সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের চেয়ারম্যান মোস্তফা গোলাম কুদ্দুসসহ আটজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে আদালত।
আজ মঙ্গলবার দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন ঢাকার ভারপ্রাপ্ত মহানগর দায়রা জজ ইব্রাহিম মিয়া।
দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা পাওয়া অন্যরা হলেন- পরিচালক ফৌজিয়া কামরুন তানিয়া, মোস্তফা কামরুস সোবহান, শাফিয়া সোবহান চৌধুরী, তাসনিয়া কামরুন অনিকা, ফজলুতুননেসা, নূর-ই-হাফজা ও মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা মীর যাশেম বিন আমান।
এদিন দুদকের উপপরিচালক রাকিবুল হায়াত তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেন। শুনানি করেন দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) মীর আহমেদ আলী সালাম।
দুদকের আবেদনে বলা হয়, ওই ব্যক্তিরা জাল চুক্তিনামা তৈরি করে বিভিন্ন সময়ে সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের তহবিল থেকে প্রায় ১৮৮ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেন। তাদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা বর্তমানে তদন্তাধীন আছে।
এতে বলা হয়, গত ২০ অগাস্ট তাদের বিদেশ গমনে ৬০ দিনের নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়, যার মেয়াদ শেষ হবে ২২ অক্টোবর। তারা দেশ ছেড়ে পালানোর চেষ্টা করছেন। তাই তাদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা প্রয়োজন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪
সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের চেয়ারম্যান মোস্তফা গোলাম কুদ্দুসসহ আটজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে আদালত।
আজ মঙ্গলবার দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন ঢাকার ভারপ্রাপ্ত মহানগর দায়রা জজ ইব্রাহিম মিয়া।
দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা পাওয়া অন্যরা হলেন- পরিচালক ফৌজিয়া কামরুন তানিয়া, মোস্তফা কামরুস সোবহান, শাফিয়া সোবহান চৌধুরী, তাসনিয়া কামরুন অনিকা, ফজলুতুননেসা, নূর-ই-হাফজা ও মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা মীর যাশেম বিন আমান।
এদিন দুদকের উপপরিচালক রাকিবুল হায়াত তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেন। শুনানি করেন দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) মীর আহমেদ আলী সালাম।
দুদকের আবেদনে বলা হয়, ওই ব্যক্তিরা জাল চুক্তিনামা তৈরি করে বিভিন্ন সময়ে সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের তহবিল থেকে প্রায় ১৮৮ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেন। তাদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা বর্তমানে তদন্তাধীন আছে।
এতে বলা হয়, গত ২০ অগাস্ট তাদের বিদেশ গমনে ৬০ দিনের নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়, যার মেয়াদ শেষ হবে ২২ অক্টোবর। তারা দেশ ছেড়ে পালানোর চেষ্টা করছেন। তাই তাদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা প্রয়োজন।