কোটা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের করা আন্দোলনের কারণে ব্যাংক বন্ধ থাকার পাশাপাশি দেখা মেলে ইন্টারনেট ব্লাকআউট। এমন পরিস্থিতিতে বন্ধ হয়ে পড়ে প্রবাসী আয় পাঠানো।
এর ফলে প্রবাসী আয় কমে যাওয়ার ধাক্কা লাগে দেশের অর্থনীতিতে। প্রবাসী আয়ের এই নেতিবাচক ধারা কাটিয়ে উঠতে প্রয়োজনে বেশি দামে হলেও রেমিট্যান্স সংগ্রহের নির্দেশ দেওয়া হবে বলে জানা গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি জুলাই মাসে ২৪ দিনে প্রবাসী আয় এসেছে ১৯০ কোটি ডলার। এর মধ্যে প্রথম ১৩ দিনে আসে ৯৭ কোটি ৮৬ লাখ ৫০ হাজার ডলার এবং ১৪ থেকে ১৮ জুলাই আসে ৮৪ কোটি ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার। আর ১৯ থেকে ২৪ জুলাই তা নেমে দাঁড়ায় ৭ কোটি ৮০ লাখ ডলারে।
এ হিসাব অনুযায়ী জুলাইয়ের ২৪ দিনে প্রতিদিন গড়ে প্রবাসী আয় এসেছে ৭ কোটি ৯১ রাখ ৬৬ হাজার ৬৬৬ ডলার। এটি আগের মাসের (জুন) চেয়ে কম। জুনে প্রবাসী আয় এসেছিল ২৫৪ কোটি ১৬ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। এ মাসে প্রতিদিন প্রবাসী আয় ছিল ৮ কোটি ৪৭ লাখ ২১ হাজার ৬৬৬ মার্কিন ডলার।
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ১৮ জুলাই (বৃহস্পতিবার) সন্ধ্যার পর থেকে ইন্টারনেট বন্ধ হয়ে যায়। ইন্টারনেট ব্লাকআউটের ফলে প্রবাসীরা কোনো রেমিট্যান্স পাঠাতে পারেননি। এরই প্রভাব পড়ে পুরো মাসের প্রবাসী আয়ে।
প্রবাসীরা এক ডলারের বিপরীতে ১১৭ টাকা ৫০ পয়সা থেকে ১১৮ টাকা পেয়ে থাকেন। এর সঙ্গে প্রণোদনা পান ২ দশমিক ৫০ শতাংশ হারে। জানা গেছে, শিক্ষার্থীদের কোট সংস্কার আন্দোলনের কারণে প্রবাসী আয় কিছু কমার আশঙ্কার কারণে তুলনামূলক বেশি দামে হলে প্রবাসী আয় সংগ্রহকারী ব্যাংকগুলোকে মৌখিকভাবে প্রবাসী আয় সংগ্রহের নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
সোমবার, ২৯ জুলাই ২০২৪
কোটা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের করা আন্দোলনের কারণে ব্যাংক বন্ধ থাকার পাশাপাশি দেখা মেলে ইন্টারনেট ব্লাকআউট। এমন পরিস্থিতিতে বন্ধ হয়ে পড়ে প্রবাসী আয় পাঠানো।
এর ফলে প্রবাসী আয় কমে যাওয়ার ধাক্কা লাগে দেশের অর্থনীতিতে। প্রবাসী আয়ের এই নেতিবাচক ধারা কাটিয়ে উঠতে প্রয়োজনে বেশি দামে হলেও রেমিট্যান্স সংগ্রহের নির্দেশ দেওয়া হবে বলে জানা গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি জুলাই মাসে ২৪ দিনে প্রবাসী আয় এসেছে ১৯০ কোটি ডলার। এর মধ্যে প্রথম ১৩ দিনে আসে ৯৭ কোটি ৮৬ লাখ ৫০ হাজার ডলার এবং ১৪ থেকে ১৮ জুলাই আসে ৮৪ কোটি ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার। আর ১৯ থেকে ২৪ জুলাই তা নেমে দাঁড়ায় ৭ কোটি ৮০ লাখ ডলারে।
এ হিসাব অনুযায়ী জুলাইয়ের ২৪ দিনে প্রতিদিন গড়ে প্রবাসী আয় এসেছে ৭ কোটি ৯১ রাখ ৬৬ হাজার ৬৬৬ ডলার। এটি আগের মাসের (জুন) চেয়ে কম। জুনে প্রবাসী আয় এসেছিল ২৫৪ কোটি ১৬ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। এ মাসে প্রতিদিন প্রবাসী আয় ছিল ৮ কোটি ৪৭ লাখ ২১ হাজার ৬৬৬ মার্কিন ডলার।
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ১৮ জুলাই (বৃহস্পতিবার) সন্ধ্যার পর থেকে ইন্টারনেট বন্ধ হয়ে যায়। ইন্টারনেট ব্লাকআউটের ফলে প্রবাসীরা কোনো রেমিট্যান্স পাঠাতে পারেননি। এরই প্রভাব পড়ে পুরো মাসের প্রবাসী আয়ে।
প্রবাসীরা এক ডলারের বিপরীতে ১১৭ টাকা ৫০ পয়সা থেকে ১১৮ টাকা পেয়ে থাকেন। এর সঙ্গে প্রণোদনা পান ২ দশমিক ৫০ শতাংশ হারে। জানা গেছে, শিক্ষার্থীদের কোট সংস্কার আন্দোলনের কারণে প্রবাসী আয় কিছু কমার আশঙ্কার কারণে তুলনামূলক বেশি দামে হলে প্রবাসী আয় সংগ্রহকারী ব্যাংকগুলোকে মৌখিকভাবে প্রবাসী আয় সংগ্রহের নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।