ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় এক মাদরাসা শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থী ধর্ষণের অভিযোগ তোলার পর তাকে আটক করা হয়েছে। গত শুক্রবার রাতে উপজেলার লক্ষ্মীটারী ইউনিয়নের চর ইশোরকোল (আশ্রয়ণ কেন্দ্র) আহমাদিয়া নূরুল উলুম হাফিজিয়া মাদরাসা এতিমখানা লিল্লাহ বোডিং এ ঘটনা ঘটে। আটক শিক্ষক সাজেদুল ইসলাম (২৮) লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলার দলগ্রাম এলাকার বাসিন্দা।
স্থানীয়রা জানান, সাজেদুল ইসলাম এর বিরুদ্ধে এক শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠলে উত্তেজিত জনতা তাকে মাদরাসায় আটক করে রাখে। এলাকাবাসীর দাবি, গত কয়েক মাসে মাদরাসার প্রায় ১৮ জন শিক্ষার্থীর সঙ্গেও শিক্ষকটি ধর্ষণ চেষ্টা চালান। ৯৯৯-খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে উত্তেজিত জনতার হাত থেকে শিক্ষক সাজেদুল ইসলামকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।
এক শিক্ষার্থীর দাদী বলেন, হুজুর মসজিদের ভেতর ঝাড়ু দেওয়ার কথা বলে ডেকে নেয়। তারপর সুকৌশলে খারাপ কাজ করে। বিষয়টা জানার পর সবাই একত্র হয়ে হুজুরকে ধরি।
মাদরাসা সূত্রে জানা যায়, দুই বছর ধরে শিক্ষক সাজেদুল ইসলাম মাদরাসায় বিভিন্ন শিফটে পাঠদান করতেন। সকাল থেকে এশা পর্যন্ত ক্লাস নেওয়ার দায়িত্ব ছিল তার উপর।
গঙ্গাচড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আল ইমরান বলেন, ৯৯৯-এর মাধ্যমে খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে যাই। উত্তেজিত জনতার হাত থেকে শিক্ষককে উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। বিষয়টি তদন্তাধীন। এখনো কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় এক মাদরাসা শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থী ধর্ষণের অভিযোগ তোলার পর তাকে আটক করা হয়েছে। গত শুক্রবার রাতে উপজেলার লক্ষ্মীটারী ইউনিয়নের চর ইশোরকোল (আশ্রয়ণ কেন্দ্র) আহমাদিয়া নূরুল উলুম হাফিজিয়া মাদরাসা এতিমখানা লিল্লাহ বোডিং এ ঘটনা ঘটে। আটক শিক্ষক সাজেদুল ইসলাম (২৮) লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলার দলগ্রাম এলাকার বাসিন্দা।
স্থানীয়রা জানান, সাজেদুল ইসলাম এর বিরুদ্ধে এক শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠলে উত্তেজিত জনতা তাকে মাদরাসায় আটক করে রাখে। এলাকাবাসীর দাবি, গত কয়েক মাসে মাদরাসার প্রায় ১৮ জন শিক্ষার্থীর সঙ্গেও শিক্ষকটি ধর্ষণ চেষ্টা চালান। ৯৯৯-খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে উত্তেজিত জনতার হাত থেকে শিক্ষক সাজেদুল ইসলামকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।
এক শিক্ষার্থীর দাদী বলেন, হুজুর মসজিদের ভেতর ঝাড়ু দেওয়ার কথা বলে ডেকে নেয়। তারপর সুকৌশলে খারাপ কাজ করে। বিষয়টা জানার পর সবাই একত্র হয়ে হুজুরকে ধরি।
মাদরাসা সূত্রে জানা যায়, দুই বছর ধরে শিক্ষক সাজেদুল ইসলাম মাদরাসায় বিভিন্ন শিফটে পাঠদান করতেন। সকাল থেকে এশা পর্যন্ত ক্লাস নেওয়ার দায়িত্ব ছিল তার উপর।
গঙ্গাচড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আল ইমরান বলেন, ৯৯৯-এর মাধ্যমে খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে যাই। উত্তেজিত জনতার হাত থেকে শিক্ষককে উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। বিষয়টি তদন্তাধীন। এখনো কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।