গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রার অফিসে দীর্ঘ ২৫ বছর ধরে পড়ে থাকা দাবি বিহীন প্রায় ৭ হাজার দলিল ধ্বংস করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রার অফিস চত্বরে সাব-রেজিস্ট্রার সোলাইমান আলীর উপস্থিতিতে দলিলগুলো আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়। সাব-রেজিস্ট্রার অফিস সূত্রে জানা গেছে, নিবন্ধন অধিদপ্তরের নির্দেশনা অনুযায়ী কোনো দলিল দুই বছরের বেশি সময় সাব-রেজিস্ট্রার অফিসে দাবি বিহীন অবস্থায় পড়ে থাকলে তা আইন অনুসারে ধ্বংস করার বিধান রয়েছে। নিয়ম মেনে ১৯৯৫ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে তৈরি হওয়া প্রায় সাত হাজার দলিল ধ্বংস করা হয়। গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রার সোলাইমান আলী বলেন, আমরা অধিদপ্তরের নির্দেশনা অনুসারে বছরের পর বছর ধরে জমে থাকা প্রায় ৭ হাজার দলিল আজ আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস করেছি। এসব দলিলের মালিকদের মধ্যে কেউ দলিল বুঝে নিতে না আসায় এত বছর ধরে সেগুলো অফিসে সংরক্ষিত ছিল। পরবর্তীতে নিয়ম অনুযায়ী কমিটি গঠন করে ও প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে দলিলগুলো ধ্বংসের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এ সময় স্থানীয় দলিল লেখক সমিতির সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন। তারা জানান, এই পদক্ষেপে অফিসের জায়গা খালি হয়েছে এবং পুরনো কাগজপত্রের স্তূপ সরিয়ে নতুন কার্যক্রম আরও সহজভাবে পরিচালনা করা সম্ভব হবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫
গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রার অফিসে দীর্ঘ ২৫ বছর ধরে পড়ে থাকা দাবি বিহীন প্রায় ৭ হাজার দলিল ধ্বংস করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রার অফিস চত্বরে সাব-রেজিস্ট্রার সোলাইমান আলীর উপস্থিতিতে দলিলগুলো আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়। সাব-রেজিস্ট্রার অফিস সূত্রে জানা গেছে, নিবন্ধন অধিদপ্তরের নির্দেশনা অনুযায়ী কোনো দলিল দুই বছরের বেশি সময় সাব-রেজিস্ট্রার অফিসে দাবি বিহীন অবস্থায় পড়ে থাকলে তা আইন অনুসারে ধ্বংস করার বিধান রয়েছে। নিয়ম মেনে ১৯৯৫ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে তৈরি হওয়া প্রায় সাত হাজার দলিল ধ্বংস করা হয়। গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রার সোলাইমান আলী বলেন, আমরা অধিদপ্তরের নির্দেশনা অনুসারে বছরের পর বছর ধরে জমে থাকা প্রায় ৭ হাজার দলিল আজ আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস করেছি। এসব দলিলের মালিকদের মধ্যে কেউ দলিল বুঝে নিতে না আসায় এত বছর ধরে সেগুলো অফিসে সংরক্ষিত ছিল। পরবর্তীতে নিয়ম অনুযায়ী কমিটি গঠন করে ও প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে দলিলগুলো ধ্বংসের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এ সময় স্থানীয় দলিল লেখক সমিতির সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন। তারা জানান, এই পদক্ষেপে অফিসের জায়গা খালি হয়েছে এবং পুরনো কাগজপত্রের স্তূপ সরিয়ে নতুন কার্যক্রম আরও সহজভাবে পরিচালনা করা সম্ভব হবে।