alt

স্ত্রী-মেয়েকে হত্যা মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তি একযুগ পর গ্রেপ্তার

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : শুক্রবার, ০৫ আগস্ট ২০২২

স্ত্রী ও তিন বছরের মেয়ে হত্যার দায়ে মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামি জাকির হোসেনকে ১২ বছর পর গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পারিবারিক কলহে জেরে ২০০৫ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি মানিকগঞ্জের দৌলতপুরে স্ত্রী নিপা আক্তার (২২) ও তিন বছরের মেয়ে জ্যোতিকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে জাকির হোসেন (৪০)। সেই মামলায় গ্রেপ্তারের পর জামিনে বেড়িয়ে ১২ বছর আত্মগোপনে ছিলেন তিনি। মামলার বিচারে মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামি জাকির হোসেনকে সাভারের শাহিবাগ এলাকা থেকে বৃহস্পতিবার (৪ আগস্ট) রাতে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)।

র‌্যাব বলছে, স্ত্রী-সন্তান হত্যায় পাঁচ বছর জেল খেটে জামিনে বের হয়ে আত্মগোপনে চলে যায় জাকির। ২০১৩ সালে তিনি পুনরায় বিয়ে করে সাভারের জিনজিরা এলাকায় বসবাস করছিলেন। গ্রেপ্তার এড়াতে তিনি রাজধানীর আরামবাগ, ফকিরাপুল, হাজারীবাগ, খিলগাঁও, সাভার এবং চট্টগ্রামে থেকেছেন। প্রতিনিয়ত পেশা পরিবর্তন করেছেন কখনো গার্মেন্টস, স্পাইরাল বাইন্ডিং, ঝুট ব্যবসা করেছেন। কখনো বাউলের ছদ্মবেশে ও ঘুরে বেড়িয়েছেন।

শুক্রবার (৫ আগস্ট) দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‌্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‌্যাব-৪ অধিনায়ক (সিও) ডিআইজি মোজাম্মেল হক। জিজ্ঞাসাবাদে ও মামলার নথি ও তদন্তে ঘটনার বিবরণ তুলে ধরে মোজাম্মেল হক বলেন, ২০০০ সালে জাকির হোসেন মানিকগঞ্জ জেলার দৌলতপুর থানার জিয়নপুরের একই মো. আবু হানিফের মেয়ে নিপা আক্তারকে বিয়ে করেন। বিয়ের সময় যৌতুক হিসেবে নগদ অর্থ, গহনা ও আসবাবপত্র বরপক্ষকে দেয়া হয়। তবে বিয়ের পর আরও যৌতুকের দাবিতে স্ত্রী নিপাকে শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করতে থাকেন জাকির। জাকির-নিপা দম্পতির ঘরে জ্যোতি নামে কন্যা সন্তানের জন্ম হয়। মেয়ের বয়স যখন তিন বছর তখন পুনরায় গর্ভধারণ করেন স্ত্রী নিপা আক্তার। সে সময় জানতে পারেন নিজের বড় ভাইয়ের স্ত্রীর সঙ্গে জাকিরের পরকীয়া সম্পর্ক চলছে। একদিন জাকিরকে সেই ভাবির সঙ্গে আপত্তিকর অবস্থায় দেখে ফেলেন। যা ভাসুর জাহাঙ্গীরকে নিপা জানিয়ে দেন। এ নিয়ে মনোমালিন্য-কলহ চরমে উঠে। জাকির নিপাকে তালাকের ভয় দেখানো শুরু করে। পারিবারিক সম্মানহানি ও প্রতিশোধ পরায়ণ মানসিকতা থেকে জাকির গোপনে স্ত্রী নিপাকে হত্যার পরিকল্পনা করে।

২০০৫ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি রাতে জাকির ঘুমন্ত অবস্থায় নিপা আক্তারকে গামছা দিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করে। জ্যোতি ঘটনা দেখতে পাওয়ায় নিজের মেয়েকেও শ্বাসরোধে হত্যা করে পালিয়ে যায়। ২৭ ফেব্রুয়ারি নিহতের বাবা আবু হানিফ বাদী হয়ে দৌলতপুর থানায় জাকির হোসেনসহ তার বাবা নইম উদ্দিন শেখ, মা মালেকা বানু এবং ভাবি তাহমিনাসহ চারজনের নামে হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওই মামলার আসামি জাকির ৫ বছর কারাভোগ শেষে জামিনে বেড়িয়ে ২০১০ সালে আত্মগোপনে চলে যায়।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জাকির হোসেন তার বাবা নইম উদ্দিন শেখ, মা মালেকা বানু এবং ভাবি তাহমিনাসহ জাকিরের বড় ভাই জাহাঙ্গীর হোসেন, জাকিরের ঘনিষ্ঠ বন্ধু আমিনুল, জাহাঙ্গীরের শ্যালক স্বপন ও হাসান এবং জাকিরের চাচাতো ভাই পারভেজ ওরফে রানা ওরফে মিলনসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

আদালত সাক্ষ্য প্রমাণ ও উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক শেষে অন্তঃসত্ত্বা নিপা ও মেয়ে জ্যোতি হত্যায় অপরাধে প্রধান আসামি জাকিরকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হয়। আর তার ভাবি তাহমিনা, ভাই জাহাঙ্গীর, বন্ধু আমিনুল, চাচাতো ভাই পারভেজ রানা মিলন, জাহাঙ্গীরের শ্যালক স্বপন ও হাসানসহ প্রত্যেককে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দেন। শাশুড়ি মালেকা বানু বেকসুর খালাস পান। শ্বশুর নইম উদ্দিন বিচার চলাকালে মৃত্যুবরণ করেন। ২০১০ সালে জামিনের পর জাকির পলাতক অবস্থায় প্রায় দীর্ঘ ১২ বছর আত্মগোপনে ছিলেন।

২০১৩ সালে জাকির পুনরায় বিয়ে করেন। স্ত্রী ও সন্তান নিয়ে তিনি সাভারের জিনজিরা এলাকায় বসবাস করছিলেন। স্ত্রী ও মেয়ে হত্যা মামলায় জামিন নিয়ে আর কোনদিন মানিকগঞ্জে যাননি জাকির। ঘটনার পর থেকে আত্মগোপন ও গ্রেপ্তার এড়াতে বিভিন্ন স্থানে ঘুরে বেড়ান। পেশা পরিবর্তন করেন। বাউলের বেশে জীবিকা নির্বাহ করেন। গ্রেপ্তার জাকিরকে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।

সোনারগাঁয়ে শিক্ষার্থী হত্যাকারীদের শাস্তির দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল, সড়ক অবরোধ

জামালপুরে সার ডিলার নিয়োগে নতুন নীতিমালা বাতিলের দাবীতে মানববন্ধন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মানববন্ধন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিজিবির অভিযানে ১২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

কাদিরদী বাজারে অগ্নিকান্ডে ১৭টি দোকান পুড়ে ছাই

সুনামগঞ্জে আন্তর্জাতিক গ্রামীণ নারী দিবসে নারী সমাবেশ ও পিঠা উৎসব

যাদের হাতে উঠলো এবারের সিজেএফবি অ্যাওয়ার্ড

পুরস্কারের প্রলোভনে নিঃস্ব সাধারণ মানুষ

চট্টগ্রাম বন্দর বন্ধ করে দেওয়া হবে

দোহার ইলিশ শিকারের অপরাধে ২১ জেলে আটক

চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে গলায় ওড়না প্যাঁচানো যুবকের লাশ উদ্ধার

কিশোরগঞ্জে নিখোঁজের ৪৮ ঘণ্টা পর জেলের মরদেহ উদ্ধার

চাঁদপুরে দেশিয় অস্ত্রসহ কিশোর গ্যাংয়ের ৭ সদস্য গ্রেপ্তার

কেশবপুরে জমি নিয়ে বিবাদে শিশুসহ আহত ৭

জয়পুরহাটে মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত এক

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে দুর্ঘটনায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

বোয়ালখালীতে পুকুরে বিষ দিয়ে মাছ নিধন আড়াই লাখ টাকা ক্ষতি

মানিকগঞ্জের রাস্তার ধারে লক্ষ লক্ষ টাকার আঁখ বিক্রি

গারো সম্প্রদায়ের সংসারেক ঐতিহ্যের ওয়ান্না উৎসব

পবিপ্রবিতে ইউসিজি চেয়ারম্যানের মতবিনিময় ও ব্যামাগারের উদ্বোধন

ডিমলায় ভূমি অফিসে দালালের দৌরাত্ম্য হয়রানির শিকার হচ্ছেন সেবাগ্রহীতারা

চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্যবাহী গাড়ির বাড়তি মাশুল স্থগিত

মহম্মদপুরের অধ্যক্ষ এস এম ইউনুচ আলী পেলেন গোল্ডেন অ্যাওয়ার্ড

সদরপুর স্বাস্থ্যকমপ্লেক্স অনিয়ম দুর্নীতিসহ নানা সমস্যায় জর্জরিত

ঈদগাঁও উপজেলা প্রশাসনের অভিযানে ৬ বালু মহাল জব্দ

ঝালকাঠিতে ঝুঁকির মধ্যে চলছে কমিউনিটি ক্লিনিকের স্বাস্থ্যসেবা

ঘোড়াঘাটে বিপন্ন দেশীয় প্রজাতির মাছ রক্ষায় প্রশাসনের অভিযানে জাল জব্দ

সলঙ্গায় ডোবা থেকে কঙ্কাল উদ্ধার

ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুল শিক্ষক নিহত

গোবিন্দগঞ্জে কয়েক কোটি টাকা ব্যয় অপরিকল্পিতভাবে নির্মিত গুচ্ছগ্রাম এক রাতে উধাও

ইলিশ ধরার নিষেধাজ্ঞায় দশমিনায় জেলে পরিবারগুলোতে দুর্দিন

ত্রিশালে খুচরা সার বিক্রেতাদের মানববন্ধন

সিরাজদিখানে গাছে ঝুলছে পল্লী বিদ্যুতের মিটার

পার্বতীপুরে ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎহীন, ভোগান্তিতে ৮০ হাজার গ্রাহক

১২ বছর ধরে শিকলবন্দী ভাইবোন এখন মুক্ত

কলমাকান্দায় গাঁজা গাছসহ একব্যক্তি আটক

tab

স্ত্রী-মেয়েকে হত্যা মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তি একযুগ পর গ্রেপ্তার

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

শুক্রবার, ০৫ আগস্ট ২০২২

স্ত্রী ও তিন বছরের মেয়ে হত্যার দায়ে মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামি জাকির হোসেনকে ১২ বছর পর গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পারিবারিক কলহে জেরে ২০০৫ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি মানিকগঞ্জের দৌলতপুরে স্ত্রী নিপা আক্তার (২২) ও তিন বছরের মেয়ে জ্যোতিকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে জাকির হোসেন (৪০)। সেই মামলায় গ্রেপ্তারের পর জামিনে বেড়িয়ে ১২ বছর আত্মগোপনে ছিলেন তিনি। মামলার বিচারে মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামি জাকির হোসেনকে সাভারের শাহিবাগ এলাকা থেকে বৃহস্পতিবার (৪ আগস্ট) রাতে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)।

র‌্যাব বলছে, স্ত্রী-সন্তান হত্যায় পাঁচ বছর জেল খেটে জামিনে বের হয়ে আত্মগোপনে চলে যায় জাকির। ২০১৩ সালে তিনি পুনরায় বিয়ে করে সাভারের জিনজিরা এলাকায় বসবাস করছিলেন। গ্রেপ্তার এড়াতে তিনি রাজধানীর আরামবাগ, ফকিরাপুল, হাজারীবাগ, খিলগাঁও, সাভার এবং চট্টগ্রামে থেকেছেন। প্রতিনিয়ত পেশা পরিবর্তন করেছেন কখনো গার্মেন্টস, স্পাইরাল বাইন্ডিং, ঝুট ব্যবসা করেছেন। কখনো বাউলের ছদ্মবেশে ও ঘুরে বেড়িয়েছেন।

শুক্রবার (৫ আগস্ট) দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‌্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‌্যাব-৪ অধিনায়ক (সিও) ডিআইজি মোজাম্মেল হক। জিজ্ঞাসাবাদে ও মামলার নথি ও তদন্তে ঘটনার বিবরণ তুলে ধরে মোজাম্মেল হক বলেন, ২০০০ সালে জাকির হোসেন মানিকগঞ্জ জেলার দৌলতপুর থানার জিয়নপুরের একই মো. আবু হানিফের মেয়ে নিপা আক্তারকে বিয়ে করেন। বিয়ের সময় যৌতুক হিসেবে নগদ অর্থ, গহনা ও আসবাবপত্র বরপক্ষকে দেয়া হয়। তবে বিয়ের পর আরও যৌতুকের দাবিতে স্ত্রী নিপাকে শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করতে থাকেন জাকির। জাকির-নিপা দম্পতির ঘরে জ্যোতি নামে কন্যা সন্তানের জন্ম হয়। মেয়ের বয়স যখন তিন বছর তখন পুনরায় গর্ভধারণ করেন স্ত্রী নিপা আক্তার। সে সময় জানতে পারেন নিজের বড় ভাইয়ের স্ত্রীর সঙ্গে জাকিরের পরকীয়া সম্পর্ক চলছে। একদিন জাকিরকে সেই ভাবির সঙ্গে আপত্তিকর অবস্থায় দেখে ফেলেন। যা ভাসুর জাহাঙ্গীরকে নিপা জানিয়ে দেন। এ নিয়ে মনোমালিন্য-কলহ চরমে উঠে। জাকির নিপাকে তালাকের ভয় দেখানো শুরু করে। পারিবারিক সম্মানহানি ও প্রতিশোধ পরায়ণ মানসিকতা থেকে জাকির গোপনে স্ত্রী নিপাকে হত্যার পরিকল্পনা করে।

২০০৫ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি রাতে জাকির ঘুমন্ত অবস্থায় নিপা আক্তারকে গামছা দিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করে। জ্যোতি ঘটনা দেখতে পাওয়ায় নিজের মেয়েকেও শ্বাসরোধে হত্যা করে পালিয়ে যায়। ২৭ ফেব্রুয়ারি নিহতের বাবা আবু হানিফ বাদী হয়ে দৌলতপুর থানায় জাকির হোসেনসহ তার বাবা নইম উদ্দিন শেখ, মা মালেকা বানু এবং ভাবি তাহমিনাসহ চারজনের নামে হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওই মামলার আসামি জাকির ৫ বছর কারাভোগ শেষে জামিনে বেড়িয়ে ২০১০ সালে আত্মগোপনে চলে যায়।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জাকির হোসেন তার বাবা নইম উদ্দিন শেখ, মা মালেকা বানু এবং ভাবি তাহমিনাসহ জাকিরের বড় ভাই জাহাঙ্গীর হোসেন, জাকিরের ঘনিষ্ঠ বন্ধু আমিনুল, জাহাঙ্গীরের শ্যালক স্বপন ও হাসান এবং জাকিরের চাচাতো ভাই পারভেজ ওরফে রানা ওরফে মিলনসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

আদালত সাক্ষ্য প্রমাণ ও উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক শেষে অন্তঃসত্ত্বা নিপা ও মেয়ে জ্যোতি হত্যায় অপরাধে প্রধান আসামি জাকিরকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হয়। আর তার ভাবি তাহমিনা, ভাই জাহাঙ্গীর, বন্ধু আমিনুল, চাচাতো ভাই পারভেজ রানা মিলন, জাহাঙ্গীরের শ্যালক স্বপন ও হাসানসহ প্রত্যেককে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দেন। শাশুড়ি মালেকা বানু বেকসুর খালাস পান। শ্বশুর নইম উদ্দিন বিচার চলাকালে মৃত্যুবরণ করেন। ২০১০ সালে জামিনের পর জাকির পলাতক অবস্থায় প্রায় দীর্ঘ ১২ বছর আত্মগোপনে ছিলেন।

২০১৩ সালে জাকির পুনরায় বিয়ে করেন। স্ত্রী ও সন্তান নিয়ে তিনি সাভারের জিনজিরা এলাকায় বসবাস করছিলেন। স্ত্রী ও মেয়ে হত্যা মামলায় জামিন নিয়ে আর কোনদিন মানিকগঞ্জে যাননি জাকির। ঘটনার পর থেকে আত্মগোপন ও গ্রেপ্তার এড়াতে বিভিন্ন স্থানে ঘুরে বেড়ান। পেশা পরিবর্তন করেন। বাউলের বেশে জীবিকা নির্বাহ করেন। গ্রেপ্তার জাকিরকে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।

back to top