মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে তিন দিনব্যাপি বিজয় মেলায় চলন্ত পাঠাগারের আয়োজনে বইপড়া কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। বিভিন্ন কারুপণ্য নিয়ে জমে উঠা বইয়ের আয়োজন অনেক বইপ্রেমীর নজর কাড়ে।
বর্তমানে কেউ বই পড়তে চায় না। পাঠক খরার সময়ে এমন উদ্যোগকে অনেকেই সাধুবাদ জানান। মেলায় আসা শিশু, কিশোর, বইয়ের স্টলে ভীড় করেন। কিছুক্ষণের জন্য হলেও বইয়ের সাথে সখ্যতা করেন। চলন্ত পাঠাগারের উদ্যোক্তা লেখক, সাংবাদিক জানান, ২০২৩ সাল তিনি নিজ উদ্যোগে চলন্ত পাঠাগার গড়ে তুলেন। তখন থেকেই তিনি বিভিন্ন বিদ্যালয়, রেল স্টেশন, রেলের বগি, হাটবাজার ও জনসমাগমে বইয়ের ঝোলা নিয়ে বেড়াচ্ছেন। আগামী প্রজন্মকে বইমুখী করা, পাঠাভ্যাস জাগ্রত করার লক্ষ্য নিয়ে চলন্ত পাঠাগার কাজ করে যাচ্ছে। মেলায় আসা আনোয়ারুল হক জানান, নিঃসন্দেহে একটি প্রশংসনীয় উদ্যোগ। অধ্যাপক তাপস সরকারের মতে, মানুষকে বইমুখী করতে চলন্ত পাঠাগার আলোর মশাল। হাওর পাড়ের কবি মশিউর রেজা বলেন, সৃজনশীল মানুষ শ্যামল চৌধুরীর চলন্ত পাঠাগার আঁধার পথের এক প্রোজ্জ্বল আলোক শিখা।
এনামুল হক বাচ্চু বলেন, বইয়ের বিকল্প নেই। সবার উচিত বই পড়া। সন্তানের হাতে বই তুলে দেয়া। চলন্ত পাঠাগারের চলমানতা অব্যাহত থাকুক। জয়তু চলন্ত পাঠাগার।
আন্তর্জাতিক: বৃষ্টিতে তলিয়ে গেল আশ্রয় শিবির, তীব্র শীতে দুর্ভোগ
আন্তর্জাতিক: ট্রাম্পের অভিবাসী ফেরত অভিযান কি আরও জোরালো হবে
সারাদেশ: বোয়ালখালীতে কৃষকের গরু চুরি
সারাদেশ: বদলগাছীতে মহান বিজয় দিবস পালিত