্থন জানিয়ে বলেন, শিক্ষকদের ন্যায্য দাবি আমরা সমর্থন করি। তবে চলমান বার্ষিক পরীক্ষায় কোমলমতি শিক্ষার্থীদের যেন কোনো ক্ষতি না হয় সেদিকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। অন্যদিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) খাজিদা বেগম সংক্ষিপ্ত প্রতিক্রিয়ায় বলেন, শিক্ষকদের এ আন্দোলন নিয়ে আমার কোনো বক্তব্য নেই।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫
সরকারি নির্দেশনা উপেক্ষা করে ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলায় তিন দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর সাড়ে ১২টায় উপজেলা পরিষদের প্রধান ফটকের সামনে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করেন শিক্ষক সমিতির সভাপতি প্রধান শিক্ষক ইয়াকুব আলী। বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সেক্রেটারি আজিজার রহমান, সহ-শিক্ষক দিলারা বেগম, রহিমা বেগম, কামরুজ্জামান, সৈয়দা সাদরিন আফরোজ নিপা ও অপুসহ অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দ।
বক্তারা তাদের বক্তব্যে ১১তম গ্রেড বাস্তবায়ন, শতভাগ পদোন্নতি এবং ১০ ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর গ্রেড প্রদান—এই তিন দফা দাবি দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। সভাপতি ইয়াকুব আলী বলেন, আমরা ন্যায্য দাবি আদায়ের আন্দোলনে আছি। তবে কোনো স্কুলে যেন পরীক্ষার বিঘ্ন না ঘটে এ ব্যাপারে আমি সহকর্মীদের কঠোরভাবে সতর্ক করেছি। পরীক্ষার সময়সূচি নিয়মিতভাবে চলমান রয়েছে। আন্দোলনের সঙ্গে পরীক্ষার বা পে-স্কেলের কোনো সংঘাত নেই।
এ ছাড়াও সংহতি প্রকাশ করে বক্তব্য দেন উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি মাহমুদুন নবী পান্না বিশ্বাস, সাংগঠনিক সম্পাদক বকুল মজুমদার এবং গণ অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতা মামুনুর রশীদ মামুন। তারা শিক্ষকদের আন্দোলনে পূর্ণ সমর্থন জানিয়ে বলেন, শিক্ষকদের ন্যায্য দাবি আমরা সমর্থন করি। তবে চলমান বার্ষিক পরীক্ষায় কোমলমতি শিক্ষার্থীদের যেন কোনো ক্ষতি না হয় সেদিকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। অন্যদিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) খাজিদা বেগম সংক্ষিপ্ত প্রতিক্রিয়ায় বলেন, শিক্ষকদের এ আন্দোলন নিয়ে আমার কোনো বক্তব্য নেই।