টিকটক ভিডিও তৈরি করার জন্য মুক্তারপুর সেতু থেকে ধলেশ্বরী নদীতে ঝাঁপ দিয়ে নিখোঁজ তরুণ মো. রাসেলের (১৮) মরদেহ উদ্ধার করেছে নৌ পুলিশ।
রোববার (১৪ আগস্ট) রাত ১১টার দিকে নিখোঁজের ৩২ ঘণ্টা পর মুক্তারপুর সেতুর পশ্চিম প্রান্তে মালিপাথর এলাকা সংলগ্ন নদী থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
এর আগে শনিবার (১৩ আগস্ট) দুপুর ৩টার দিকে বন্ধুর সঙ্গে সেতুর ওপর থেকে লাফ দিলে পানিতে ডুবে নিখোঁজ হন তিনি।
নিহত রাসেল বরিশালের হিজলা উপজেলার হেলাল বেপারীর ছেলে পরিবারসহ তিনি সদর উপজেলার দশকানি এলাকায় ভাড়া বাসায় বাস করে আসছিলেন।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, শনিবার দুপুরে অন্য তিন বন্ধু- সোহাগ, নাইম, হামিমের সঙ্গে ধলেশ্বরী নদীতে গোসল করতে যান রাসেল। মুক্তারপুর সেতুতে পৌঁছে টিকটক ভিডিও তৈরির জন্য রাসেল ও হামিম সেতুর ওপর থেকে নদীতে ঝাঁপ দেন। এ সময় হামিম সাঁতরে তীরে উঠতে পারলেও ডুবে যান রাসেল। এ ঘটনায় ৯৯৯-এ কল পেয়ে উদ্ধার অভিযানে নামে মুন্সীগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস ও ডুবরি দল। তবে সেদিন সন্ধ্যা পর্যন্ত তল্লাশি চালালেও খোঁজ মেলেনি তার।
মুক্তারপর নৌ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ লুৎফর রহমান জানান, স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পাই নিখোঁজ ওই কিশোরের মরদেহ নদীতে ভেসে উঠেছে। খবর পেয়ে মুক্তারপুর সেতুর পশ্চিম পাশে ১০০ মিটার দূর থেকে মরদেহটি ভাসমান অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।
রাসেলের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম তাদের কান্নার আহাজারিতে আশ পাশের বাতাস ভারি হয়ে উঠেছে। শত শত নারী পুরুষ এর ভিড় লক্ষ্য করা গেছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মঙ্গলবার, ১৬ আগস্ট ২০২২
টিকটক ভিডিও তৈরি করার জন্য মুক্তারপুর সেতু থেকে ধলেশ্বরী নদীতে ঝাঁপ দিয়ে নিখোঁজ তরুণ মো. রাসেলের (১৮) মরদেহ উদ্ধার করেছে নৌ পুলিশ।
রোববার (১৪ আগস্ট) রাত ১১টার দিকে নিখোঁজের ৩২ ঘণ্টা পর মুক্তারপুর সেতুর পশ্চিম প্রান্তে মালিপাথর এলাকা সংলগ্ন নদী থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
এর আগে শনিবার (১৩ আগস্ট) দুপুর ৩টার দিকে বন্ধুর সঙ্গে সেতুর ওপর থেকে লাফ দিলে পানিতে ডুবে নিখোঁজ হন তিনি।
নিহত রাসেল বরিশালের হিজলা উপজেলার হেলাল বেপারীর ছেলে পরিবারসহ তিনি সদর উপজেলার দশকানি এলাকায় ভাড়া বাসায় বাস করে আসছিলেন।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, শনিবার দুপুরে অন্য তিন বন্ধু- সোহাগ, নাইম, হামিমের সঙ্গে ধলেশ্বরী নদীতে গোসল করতে যান রাসেল। মুক্তারপুর সেতুতে পৌঁছে টিকটক ভিডিও তৈরির জন্য রাসেল ও হামিম সেতুর ওপর থেকে নদীতে ঝাঁপ দেন। এ সময় হামিম সাঁতরে তীরে উঠতে পারলেও ডুবে যান রাসেল। এ ঘটনায় ৯৯৯-এ কল পেয়ে উদ্ধার অভিযানে নামে মুন্সীগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস ও ডুবরি দল। তবে সেদিন সন্ধ্যা পর্যন্ত তল্লাশি চালালেও খোঁজ মেলেনি তার।
মুক্তারপর নৌ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ লুৎফর রহমান জানান, স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পাই নিখোঁজ ওই কিশোরের মরদেহ নদীতে ভেসে উঠেছে। খবর পেয়ে মুক্তারপুর সেতুর পশ্চিম পাশে ১০০ মিটার দূর থেকে মরদেহটি ভাসমান অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।
রাসেলের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম তাদের কান্নার আহাজারিতে আশ পাশের বাতাস ভারি হয়ে উঠেছে। শত শত নারী পুরুষ এর ভিড় লক্ষ্য করা গেছে।