ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ঝালকাঠিতে দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে চিকিৎসাসেবা নিয়েছেন পাঁচ শতাধিক রোগী। গতকাল শুক্রবার সকাল থেকে পিপলিতা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ছয়টি কক্ষে আয়োজন করা হয় এই স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম।
ক্যাম্পে ঢাকা থেকে আগত মেডিসিন, শিশু মেডিসিন, শিশু সার্জারি বিভাগের চিকিৎসক এবং পুষ্টিবিদদের একটি টিম রোগীদের বিনামূল্যে চিকিৎসা প্রদান করেন। রোগীদের প্রয়োজন অনুযায়ী সরবরাহ করা হয় নানা ধরনের ওষুধও। ঢাকা শিশু হাসপাতালের অধ্যাপক ডা. এস এম খালিদ মাহমুদ শাকিলের উদ্যোগে এবং সামাজিক সংগঠন উই ক্যান চেঞ্জ-এর সহযোগিতায় আয়োজন করা হয় এই ক্যাম্প। উই ক্যান চেঞ্জ-এর প্রতিষ্ঠাতা ডা. এস এম খালিদ মাহমুদ শাকিল বলেন, আমরা চাই কোনো মানুষ যেন চিকিৎসা, শিক্ষা ও সামাজিক সুরক্ষা থেকে পিছিয়ে না পড়ে। ভবিষ্যতেও আমাদের এ ধরনের সামাজিক কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
দিনব্যাপী আয়োজিত এই চিকিৎসা সেবায় স্থানীয় মানুষের ব্যাপক অংশগ্রহণ ক্যাম্পটিকে একটি সফল মানবিক কার্যক্রম হিসেবে পরিণত করেছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫
ঝালকাঠিতে দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে চিকিৎসাসেবা নিয়েছেন পাঁচ শতাধিক রোগী। গতকাল শুক্রবার সকাল থেকে পিপলিতা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ছয়টি কক্ষে আয়োজন করা হয় এই স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম।
ক্যাম্পে ঢাকা থেকে আগত মেডিসিন, শিশু মেডিসিন, শিশু সার্জারি বিভাগের চিকিৎসক এবং পুষ্টিবিদদের একটি টিম রোগীদের বিনামূল্যে চিকিৎসা প্রদান করেন। রোগীদের প্রয়োজন অনুযায়ী সরবরাহ করা হয় নানা ধরনের ওষুধও। ঢাকা শিশু হাসপাতালের অধ্যাপক ডা. এস এম খালিদ মাহমুদ শাকিলের উদ্যোগে এবং সামাজিক সংগঠন উই ক্যান চেঞ্জ-এর সহযোগিতায় আয়োজন করা হয় এই ক্যাম্প। উই ক্যান চেঞ্জ-এর প্রতিষ্ঠাতা ডা. এস এম খালিদ মাহমুদ শাকিল বলেন, আমরা চাই কোনো মানুষ যেন চিকিৎসা, শিক্ষা ও সামাজিক সুরক্ষা থেকে পিছিয়ে না পড়ে। ভবিষ্যতেও আমাদের এ ধরনের সামাজিক কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
দিনব্যাপী আয়োজিত এই চিকিৎসা সেবায় স্থানীয় মানুষের ব্যাপক অংশগ্রহণ ক্যাম্পটিকে একটি সফল মানবিক কার্যক্রম হিসেবে পরিণত করেছে।