বাগেরহাটের চিতলমারীতে জনগুরুত্বপূর্ণ নালুয়া টু মোল্লাহাট সড়কের ৮শ মিটার সংস্কার কাজে অনিয়ম করা হচ্ছে। কাজে নিম্নমানের খোয়া ব্যবহারে পাশাপাশি বালু কম দেয়া হচ্ছে। এছাড়া সড়কের পাশে নিয়ম অনুযায়ী কাজ করছেনা ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান।
উপজেলার নালুয়া বাজার টু পাশর্^বর্তী উপজেলা মোল্লাহাট জনগুরুত্বপূর্ণ সংযোগ সড়কে সংস্কার কাজ চলছে। এ সড়ক দিয়ে প্রতিদিন অসংখ্য সব্জীর গাড়ী রাজধানী ঢাকা শহরে যায়। দূরপাল্লা ও স্থানীয় যাত্রীবাহী গাড়ী ও অনেক ভারী যানবাহন চলাচল করে। সেখানে নিম্নমানের খোয়া, বালী ব্যবহার করা হচ্ছে। এই অনিয়মে উপজেলা প্রকৌশল অফিসের লোকজন জড়িত আছে বলে সন্দেহ করছে সংশ্লিষ্ট এলাকার লোকজন।
কাজের বিষয় নিয়ে উপজেলা ভাইচেয়ারম্যান এস,এম মাহাতাবুজ্জামান বলেন, বর্তমান সময়ে মালা জিনিসের দাম অনেক অনেক বেশি। কাজ কেউ করতেই চাচ্ছে না। আমি বলে কাজটি করছি। কাজ ভালো হচ্ছে।
চিতলমারী উপজেলা এলজিইডির প্রকৌশলী মো. সাদ্দাম হোসেন বলেন, ওই কাজে ঠিকাদার যে নিম্নমানের মালামাল ব্যবহার করছে তা অপসারণের জন্য চিঠি দিয়েছি। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। কাজটি আপাতত বন্ধ আছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মঙ্গলবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৩
বাগেরহাটের চিতলমারীতে জনগুরুত্বপূর্ণ নালুয়া টু মোল্লাহাট সড়কের ৮শ মিটার সংস্কার কাজে অনিয়ম করা হচ্ছে। কাজে নিম্নমানের খোয়া ব্যবহারে পাশাপাশি বালু কম দেয়া হচ্ছে। এছাড়া সড়কের পাশে নিয়ম অনুযায়ী কাজ করছেনা ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান।
উপজেলার নালুয়া বাজার টু পাশর্^বর্তী উপজেলা মোল্লাহাট জনগুরুত্বপূর্ণ সংযোগ সড়কে সংস্কার কাজ চলছে। এ সড়ক দিয়ে প্রতিদিন অসংখ্য সব্জীর গাড়ী রাজধানী ঢাকা শহরে যায়। দূরপাল্লা ও স্থানীয় যাত্রীবাহী গাড়ী ও অনেক ভারী যানবাহন চলাচল করে। সেখানে নিম্নমানের খোয়া, বালী ব্যবহার করা হচ্ছে। এই অনিয়মে উপজেলা প্রকৌশল অফিসের লোকজন জড়িত আছে বলে সন্দেহ করছে সংশ্লিষ্ট এলাকার লোকজন।
কাজের বিষয় নিয়ে উপজেলা ভাইচেয়ারম্যান এস,এম মাহাতাবুজ্জামান বলেন, বর্তমান সময়ে মালা জিনিসের দাম অনেক অনেক বেশি। কাজ কেউ করতেই চাচ্ছে না। আমি বলে কাজটি করছি। কাজ ভালো হচ্ছে।
চিতলমারী উপজেলা এলজিইডির প্রকৌশলী মো. সাদ্দাম হোসেন বলেন, ওই কাজে ঠিকাদার যে নিম্নমানের মালামাল ব্যবহার করছে তা অপসারণের জন্য চিঠি দিয়েছি। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। কাজটি আপাতত বন্ধ আছে।