শিক্ষক মুখলেছুর রহমানের দেওয়া উপহারের গাড়িটি ইতোমধ্যেই হাতে পেয়েছেন হিরো আলম। গাড়িটি উপহার পেয়েই গরিব মানুষের জন্য অ্যাম্বুলেন্স বানানোর ঘোষণা দিয়েছেন তিনি।
বেশ আয়োজন করেই গাড়ির চাবি ও কাগজপত্র তার কাছে হস্তান্তর করেন ওই শিক্ষক। কিন্তু উপহারের সেই গাড়ি নিয়ে বিপাকে পড়েছেন তিনি। এমনকি গাড়ি আনতে গিয়ে পথেই মামলা খেয়ে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা গুনতে হয়েছে তাকে।
মুখলেছুর রহমান যে গাড়িটি হিরো আলমকে উপহার দিয়েছেন, সেটার রেজিস্ট্রেশন নম্বর ঢাকা মেট্রো-চ ৫১-৪১০১ ও সিসি ১৮০০।
জানা গেছে, ২০১৩ সালের ১৮ মার্চ সর্বশেষ গাড়িটির ট্যাক্স প্রদান করা হয়। একই বছরের ১৫ জুলাই গাড়ির ফিটনেসের মেয়াদোত্তীর্ণ হয়। তাই বর্তমানে গাড়িটির ১০ বছরের বকেয়া হিসাবে সরকারি ফি দিতে হবে চার লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। বিগত ১০ বছর ওই শিক্ষক গাড়িটি অবৈধভাবে ব্যবহার করেছেন বলে জানিয়েছেন তিনি।
মুখলেছুর বলেন, বিগত পাঁচ বছর যাবত বৈধ কাগজ ছাড়াই গাড়িটি চালিয়েছি আমি। হিরো আলমও কাগজপত্র দেখে এবং সবকিছু জেনেই সেটা গ্রহণ করেছে। আর অ্যাম্বুলেন্স হিসাবে ব্যবহার করলে তো ওই গাড়ির কোনো কাগজের প্রয়োজন নেই। কারণ, দেশে এভাবে হাজার হাজার গাড়ি চলছে।
বিআরটিএ হবিগঞ্জের সহকারী পরিচালক হাবিবুর রহমান জানান, গাড়ির লাইসেন্স যদি কেউ নিয়মিত নবায়ন না করেন, তাহলে কত টাকা দিয়ে নবায়ন করতে হবে সেটার ব্যাংক হিসাব দিতে হবে। ২০১৩ সালের পর যদি গাড়িটির মেয়াদোত্তীর্ণ হয় তাহলে বিপুল পরিমাণ টাকা বকেয়া দিতে হবে তাকে।
বুধবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
শিক্ষক মুখলেছুর রহমানের দেওয়া উপহারের গাড়িটি ইতোমধ্যেই হাতে পেয়েছেন হিরো আলম। গাড়িটি উপহার পেয়েই গরিব মানুষের জন্য অ্যাম্বুলেন্স বানানোর ঘোষণা দিয়েছেন তিনি।
বেশ আয়োজন করেই গাড়ির চাবি ও কাগজপত্র তার কাছে হস্তান্তর করেন ওই শিক্ষক। কিন্তু উপহারের সেই গাড়ি নিয়ে বিপাকে পড়েছেন তিনি। এমনকি গাড়ি আনতে গিয়ে পথেই মামলা খেয়ে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা গুনতে হয়েছে তাকে।
মুখলেছুর রহমান যে গাড়িটি হিরো আলমকে উপহার দিয়েছেন, সেটার রেজিস্ট্রেশন নম্বর ঢাকা মেট্রো-চ ৫১-৪১০১ ও সিসি ১৮০০।
জানা গেছে, ২০১৩ সালের ১৮ মার্চ সর্বশেষ গাড়িটির ট্যাক্স প্রদান করা হয়। একই বছরের ১৫ জুলাই গাড়ির ফিটনেসের মেয়াদোত্তীর্ণ হয়। তাই বর্তমানে গাড়িটির ১০ বছরের বকেয়া হিসাবে সরকারি ফি দিতে হবে চার লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। বিগত ১০ বছর ওই শিক্ষক গাড়িটি অবৈধভাবে ব্যবহার করেছেন বলে জানিয়েছেন তিনি।
মুখলেছুর বলেন, বিগত পাঁচ বছর যাবত বৈধ কাগজ ছাড়াই গাড়িটি চালিয়েছি আমি। হিরো আলমও কাগজপত্র দেখে এবং সবকিছু জেনেই সেটা গ্রহণ করেছে। আর অ্যাম্বুলেন্স হিসাবে ব্যবহার করলে তো ওই গাড়ির কোনো কাগজের প্রয়োজন নেই। কারণ, দেশে এভাবে হাজার হাজার গাড়ি চলছে।
বিআরটিএ হবিগঞ্জের সহকারী পরিচালক হাবিবুর রহমান জানান, গাড়ির লাইসেন্স যদি কেউ নিয়মিত নবায়ন না করেন, তাহলে কত টাকা দিয়ে নবায়ন করতে হবে সেটার ব্যাংক হিসাব দিতে হবে। ২০১৩ সালের পর যদি গাড়িটির মেয়াদোত্তীর্ণ হয় তাহলে বিপুল পরিমাণ টাকা বকেয়া দিতে হবে তাকে।