কক্সবাজারস্থ র্যাব-১৫ পৃথক অভিযান চালিয়ে ৯ লাখ ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি এবং মাদক মামলায় ২২ বছর আত্মগোপনে থাকা যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত এক আসামি গ্রেপ্তার করেছে।গত সোম এবং মঙ্গলবার পৃথক অভিযানে তারা গ্রেপ্তার হয়।
মঙ্গলবার বিকেলে র্যাব ১৫ কক্সবাজারের কার্যালয়ে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান র্যাব ১৫ এর অধিনায়ক লে কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন।
ইয়াবাসহ গ্রেপ্তাররা হলেন, টেকনাফ পৌরসভার জালিয়াপাড়া এলাকার আলমগীর হোসেন, সোনা মেহের আবুল বশর, মো. ফয়সাল ও এমরান প্রকাশ লাদেন। সাজাপ্রাপ্ত আসামী আনোয়ারুল ইসলামের ছেলে রশিদ আহমদ। একটি মাদক মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত সে। ২২ বছর ধরে আত্মগোপনে ছিল। সংবাদ সম্মেলনে অধিনায়ক লে. কর্ণেল মো. সাইফুল ইসলাম আরও জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মিয়ানমার থেকে ইয়াবা চালান আসার খবরে র্যাবের একটি টিম টেকনাফের জালিয়াপাড়া এলাকা অভিযান চালায়। অভিযানে ২ লাখ ইয়াবাসহ আলমগীর, সোনা মেহের ও আবুল বশরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তাদের দেয়া তথ্য মতে টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের ওয়াব্রাং এলাকা থেকে ৭ লাখ ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার করা হয় অপর ২ জনকে।
ইয়াবাসহ গ্রেপ্তারকৃদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে টেকনাফ থানায় ৫ জনকে সোপর্দ করা হয়েছে। সাজাপ্রাপ্ত আসামীকে কক্সবাজার সদর থানার পুলিশের মাধ্যমে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ৩১ মে ২০২৩
কক্সবাজারস্থ র্যাব-১৫ পৃথক অভিযান চালিয়ে ৯ লাখ ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি এবং মাদক মামলায় ২২ বছর আত্মগোপনে থাকা যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত এক আসামি গ্রেপ্তার করেছে।গত সোম এবং মঙ্গলবার পৃথক অভিযানে তারা গ্রেপ্তার হয়।
মঙ্গলবার বিকেলে র্যাব ১৫ কক্সবাজারের কার্যালয়ে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান র্যাব ১৫ এর অধিনায়ক লে কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন।
ইয়াবাসহ গ্রেপ্তাররা হলেন, টেকনাফ পৌরসভার জালিয়াপাড়া এলাকার আলমগীর হোসেন, সোনা মেহের আবুল বশর, মো. ফয়সাল ও এমরান প্রকাশ লাদেন। সাজাপ্রাপ্ত আসামী আনোয়ারুল ইসলামের ছেলে রশিদ আহমদ। একটি মাদক মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত সে। ২২ বছর ধরে আত্মগোপনে ছিল। সংবাদ সম্মেলনে অধিনায়ক লে. কর্ণেল মো. সাইফুল ইসলাম আরও জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মিয়ানমার থেকে ইয়াবা চালান আসার খবরে র্যাবের একটি টিম টেকনাফের জালিয়াপাড়া এলাকা অভিযান চালায়। অভিযানে ২ লাখ ইয়াবাসহ আলমগীর, সোনা মেহের ও আবুল বশরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তাদের দেয়া তথ্য মতে টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের ওয়াব্রাং এলাকা থেকে ৭ লাখ ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার করা হয় অপর ২ জনকে।
ইয়াবাসহ গ্রেপ্তারকৃদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে টেকনাফ থানায় ৫ জনকে সোপর্দ করা হয়েছে। সাজাপ্রাপ্ত আসামীকে কক্সবাজার সদর থানার পুলিশের মাধ্যমে আদালতে পাঠানো হয়েছে।