তৈরি পোশাক শিল্প মালিক ও রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএ বৃহস্পতিবার থেকে সব পোশাক কারখানা পুনরায় চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। শ্রমিক অসন্তোষের মধ্যে সরকারের সিদ্ধান্তে সেনাবাহিনী, শিল্প পুলিশ, গোয়েন্দা সংস্থা এবং অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর যৌথ অভিযান চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বুধবার বিকেলে রাজধানীর উত্তরায় বিজিএমইএ ভবনে সংগঠনটির বর্তমান ও সাবেক সভাপতি, কারখানা মালিক, সেনাবাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিনিধিদের মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
বৈঠকের পর বিজিএমইএ সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম জানান, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে আলোচনার পর তারা আশ্বস্ত হয়েছেন এবং কারখানা খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী, শিল্প পুলিশ এবং অন্যান্য বাহিনী তাদের নিজস্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করবে এবং বিজিএমইএ তাদের পূর্ণ সহযোগিতা করবে।
সংগঠনের সহসভাপতি আবদুল্লাহ হিল রাকিব জানান, যৌথ অভিযানের জন্য তারা প্রয়োজনীয় তথ্য, ক্যামেরা ফুটেজ এবং অন্যান্য সহযোগিতা প্রদান করবেন।
উল্লেখ্য, সাম্প্রতিক সময়ে পোশাক খাতের শ্রমিকদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে, যা বিভিন্ন কারখানায় অস্থিরতা তৈরি করেছে। এই পরিস্থিতিতে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বৃহস্পতিবার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
তৈরি পোশাক শিল্প মালিক ও রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএ বৃহস্পতিবার থেকে সব পোশাক কারখানা পুনরায় চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। শ্রমিক অসন্তোষের মধ্যে সরকারের সিদ্ধান্তে সেনাবাহিনী, শিল্প পুলিশ, গোয়েন্দা সংস্থা এবং অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর যৌথ অভিযান চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বুধবার বিকেলে রাজধানীর উত্তরায় বিজিএমইএ ভবনে সংগঠনটির বর্তমান ও সাবেক সভাপতি, কারখানা মালিক, সেনাবাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিনিধিদের মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
বৈঠকের পর বিজিএমইএ সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম জানান, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে আলোচনার পর তারা আশ্বস্ত হয়েছেন এবং কারখানা খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী, শিল্প পুলিশ এবং অন্যান্য বাহিনী তাদের নিজস্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করবে এবং বিজিএমইএ তাদের পূর্ণ সহযোগিতা করবে।
সংগঠনের সহসভাপতি আবদুল্লাহ হিল রাকিব জানান, যৌথ অভিযানের জন্য তারা প্রয়োজনীয় তথ্য, ক্যামেরা ফুটেজ এবং অন্যান্য সহযোগিতা প্রদান করবেন।
উল্লেখ্য, সাম্প্রতিক সময়ে পোশাক খাতের শ্রমিকদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে, যা বিভিন্ন কারখানায় অস্থিরতা তৈরি করেছে। এই পরিস্থিতিতে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।