সম্প্রতি দেশের বিটুবি মার্কেটপ্লেস এবং স্মার্ট ডিস্ট্রিবিউশন প্ল্যাটফর্ম প্রিয়শপ সফর করেছেন সিঙ্গাপুরের বিনিয়োগকারী জেমস অ্যাং। প্রিয়শপের প্রথমদিকের বিনিয়োগকারী এবং বোর্ড সদস্য হিসেবে জেমস অ্যাং-এর এই সফরের উদ্দেশ্য ছিল প্রিয়শপের কর্মকাণ্ড পর্যালোচনা করা এবং এমএসএমই খাতে প্রযুক্তিগত ও অর্থনৈতিক পরিবর্তনের প্রয়াসকে আরও শক্তিশালী করা।
সফরকালে জেমস অ্যাং বলেন, এমএসএমই খাতে প্রিয়শপ যে বিপ্লব ঘটাচ্ছে তা সত্যিই অনুপ্রেরণাদায়ক। আমি গর্বিত যে আমি এই যাত্রার অংশ হতে পারছি এবং প্রিয়শপের মাধ্যমে স্থানীয় অর্থনীতিতে অবদান রাখতে পারছি।
সফরকালে তিনি প্রিয়শপের কর্মকর্তা এবং গ্রাহকদের সাথে সাক্ষাৎ করেন। তিনি বিভিন্ন হাব, স্থানীয় বাজার এবং গ্রাহকদের সাথে সরাসরি কথা বলে প্রিয়শপের কার্যক্রম এবং এমএসএমই খাতের জন্য এর সেবা সম্পর্কে আরও গভীর ধারণা লাভ করেন।
বাংলাদেশের অর্থনীতি গত কয়েক বছরে উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে, যেখানে বার্ষিক জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ৬% এরও বেশি। দেশের তরুণ জনগোষ্ঠী এবং ডিজিটালাইজেশনের দিকে এগিয়ে যাওয়া প্রক্রিয়ায় প্রিয়শপ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
প্রিয়শপের ভূমিকা প্রসঙ্গে জেমস অ্যাং বলেন, প্রিয়শপ যে এমএসএমইদের ডিজিটালাইজেশন এবং অর্থায়নের সুবিধা প্রদান করছে, তা এই খাতের ব্যবসায়ীদের জন্য অভূতপূর্ব অগ্রগতি সাধন করছে।
প্রিয়শপের প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও আশিকুল আলম খাঁন বলেন, জেমস অ্যাং শুধুমাত্র আমাদের উদ্যোগে বিনিয়োগ করেননি, বরং আমাদের প্রতি পদক্ষেপে উৎসাহ ও সহায়তা দিয়েছেন। আমাদের লক্ষ্য ১ মিলিয়ন ক্ষুদ্র খুচরা ব্যবসায়কে ডিজিটালাইজ করা এবং একটি শক্তিশালী ইকোসিস্টেম গড়ে তোলা।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
সম্প্রতি দেশের বিটুবি মার্কেটপ্লেস এবং স্মার্ট ডিস্ট্রিবিউশন প্ল্যাটফর্ম প্রিয়শপ সফর করেছেন সিঙ্গাপুরের বিনিয়োগকারী জেমস অ্যাং। প্রিয়শপের প্রথমদিকের বিনিয়োগকারী এবং বোর্ড সদস্য হিসেবে জেমস অ্যাং-এর এই সফরের উদ্দেশ্য ছিল প্রিয়শপের কর্মকাণ্ড পর্যালোচনা করা এবং এমএসএমই খাতে প্রযুক্তিগত ও অর্থনৈতিক পরিবর্তনের প্রয়াসকে আরও শক্তিশালী করা।
সফরকালে জেমস অ্যাং বলেন, এমএসএমই খাতে প্রিয়শপ যে বিপ্লব ঘটাচ্ছে তা সত্যিই অনুপ্রেরণাদায়ক। আমি গর্বিত যে আমি এই যাত্রার অংশ হতে পারছি এবং প্রিয়শপের মাধ্যমে স্থানীয় অর্থনীতিতে অবদান রাখতে পারছি।
সফরকালে তিনি প্রিয়শপের কর্মকর্তা এবং গ্রাহকদের সাথে সাক্ষাৎ করেন। তিনি বিভিন্ন হাব, স্থানীয় বাজার এবং গ্রাহকদের সাথে সরাসরি কথা বলে প্রিয়শপের কার্যক্রম এবং এমএসএমই খাতের জন্য এর সেবা সম্পর্কে আরও গভীর ধারণা লাভ করেন।
বাংলাদেশের অর্থনীতি গত কয়েক বছরে উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে, যেখানে বার্ষিক জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ৬% এরও বেশি। দেশের তরুণ জনগোষ্ঠী এবং ডিজিটালাইজেশনের দিকে এগিয়ে যাওয়া প্রক্রিয়ায় প্রিয়শপ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
প্রিয়শপের ভূমিকা প্রসঙ্গে জেমস অ্যাং বলেন, প্রিয়শপ যে এমএসএমইদের ডিজিটালাইজেশন এবং অর্থায়নের সুবিধা প্রদান করছে, তা এই খাতের ব্যবসায়ীদের জন্য অভূতপূর্ব অগ্রগতি সাধন করছে।
প্রিয়শপের প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও আশিকুল আলম খাঁন বলেন, জেমস অ্যাং শুধুমাত্র আমাদের উদ্যোগে বিনিয়োগ করেননি, বরং আমাদের প্রতি পদক্ষেপে উৎসাহ ও সহায়তা দিয়েছেন। আমাদের লক্ষ্য ১ মিলিয়ন ক্ষুদ্র খুচরা ব্যবসায়কে ডিজিটালাইজ করা এবং একটি শক্তিশালী ইকোসিস্টেম গড়ে তোলা।