শেরপুর (বগুড়া) : নিলাম হওয়া জনস্বাস্থ্য ভবন -সংবাদ
বগুড়ার শেরপুর উপজেলায় জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের পুরাতন ভবনটি ৭৫ হাজার ৮০০ টাকা নির্ধারণ করা নিলাম বিক্রি হয়েছে ৮৬ হাজার ৫০০ টাকায়। যা সিন্ডিকেটের মাধ্যমে ক্রয় করে ওই দিনই প্রায় চার গুণ টাকায় বিক্রি করা হয়েছে। এভাবে সরকারি ভবন নামমাত্র দামে বিক্রি করায় সরকার বঞ্চিত হচ্ছে কাক্ষিত রাজস্ব থেকে।
নিলাম বিজ্ঞপ্তিটি কোনো পত্রিকায় প্রকাশ করা হয়নি। গুরুত্বপূর্ণ স্থানে টাঙানোর কথা থাকলেও তা করা হয়নি। এমনকি উপজেলা শহরের কোথাও মাইকিং করে প্রচার করাও হয়নি।
গত বুধবার দুপুর ২টায় শেরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অফিসে এই নিলাম অনুষ্ঠিত হয়। এসময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সানজিদা সুলতানা, উপজেলা প্রকৌশলী লিয়াকত হোসেন, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের সহকারী প্রকৌশলী রিপা পারভিন উপস্থিত ছিলেন।
পুরাতন স্থাপনা ক্রয়-বিক্রয় ব্যবসায়ী মো. মোসলেম উদ্দিন বলেন, দরপত্র আহ্বানের বিষয়ে আমাদের কেউ জানায়নি। এর আগে শুনেছি ভবনটি নিলাম হবে। তবে কোনো প্রচার ছিলনা। জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের সহকারী প্রকৌশলী রিপা পারভিন বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছু জানিনা, উপজেলা প্রকৌশলী বলতে পারবেন।
শেরপুর উপজেলা প্রকৌশলী লিয়াকত হোসেন জানান, কোনো পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়নি তবে ব্যাপক প্রচার করা হয়েছে। তিনি জানান, ২০০ টাকা দরে ৬৪ টি দরপত্র বিক্রি হয়েছে। জমা পড়েছে ৪টি। সর্বোচ্চ দরদাতা বগুড়ার মেসার্স বুলবুল টেডার্সের কাছে ৮৬ হাজার ৫০০ টাকায় বিক্রি করা হয়েছে।
এ বিষয়ে শেরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সানজিদা সুলতানার সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি উপজেলা প্রকৌশলীর সাথে কথা বলার পরামর্শ দেন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শেরপুর (বগুড়া) : নিলাম হওয়া জনস্বাস্থ্য ভবন -সংবাদ
বৃহস্পতিবার, ০৮ জুন ২০২৩
বগুড়ার শেরপুর উপজেলায় জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের পুরাতন ভবনটি ৭৫ হাজার ৮০০ টাকা নির্ধারণ করা নিলাম বিক্রি হয়েছে ৮৬ হাজার ৫০০ টাকায়। যা সিন্ডিকেটের মাধ্যমে ক্রয় করে ওই দিনই প্রায় চার গুণ টাকায় বিক্রি করা হয়েছে। এভাবে সরকারি ভবন নামমাত্র দামে বিক্রি করায় সরকার বঞ্চিত হচ্ছে কাক্ষিত রাজস্ব থেকে।
নিলাম বিজ্ঞপ্তিটি কোনো পত্রিকায় প্রকাশ করা হয়নি। গুরুত্বপূর্ণ স্থানে টাঙানোর কথা থাকলেও তা করা হয়নি। এমনকি উপজেলা শহরের কোথাও মাইকিং করে প্রচার করাও হয়নি।
গত বুধবার দুপুর ২টায় শেরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অফিসে এই নিলাম অনুষ্ঠিত হয়। এসময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সানজিদা সুলতানা, উপজেলা প্রকৌশলী লিয়াকত হোসেন, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের সহকারী প্রকৌশলী রিপা পারভিন উপস্থিত ছিলেন।
পুরাতন স্থাপনা ক্রয়-বিক্রয় ব্যবসায়ী মো. মোসলেম উদ্দিন বলেন, দরপত্র আহ্বানের বিষয়ে আমাদের কেউ জানায়নি। এর আগে শুনেছি ভবনটি নিলাম হবে। তবে কোনো প্রচার ছিলনা। জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের সহকারী প্রকৌশলী রিপা পারভিন বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছু জানিনা, উপজেলা প্রকৌশলী বলতে পারবেন।
শেরপুর উপজেলা প্রকৌশলী লিয়াকত হোসেন জানান, কোনো পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়নি তবে ব্যাপক প্রচার করা হয়েছে। তিনি জানান, ২০০ টাকা দরে ৬৪ টি দরপত্র বিক্রি হয়েছে। জমা পড়েছে ৪টি। সর্বোচ্চ দরদাতা বগুড়ার মেসার্স বুলবুল টেডার্সের কাছে ৮৬ হাজার ৫০০ টাকায় বিক্রি করা হয়েছে।
এ বিষয়ে শেরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সানজিদা সুলতানার সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি উপজেলা প্রকৌশলীর সাথে কথা বলার পরামর্শ দেন।