গত শনিবারও বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত টাস্কফোর্স অভায়াশ্রম এলাকায় বিরামহীন অভিযান চালিয়েছে।
এ সময় শহরের মোলহেড হতে আনন্দ বাজার, মিনি কক্সবাজার হয়ে ইশানবালা ও কাটাখালী সংলগ্ন মেঘনা নদীতে অসাধু জেলে ও অবৈধ জাল উদ্ধারে জেলা প্রশাসন, চাঁদপুর সদর মৎস্য অধিদপ্তর, কোস্টগার্ড এবং নৌ পুলিশের সমন্বিত টিমও ছিল।
১৯ মার্চ সকালে তথ্যটি নিশ্চিত করেন, চাঁদপুর সদরের সহকারী মৎস্য কর্মকর্তা মিজানুর রহমান, তিনি জানান, এদিন সম্মিলিত এ অভিযানে চাঁদপুর সদরের আনন্দবাজার থেকে ৫ জন জেলে এবং হাইমচরের ঈশানবালা ও কাটাখালি এলাকা থেকে ২২ জন জেলেকে অবৈধ কারেন্ট জাল দিয়ে জাটকা নিধন কালে আটক করা হয়। পরে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান সরকারের উপস্থিতিতে মোবাইল কোর্টে আটককৃত জেলেদের বয়স বিবেচনায় ৫ নাবালককে মুচলেকায় ছাড়া হয় এবং ২২ জনকে ১ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করা হয়। আটককৃত ৫ জন টিলাবাড়ীর মেহেদী হাসান, বহরিয়ার আরিফ বেপারী, শাকিল, পারভেজ ও নাইম।
তবে ১ মাস করে বিনাশ্রমপ্রাপ্ত ২২ জন আসামি হচ্ছেন, তরপুরচন্ডীর হযরত আলী, টিলাবাড়ির মরন আলী, জনি, সুমন, শরীয়তপুরের তারাবুনিয়ার দর্জিকান্দির জালাল, শাওন, নাজমুল হোসেন, সেলিম মাঝি, হসকিম মাঝি, শরিয়তপুরের ঘোষেরহাটের চর জালালপুরের নুর মোহাম্মদ, আ. হাকিম ও রায়হান, সখিপুরের সুফিয়ান তালুকদার, হানিফ খান, আলামিন বেপারী এবং সদরের ইব্রাহীমপুরের মো. আহসান।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
রোববার, ১৯ মার্চ ২০২৩
গত শনিবারও বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত টাস্কফোর্স অভায়াশ্রম এলাকায় বিরামহীন অভিযান চালিয়েছে।
এ সময় শহরের মোলহেড হতে আনন্দ বাজার, মিনি কক্সবাজার হয়ে ইশানবালা ও কাটাখালী সংলগ্ন মেঘনা নদীতে অসাধু জেলে ও অবৈধ জাল উদ্ধারে জেলা প্রশাসন, চাঁদপুর সদর মৎস্য অধিদপ্তর, কোস্টগার্ড এবং নৌ পুলিশের সমন্বিত টিমও ছিল।
১৯ মার্চ সকালে তথ্যটি নিশ্চিত করেন, চাঁদপুর সদরের সহকারী মৎস্য কর্মকর্তা মিজানুর রহমান, তিনি জানান, এদিন সম্মিলিত এ অভিযানে চাঁদপুর সদরের আনন্দবাজার থেকে ৫ জন জেলে এবং হাইমচরের ঈশানবালা ও কাটাখালি এলাকা থেকে ২২ জন জেলেকে অবৈধ কারেন্ট জাল দিয়ে জাটকা নিধন কালে আটক করা হয়। পরে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান সরকারের উপস্থিতিতে মোবাইল কোর্টে আটককৃত জেলেদের বয়স বিবেচনায় ৫ নাবালককে মুচলেকায় ছাড়া হয় এবং ২২ জনকে ১ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করা হয়। আটককৃত ৫ জন টিলাবাড়ীর মেহেদী হাসান, বহরিয়ার আরিফ বেপারী, শাকিল, পারভেজ ও নাইম।
তবে ১ মাস করে বিনাশ্রমপ্রাপ্ত ২২ জন আসামি হচ্ছেন, তরপুরচন্ডীর হযরত আলী, টিলাবাড়ির মরন আলী, জনি, সুমন, শরীয়তপুরের তারাবুনিয়ার দর্জিকান্দির জালাল, শাওন, নাজমুল হোসেন, সেলিম মাঝি, হসকিম মাঝি, শরিয়তপুরের ঘোষেরহাটের চর জালালপুরের নুর মোহাম্মদ, আ. হাকিম ও রায়হান, সখিপুরের সুফিয়ান তালুকদার, হানিফ খান, আলামিন বেপারী এবং সদরের ইব্রাহীমপুরের মো. আহসান।