ভোলার চরফ্যাসনে বেইজিং হাঁস পালনের প্রতি মানুষের আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। কম সময়ে বেশি লাভ হওয়ায় অনেকেই এই হাঁস পালনকে বেছে নিচ্ছেন স্বাবলম্বী হওয়ার পথ হিসেবে। স্থানীয়ভাবে এই সাদা রঙের দ্রুত বর্ধনশীল হাঁসের খামার গড়ে উঠছে, বাড়ছে উদ্যোক্তার সংখ্যাও। চরফ্যাসন পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ডের আব্বাস উদ্দিন তার বাড়ির উঠানেই ছোট পরিসরে বেইজিং হাঁসের খামার গড়ে উঠেছে। মাত্র এক বছর আগে তিনি ১৩০ টাকা দরে তিনটি বেইজিং হাঁসের বাচ্চা কিনেছিলেন। এখন তার খামারে হাঁসের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে প্রায় ২০টিতে।
আব্বাস জানান, তার খামারের হাঁস দুই মাসের মধ্যেই বিক্রির উপযোগী হয়ে উঠে। একটি পূর্ণবয়স্ক বেইজিং হাঁসের ওজন ৩-৪ কেজির মতো হয় এবং বাজারে প্রতি কেজি ৫০০-৬০০ টাকায় বিক্রি হয়। এ ছাড়া তিনি ডিম বিক্রি করছেন প্রতি পিস ৩০ টাকা দরে। খামারের পরিধি বাড়াতে পারলে আয় আরো বাড়বে বলে তিনি জানান। শুধু আব্বাস নন, কম খরচে বাড়তি আয়ের আশায় অনেকেই এই হাঁস পালনে যুক্ত হচ্ছেন। রিকশাচালক জাহাঙ্গীর আলম জানান, শখের বশে চারটি হাঁসের বাচ্চা নিয়ে তিনি হাঁস পালন শুরু করেন। তার ভাষায়, বেইজিং হাঁস পালনে খরচ একটু বেশি হলেও নিয়মিত পরিচর্যা করলে লাভের অনেক সুযোগ রয়েছে। খামারিরা বলছেন, দ্রুত বাড়তি ওজন যুক্ত হওয়া, বাজারে স্থায়ী চাহিদা এবং রোগবালাই কম হওয়ায় বেইজিং হাঁস পালন দিন দিন লাভজনক খাতে পরিণত হচ্ছে। স্থানীয়ভাবে সঠিক পরামর্শ ও প্রয়োজনীয় সহায়তা পেলে এ খাত চরফ্যাশনের অর্থনীতিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে বলে আশা করছেন তারা
অর্থ-বাণিজ্য: ডিজিটাল পেমেন্ট সেবা চালুর অনুমোদন পেল বাংলালিংক
অর্থ-বাণিজ্য: ডিসেম্বরের ৯ দিনেই এসেছে ১১৬ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অর্থ-বাণিজ্য: যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করল আরএফএল
অর্থ-বাণিজ্য: এসএমই মেলায় নানা পণ্যের আকর্ষণীয় সমাহার.
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি: পেপসিকো ডিস্ট্রিবিউটরদের জন্য এসএমই ক্রেডিট কার্ড চালু