ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর সংলগ্ন বঙ্গোপসাগর কিছুটা উত্তাল রয়েছে। শনিবার (৪ ডিসেম্বর) সকাল থেকে উপকূলীয় এলাকায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। আকাশ ঘন মেঘাচ্ছন্ন রয়েছে। শীত এবং বৃষ্টিতে ভোগান্তিতে পড়েছে আগত পর্যটক আর নিম্ন আয়ের মানুষ।
ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে উত্তাল বঙ্গোপসাগর, ৩ নম্বর হুশিয়ার সর্তক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলেছে কক্সবাজার আবহাওয়া অফিস।
কক্সবাজার আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়াবিদ মনোয়ার হোসাইন সংবাদকে জানিয়েছেন, ঘূর্ণিঝড়টি শুক্রবার সকাল ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৩০ কিলোমিটার, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৯৯৫ কিলোমিটার, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৮৮৫ কিলোমিটার এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৮৯৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পশ্চিমে অবস্থান করছিল।
ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার যা দমকা অথবা ঝড়ো আকারে ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে।
তাই কক্সবাজার সমুদ্র বন্দরকে ৩ নম্বর এবং দেশের সব সমুদ্রবন্দরকে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি সব মাছধরার ট্রলারকে উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।
এ নিয়ে কক্সবাজার ট্যুরিষ্ট পুলিশের এসপি জিল্লুর রহমান জানান, ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর সংলগ্ন বঙ্গোপসাগর কিছুটা উত্তাল রয়েছে। এখন সমুদ্র সৈকতে পর্যটক কমে গেছে। তারপরও যারা সৈকতে নামতে আগ্রহী তাদেরকে ট্যুরিষ্ট পুলিশের পক্ষ থেকে সর্তক করা হচ্ছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শনিবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২১
ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর সংলগ্ন বঙ্গোপসাগর কিছুটা উত্তাল রয়েছে। শনিবার (৪ ডিসেম্বর) সকাল থেকে উপকূলীয় এলাকায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। আকাশ ঘন মেঘাচ্ছন্ন রয়েছে। শীত এবং বৃষ্টিতে ভোগান্তিতে পড়েছে আগত পর্যটক আর নিম্ন আয়ের মানুষ।
ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে উত্তাল বঙ্গোপসাগর, ৩ নম্বর হুশিয়ার সর্তক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলেছে কক্সবাজার আবহাওয়া অফিস।
কক্সবাজার আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়াবিদ মনোয়ার হোসাইন সংবাদকে জানিয়েছেন, ঘূর্ণিঝড়টি শুক্রবার সকাল ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৩০ কিলোমিটার, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৯৯৫ কিলোমিটার, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৮৮৫ কিলোমিটার এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৮৯৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পশ্চিমে অবস্থান করছিল।
ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার যা দমকা অথবা ঝড়ো আকারে ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে।
তাই কক্সবাজার সমুদ্র বন্দরকে ৩ নম্বর এবং দেশের সব সমুদ্রবন্দরকে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি সব মাছধরার ট্রলারকে উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।
এ নিয়ে কক্সবাজার ট্যুরিষ্ট পুলিশের এসপি জিল্লুর রহমান জানান, ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর সংলগ্ন বঙ্গোপসাগর কিছুটা উত্তাল রয়েছে। এখন সমুদ্র সৈকতে পর্যটক কমে গেছে। তারপরও যারা সৈকতে নামতে আগ্রহী তাদেরকে ট্যুরিষ্ট পুলিশের পক্ষ থেকে সর্তক করা হচ্ছে।