র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন । ছবি: সংগৃহীত
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন এলিট ফোর্স র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন। তবে তার শারীরিক অবস্থা ভালো আছে।
বৃহস্পতিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় খন্দকার মঈন করোনা আক্রান্তের বিষয়টি নিজেই নিশ্চিত করেছেন। সুস্থতার জন্য তিনি সকলের কাছে দোয়া চেয়েছেন।
খন্দকার মঈন বলেন, বুধবার (২ ফেব্রুয়ারি) করোনা পরীক্ষা করানোর পর আজ ফলাফল পজিটিভ এসেছে। একটি মাত্র উপসর্গ ছিল। তবে অন্য কোনো শারীরিক সমস্যা নেই।
গত বছরের ২৫ মার্চ র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালকের দায়িত্ব পান কমান্ডার খন্দকার আল মঈন। এর আগে র্যাবের কমিউনিকেশন উইংয়ের পরিচালকের দায়িত্ব পালন করছিলেন তিনি। মেধাবী, সৎ ও চৌকস অফিসার হিসেবে পরিচিত খন্দকার আল মঈন ২০০৭ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত র্যাব সদর দপ্তরের গোয়েন্দা শাখার উপ-পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
র্যাবের গোয়েন্দা শাখায় দায়িত্ব পালনকালে জঙ্গি, চরমপন্থি এবং সন্ত্রাসীসহ বিভিন্ন অপারেশনে প্রশংসনীয় অবদান রাখেন তিনি। বিশেষ করে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার আসামিকে গ্রেনেডসহ গ্রেপ্তারের প্রশংসনীয় অবদানের জন্য ২০০৯ সালে বাংলাদেশ পুলিশ মেডেলে (বিপিএম) ভূষিত হন। এবারও একই সম্মানে ভূষিত হন র্যাবের এই কর্মকর্তা।
কমান্ডার খন্দকার আল মঈন ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ কলেজ (ডিএসসিএসসি) থেকে পিএসসি সম্পন্ন করেন। তিনি বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি) থেকে এমএসসি ডিগ্রি অর্জন এবং বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ শেষ করেছেন।
র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন । ছবি: সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ০৩ ফেব্রুয়ারী ২০২২
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন এলিট ফোর্স র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন। তবে তার শারীরিক অবস্থা ভালো আছে।
বৃহস্পতিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় খন্দকার মঈন করোনা আক্রান্তের বিষয়টি নিজেই নিশ্চিত করেছেন। সুস্থতার জন্য তিনি সকলের কাছে দোয়া চেয়েছেন।
খন্দকার মঈন বলেন, বুধবার (২ ফেব্রুয়ারি) করোনা পরীক্ষা করানোর পর আজ ফলাফল পজিটিভ এসেছে। একটি মাত্র উপসর্গ ছিল। তবে অন্য কোনো শারীরিক সমস্যা নেই।
গত বছরের ২৫ মার্চ র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালকের দায়িত্ব পান কমান্ডার খন্দকার আল মঈন। এর আগে র্যাবের কমিউনিকেশন উইংয়ের পরিচালকের দায়িত্ব পালন করছিলেন তিনি। মেধাবী, সৎ ও চৌকস অফিসার হিসেবে পরিচিত খন্দকার আল মঈন ২০০৭ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত র্যাব সদর দপ্তরের গোয়েন্দা শাখার উপ-পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
র্যাবের গোয়েন্দা শাখায় দায়িত্ব পালনকালে জঙ্গি, চরমপন্থি এবং সন্ত্রাসীসহ বিভিন্ন অপারেশনে প্রশংসনীয় অবদান রাখেন তিনি। বিশেষ করে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার আসামিকে গ্রেনেডসহ গ্রেপ্তারের প্রশংসনীয় অবদানের জন্য ২০০৯ সালে বাংলাদেশ পুলিশ মেডেলে (বিপিএম) ভূষিত হন। এবারও একই সম্মানে ভূষিত হন র্যাবের এই কর্মকর্তা।
কমান্ডার খন্দকার আল মঈন ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ কলেজ (ডিএসসিএসসি) থেকে পিএসসি সম্পন্ন করেন। তিনি বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি) থেকে এমএসসি ডিগ্রি অর্জন এবং বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ শেষ করেছেন।