ঝিনাইদহ কালীগঞ্জের আলোচিত আজিম হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।গত শনিবার বিকাল সাড়ে ৫ টায় এলাকাবাসীর উদ্যোগে ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ -আড়পাড়া সড়কের স্থানীয় সুইতলা মল্লিকপুর বাজারে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনে অংশ গ্রহনকারী কয়েক শত মানুষ ব্যানার ফেস্টন হাতে সড়কের পাশে প্রায় ৪০ মিনিট দাঁড়িয়ে থেকে হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবি জানান। এ সময় বক্তব্য রাখেন, সমাজসেবক আশাদুল ইসলাম,মাসুদুর রহমান, আজিমের স্ত্রী শাবনুর খাতুন প্রমুখ।
প্রকাশ থাকে যে, গত ১৬ এপ্রিল সন্ধ্যায় জমাজমির বিরোধে আজিম (৪০) কে তার চাচাতো ভাই মেহেদী হাসান ধারালো দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে। তাদের বাড়ি উপজেলার মালিয়াট ইউনিয়নের বেথুলী গ্রামে। এ ঘটনায় নিহতের পিতা রমজান আলী বাদী হয়ে ৩ জনের নাম উল্লেখপূর্বক কালীগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরে পুলিশ প্রধান আসামী মেহেদীকে আটক করে।
খুনি মেহেদী আজিমের আপন চাচা ইসরাইল হোসেনের ছেলে হলেও তার মা নিলুফার ইয়াসমিন ওই ওয়ার্ডের মহিলা মেম্বর হওয়ায় তারা আজিমদের ওপর সব সময় ক্ষমতার প্রভাব বিস্তার করতো। এর আগেও কয়েক দফা তাদের মারধর করেছে। সর্বশেষ সেই বেপরোয়া মেহেদীর ধারালো দায়ের কোপেই সহজ সরল আজিমের প্রান গেল।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
রোববার, ০৪ জুন ২০২৩
ঝিনাইদহ কালীগঞ্জের আলোচিত আজিম হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।গত শনিবার বিকাল সাড়ে ৫ টায় এলাকাবাসীর উদ্যোগে ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ -আড়পাড়া সড়কের স্থানীয় সুইতলা মল্লিকপুর বাজারে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনে অংশ গ্রহনকারী কয়েক শত মানুষ ব্যানার ফেস্টন হাতে সড়কের পাশে প্রায় ৪০ মিনিট দাঁড়িয়ে থেকে হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবি জানান। এ সময় বক্তব্য রাখেন, সমাজসেবক আশাদুল ইসলাম,মাসুদুর রহমান, আজিমের স্ত্রী শাবনুর খাতুন প্রমুখ।
প্রকাশ থাকে যে, গত ১৬ এপ্রিল সন্ধ্যায় জমাজমির বিরোধে আজিম (৪০) কে তার চাচাতো ভাই মেহেদী হাসান ধারালো দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে। তাদের বাড়ি উপজেলার মালিয়াট ইউনিয়নের বেথুলী গ্রামে। এ ঘটনায় নিহতের পিতা রমজান আলী বাদী হয়ে ৩ জনের নাম উল্লেখপূর্বক কালীগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরে পুলিশ প্রধান আসামী মেহেদীকে আটক করে।
খুনি মেহেদী আজিমের আপন চাচা ইসরাইল হোসেনের ছেলে হলেও তার মা নিলুফার ইয়াসমিন ওই ওয়ার্ডের মহিলা মেম্বর হওয়ায় তারা আজিমদের ওপর সব সময় ক্ষমতার প্রভাব বিস্তার করতো। এর আগেও কয়েক দফা তাদের মারধর করেছে। সর্বশেষ সেই বেপরোয়া মেহেদীর ধারালো দায়ের কোপেই সহজ সরল আজিমের প্রান গেল।