alt

অর্থ-বাণিজ্য

উন্নয়ন প্রকল্পগুলোতে চীনা অর্থের সরবরাহ কমেছে

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক : বৃহস্পতিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৩

দেশের সরকারি প্রকল্পগুলোতে চীনা ঠিকাদারদের অংশগ্রহণ বেড়েছে। শুধু চীনা ঋণের প্রকল্প নয়, দেশি ও অন্যান্য দেশের প্রকল্পের কাজও পাচ্ছেন চীনা ঠিকাদারেরা। তাদের খরচের প্রাথমিক অংশ জোগাতে চীন থেকে অর্থ আসা বেড়েছিল। কিন্তু গত কয়েক মাসের রাজনৈতিক অস্থিরতায় অর্থ আনা কমিয়ে দিয়েছেন ঠিকাদারেরা। যদিও চীনা ঠিকাদারদের বেশ কিছু বড় প্রকল্প ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। চীনা ঠিকাদারদের হিসাব আছে এমন ব্যাংকগুলো থেকে পাওয়া তথ্যে জানা গেছে, চীনাদের সহায়তা দিতে ইস্টার্ন, ইউসিবিসহ কয়েকটি ব্যাংক পৃথক ডেস্ক চালু করেছে। আবার এর বাইরে কোনো কোনো ব্যাংক চীনা নাগরিকদের দিয়ে ব্যাংকিং সেবা দিচ্ছে।

চীন থেকে আমদানি বেশি রপ্তানি ও বিনিয়োগ কম সাধারণত সরকার কোনো প্রকল্প করার আগে ঠিকাদারদের কাছ থেকে দরপত্র আহ্বান (ইওআই) করে। যে ঠিকাদার কাজ পায়, তাকে সেই প্রকল্প খরচের ১০-৩০ শতাংশ পর্যন্ত দেশে আনার শর্ত দেয়া হয়, যা তাদের বেতন, মজুরি ও তাৎক্ষণিক ব্যয় হিসেবে খরচ হয়। এছাড়া প্রকল্পের কাঁচামাল কেনার জন্য যে ব্যয় হয়, তারও একটি অংশ ঠিকাদারদের নিজ দেশ থেকে আনতে হয়। এসব শর্ত দরপত্রের মধ্যে যুক্ত থাকে। সরকার কয়েক দফায় প্রকল্প খরচ পরিশোধ করে।

জানা যায়, বেসরকারি খাতের প্রিমিয়ার ব্যাংক চীনা ঠিকাদারদের ৭০ শতাংশ ব্যাংকিং সুবিধা দেয়। তাদের মাধ্যমে চীনা ঠিকাদারদের ডলার আসে, যা টাকায় গ্রহণ করেন ঠিকাদারদের প্রতিনিধিরা। ব্যাংকটি সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতেও ডলার-সংকটে পড়েনি, কারণ চীন থেকে ঠিকাদারদের প্রতি মাসে ৪-৫ কোটি ডলার আসে। পাশাপাশি ব্যাংকটির রপ্তানি আয়ও ভালো। এছাড়া সারাদেশে নেটওয়ার্ক সুবিধার কারণে প্রবাসী আয়ও পায় ব্যাংকটি।

ব্যাংকটির নথিপত্র বলছে, চলতি বছরের আগস্ট-অক্টোবর সময়ে চীনা ঠিকাদারদের ১১ কোটি ডলার এসেছে, গত বছরের একই সময়ে যা ছিল ১৩ কোটি ডলার। আগের কোনো ত্রৈমাসিকে তা ১৫ কোটিও ছাড়িয়েছিল, এখন যা কমে এসেছে।

প্রিমিয়ার ব্যাংকের শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তারা জানান, রাজনৈতিক কারণে ঠিকাদারেরা কাজের গতি কমিয়ে দিয়েছেন।

ছবি

ঈদুল আজহা সামনে রেখে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি ২১ মে থেকে

ছবি

এপ্রিল মাসে অর্থনীতির গতি কমেছে, পিএমআই সূচক নামলো ৮ দশমিক ৮ পয়েন্টে

অনিবন্ধিত ও মেয়াদোত্তীর্ণ ট্রাভেল এজেন্সির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে সরকার

বাংলাদেশ জুড়ে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের টেকসই নানা উদ্যোগ

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির প্রশংসা করলেন এডিবি প্রেসিডেন্ট

মূল্যস্ফীতি ৪ থেকে ৫ শতাংশে নামিয়ে আনা সম্ভব: বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর

ছবি

কর প্রশাসন আধুনিকায়নে এডিবির সম্পৃক্ততা বাড়ানোর প্রস্তাব অর্থ উপদেষ্টার

বাণিজ্য ঘাটতি কমেছে ২ দশমিক শূন্য পাঁচ শতাংশ

ছবি

২০৩০ সালে চালু হবে বে টার্মিনাল, কর্মসংস্থান লাখ মানুষের

ছবি

চলতি অর্থবছরের সর্বনিম্ন রপ্তানি আয় এপ্রিলে

ছবি

গ্লাস শিল্পে কাঁচামাল আমদানিতে সম্পূরক শুল্ক ২০৩০ সাল পর্যন্ত মওকুফ

বিজিএমইএ নির্বাচন: সম্মিলিত পরিষদের ৩৫ সদস্যের প্যানেল ঘোষণা

ছবি

মার্কেন্টাইল ব্যাংক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর

স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের মুনাফা ৩৩০০ কোটি টাকা, যা ব্র্যাক, সিটি ও পূবালী ব্যাংকের চেয়েও বেশি

দ্বিতীয় দিনেও আইএমএফের সঙ্গে সমঝোতা হয়নি

ছবি

ডেনিম এক্সপো শুরু হচ্ছে ১২ মে

যুদ্ধের প্রভাবে সূচক পড়েছে ভারতের শেয়ারবাজারে, রুপিরও দরপতন

একনেকে ৩৭৫৬ কোটি টাকার ৯ প্রকল্প অনুমোদন

ছবি

রাজশাহীতে দেড় হাজার কোটি টাকার আম বিক্রির লক্ষ্য

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় ঢাকার শেয়ারবাজারে বড় ধস

ছবি

পুঁজিবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা

ছবি

আগামী অর্থবছরের এডিপির আকার হবে ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা

ছবি

ফের পতন শেয়ারবাজারে, সূচকের অবস্থান ৪ হাজার ৯৫১ পয়েন্টে

চার খাতে এডিবির কাছে সহযোগিতা চাইলেন অর্থ উপদেষ্টা

ছবি

বাংলাদেশকে প্রায় ৪০ কোটি ইউরো ঋণ ও অনুদান দিচ্ছে ইআইবি এবং ইইউ

ছবি

এপ্রিলে তৈরি পোশাকে রপ্তানি আয় ২ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন ডলার

ছবি

চট করে আইএমএফের শর্ত মেনে নিয়ে কিছুই করব না: অর্থ উপদেষ্টা

বছরের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন শেয়ারবাজারে

ছবি

বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠানো হলো সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডিকে

বিনিয়োগ নিয়ে কাজ করা ছয় সংস্থা একীভূত করার উদ্যোগে কমিটি গঠন

ছবি

মূলধন ঘাটতি বেড়েছে ২০ ব্যাংকের

রাষ্ট্রমালিকানাধীন ছয় ব্যাংকে অভিন্ন পদোন্নতি নীতিমালা

ছবি

আড়াই মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন ডিএসইতে, সূচক বেড়েছে ৮ পয়েন্ট

ছবি

ঋণের দুই কিস্তি ছাড়ে ফের আলোচনায় বসছে আইএমএফ

ছবি

আইএমএফ ঋণ নিয়ে এডিবির জিজ্ঞাসা, আশ্বস্ত করেছে বাংলাদেশ

ছবি

উদ্যোক্তাদের সুবিধায় বিনিয়োগ সুবিধা নিয়ে এলো জাতিক ক্যাপিটাল

tab

অর্থ-বাণিজ্য

উন্নয়ন প্রকল্পগুলোতে চীনা অর্থের সরবরাহ কমেছে

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

বৃহস্পতিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৩

দেশের সরকারি প্রকল্পগুলোতে চীনা ঠিকাদারদের অংশগ্রহণ বেড়েছে। শুধু চীনা ঋণের প্রকল্প নয়, দেশি ও অন্যান্য দেশের প্রকল্পের কাজও পাচ্ছেন চীনা ঠিকাদারেরা। তাদের খরচের প্রাথমিক অংশ জোগাতে চীন থেকে অর্থ আসা বেড়েছিল। কিন্তু গত কয়েক মাসের রাজনৈতিক অস্থিরতায় অর্থ আনা কমিয়ে দিয়েছেন ঠিকাদারেরা। যদিও চীনা ঠিকাদারদের বেশ কিছু বড় প্রকল্প ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। চীনা ঠিকাদারদের হিসাব আছে এমন ব্যাংকগুলো থেকে পাওয়া তথ্যে জানা গেছে, চীনাদের সহায়তা দিতে ইস্টার্ন, ইউসিবিসহ কয়েকটি ব্যাংক পৃথক ডেস্ক চালু করেছে। আবার এর বাইরে কোনো কোনো ব্যাংক চীনা নাগরিকদের দিয়ে ব্যাংকিং সেবা দিচ্ছে।

চীন থেকে আমদানি বেশি রপ্তানি ও বিনিয়োগ কম সাধারণত সরকার কোনো প্রকল্প করার আগে ঠিকাদারদের কাছ থেকে দরপত্র আহ্বান (ইওআই) করে। যে ঠিকাদার কাজ পায়, তাকে সেই প্রকল্প খরচের ১০-৩০ শতাংশ পর্যন্ত দেশে আনার শর্ত দেয়া হয়, যা তাদের বেতন, মজুরি ও তাৎক্ষণিক ব্যয় হিসেবে খরচ হয়। এছাড়া প্রকল্পের কাঁচামাল কেনার জন্য যে ব্যয় হয়, তারও একটি অংশ ঠিকাদারদের নিজ দেশ থেকে আনতে হয়। এসব শর্ত দরপত্রের মধ্যে যুক্ত থাকে। সরকার কয়েক দফায় প্রকল্প খরচ পরিশোধ করে।

জানা যায়, বেসরকারি খাতের প্রিমিয়ার ব্যাংক চীনা ঠিকাদারদের ৭০ শতাংশ ব্যাংকিং সুবিধা দেয়। তাদের মাধ্যমে চীনা ঠিকাদারদের ডলার আসে, যা টাকায় গ্রহণ করেন ঠিকাদারদের প্রতিনিধিরা। ব্যাংকটি সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতেও ডলার-সংকটে পড়েনি, কারণ চীন থেকে ঠিকাদারদের প্রতি মাসে ৪-৫ কোটি ডলার আসে। পাশাপাশি ব্যাংকটির রপ্তানি আয়ও ভালো। এছাড়া সারাদেশে নেটওয়ার্ক সুবিধার কারণে প্রবাসী আয়ও পায় ব্যাংকটি।

ব্যাংকটির নথিপত্র বলছে, চলতি বছরের আগস্ট-অক্টোবর সময়ে চীনা ঠিকাদারদের ১১ কোটি ডলার এসেছে, গত বছরের একই সময়ে যা ছিল ১৩ কোটি ডলার। আগের কোনো ত্রৈমাসিকে তা ১৫ কোটিও ছাড়িয়েছিল, এখন যা কমে এসেছে।

প্রিমিয়ার ব্যাংকের শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তারা জানান, রাজনৈতিক কারণে ঠিকাদারেরা কাজের গতি কমিয়ে দিয়েছেন।

back to top