image

নড়াইল সদর উপজেলা প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে বিভ্রান্তি ছড়ানোর অভিযোগ

সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫
প্রতিনিধি, নড়াইল

নড়াইল সদর উপজেলা প্রকৌশলী মো. খাইরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ভুল তথ্যে বিভ্রান্তি ছড়ানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিভিন্ন মাধ্যমে একটি মহল এ অপতথ্য ছড়াচ্ছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।

প্রকৌশলী মো. খাইরুল ইসলাম বলেন, নড়াইল সদর উপজেলা পরিষদের ২০২৫-২০২৬ অর্থ বছরের ১% উন্নয়ন বরাদ্দের ৭২ লাখ টাকার বিষয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হয়েছে।

উপজেলা প্রকৌশলী অফিস সূত্রে জানা যায়, সদর উপজেলায় ১৩টি ইউনিয়ন পরিষদ রয়েছে। ভূমি হস্তান্তর কর থেকে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ তার উন্নয়নমূলক কাজ বাস্তবায়নের জন্য ১% বরাদ্দ পেয়ে থাকে। এ বরাদ্দের টাকা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের অ্যাকাউন্টে হস্তান্তর করা হয়।

উপজেলা প্রকৌশলীর অফিস থেকে সংশ্লিষ্ট চেয়ারম্যানরা কারিগরি সহায়তা নিয়ে থাকেন। উপজেলা প্রকৌশল অফিস থেকে স্কিমের বিপরীতে প্রাক্কলন প্রস্তুত করে দেয়া হয়। প্রাক্কলন অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট চেয়ারম্যানরা মাঠ পর্যায়ে কাজ বাস্তবায়ন করেন। নিয়মানুযায়ী এ কাজের বিল সংক্রান্ত আয়ন-ব্যয়ন কর্মকর্তা সংশ্লিষ্ট চেয়ারম্যানরা। এক্ষেত্রে উপজেলা প্রকৌশলী বা তার অফিসের কারো কোনো সংশ্লিষ্টতা থাকার সুযোগ নেই। সবকিছুই চেয়ারম্যানদের এখতিয়ার। উক্ত বরাদ্দকৃত অর্থ দিয়ে কাজ বাস্তবায়নের জন্য চেয়ারম্যানরা যে ধরণের সহায়তা চায়বেন উপজেলা প্রকৌশল দপ্তর থেকে সেইসব কারিগরি সহায়তা দেয়া হয়।

অথচ, সামাজিক যোগাযোগসহ বিভিন্ন মাধ্যমে নড়াইল সদর উপজেলা প্রকৌশলী মো. খাইরুল ইসলামসহ তার অফিসের বিরুদ্ধে ২০২৫-২৬ অর্থ বছরের ১% উন্নয়ন বরাদ্দের ৭২ লাখ টাকার কাজের অনিয়মের বিষয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হয়েছে। এ কাজে কোনো অনিয়ম হলে তার দায়ভার সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের বলে মন্তব্য করেন সদর উপজেলা প্রকৌশলী অফিসের কর্মকর্তারা।

‘সারাদেশ’ : আরও খবর

সম্প্রতি