শীতের হাওয়া নামতেই চরফ্যাসনের হাটবাজারে বাড়তে শুরু করেছে গরম জিলাপির চাহিদা। সন্ধ্যা ঘনালে উপজেলার বটতলার রোডের জিলাপির দোকানগুলোতে দেখা যায় উপচেপড়া ভিড়। স্থানীয়দের কাছে এখন এটি প্রতিদিনের এক ধরনের আনন্দঘন মিলনমেলা। কেউ নিজে খাচ্ছেন, কেউ বন্ধুদের সঙ্গে ভাগাভাগি করছেন, আবার কেউ স্বজনদের জন্য পলিথিনভর্তি করে বাড়ি নিয়ে যাচ্ছেন। এমনকি অনেকে মিষ্টির বিকল্প হিসেবে মেয়ের বাড়িতেও উপহার হিসেবে নিয়ে যাচ্ছেন গরম জিলাপি।
ক্রেতা ইসমাইল ও বিউটি বেগম বলেন, শীত মৌসুমে জিলাপি খেতে দারুন স্বাদ। তাই পরিবারের সকলের জন্য জিলাপি কিনতে এসেছেন।
জিলাপি বিক্রেতা করম আলী তালুকদার (৬৫) বলেন, জিলাপি সবার প্রিয় খাবার। বেশ কয়েক বছর ধরে তিনি শীত মৌসুমে গরম জিলাপি তৈরি করে ক্রেতাদের তৃপ্তি মেটাচ্ছেন। তিনি জানান, শীত শুরু হলেই তিনি নিয়মিত জিলাপি ভাজা ও বিক্রির কাজ চালিয়ে যান। এতে তার সংসারও মোটামুটি চলে যায়। করম আলীর দোকানে দুই ধরনের জিলাপি পাওয়া যায়, যা ক্রেতাদের কাছে বেশ জনপ্রিয়। তিনি প্রতি কেজি জিলাপি ১৪০ থেকে ১৫০ টাকায় বিক্রি করেন। প্রতিদিন ৫ থেকে ৬ মণ পর্যন্ত জিলাপি বিক্রি করতে পারেন বলে জানান তিনি।
চরফ্যাসন(ভোলা): চরফ্যাসনের বটতলার রোডের দোকানে বিক্রি হচ্ছে গরম জিলাপি।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫
শীতের হাওয়া নামতেই চরফ্যাসনের হাটবাজারে বাড়তে শুরু করেছে গরম জিলাপির চাহিদা। সন্ধ্যা ঘনালে উপজেলার বটতলার রোডের জিলাপির দোকানগুলোতে দেখা যায় উপচেপড়া ভিড়। স্থানীয়দের কাছে এখন এটি প্রতিদিনের এক ধরনের আনন্দঘন মিলনমেলা। কেউ নিজে খাচ্ছেন, কেউ বন্ধুদের সঙ্গে ভাগাভাগি করছেন, আবার কেউ স্বজনদের জন্য পলিথিনভর্তি করে বাড়ি নিয়ে যাচ্ছেন। এমনকি অনেকে মিষ্টির বিকল্প হিসেবে মেয়ের বাড়িতেও উপহার হিসেবে নিয়ে যাচ্ছেন গরম জিলাপি।
ক্রেতা ইসমাইল ও বিউটি বেগম বলেন, শীত মৌসুমে জিলাপি খেতে দারুন স্বাদ। তাই পরিবারের সকলের জন্য জিলাপি কিনতে এসেছেন।
জিলাপি বিক্রেতা করম আলী তালুকদার (৬৫) বলেন, জিলাপি সবার প্রিয় খাবার। বেশ কয়েক বছর ধরে তিনি শীত মৌসুমে গরম জিলাপি তৈরি করে ক্রেতাদের তৃপ্তি মেটাচ্ছেন। তিনি জানান, শীত শুরু হলেই তিনি নিয়মিত জিলাপি ভাজা ও বিক্রির কাজ চালিয়ে যান। এতে তার সংসারও মোটামুটি চলে যায়। করম আলীর দোকানে দুই ধরনের জিলাপি পাওয়া যায়, যা ক্রেতাদের কাছে বেশ জনপ্রিয়। তিনি প্রতি কেজি জিলাপি ১৪০ থেকে ১৫০ টাকায় বিক্রি করেন। প্রতিদিন ৫ থেকে ৬ মণ পর্যন্ত জিলাপি বিক্রি করতে পারেন বলে জানান তিনি।
চরফ্যাসন(ভোলা): চরফ্যাসনের বটতলার রোডের দোকানে বিক্রি হচ্ছে গরম জিলাপি।