নাটোরের লালপুর উপজেলার আড়বাব ইউনিয়নের সালামপুর শেরপাড়া গ্রামে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে ৭ জন আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে পাঁচজনের অবস্থা সংকটাপন্ন হওয়ায় তাদের রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
রোববার (২৬ মার্চ) রাত সাড়ে ৮টার দিকে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে জনৈক কাশেমের নেতৃত্বে কয়েকজন আমিরুল ইসলাম এবং তার আত্মীয়দের ওপরে দেশিয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়। এতে আমিরুল, জাহাঙ্গীর, জিয়া, রফিকুল, জিল্লুর গুরুতর জখম হয়। এদের মধ্যে আমিরুলের নাক কেটে পড়ে যায়। অপর সকলের মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে কোপানোর ফলে রক্তাক্ত জখম হয়। আত্মীয়-স্বজনরা তাদের আহত অবস্থায় উদ্ধার করে প্রথমেই লালপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক সংকটাপন্ন অবস্থায় ৫ জনকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন।
লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মনোয়ারুজ্জামান জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে। অভিযোগ পেলে দ্রুতই দোষীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
সোমবার, ২৭ মার্চ ২০২৩
নাটোরের লালপুর উপজেলার আড়বাব ইউনিয়নের সালামপুর শেরপাড়া গ্রামে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে ৭ জন আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে পাঁচজনের অবস্থা সংকটাপন্ন হওয়ায় তাদের রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
রোববার (২৬ মার্চ) রাত সাড়ে ৮টার দিকে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে জনৈক কাশেমের নেতৃত্বে কয়েকজন আমিরুল ইসলাম এবং তার আত্মীয়দের ওপরে দেশিয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়। এতে আমিরুল, জাহাঙ্গীর, জিয়া, রফিকুল, জিল্লুর গুরুতর জখম হয়। এদের মধ্যে আমিরুলের নাক কেটে পড়ে যায়। অপর সকলের মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে কোপানোর ফলে রক্তাক্ত জখম হয়। আত্মীয়-স্বজনরা তাদের আহত অবস্থায় উদ্ধার করে প্রথমেই লালপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক সংকটাপন্ন অবস্থায় ৫ জনকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন।
লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মনোয়ারুজ্জামান জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে। অভিযোগ পেলে দ্রুতই দোষীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।