ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বোর্ডিং ব্রিজের সমন্বয়জনিত ত্রুটির কারণে কুয়েত এয়ারওয়েজের একটি বোয়িং ৭৭৭-৩০০ উড়োজাহাজের দরজা স্থানচ্যুত হয়ে খুলে পড়ে। এই দুর্ঘটনার ফলে উড়োজাহাজটি বিমানবন্দরে গ্রাউন্ডেড হয়ে গেছে।
বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন কামরুল ইসলাম জানান, মঙ্গলবার রাত আড়াইটার দিকে এই ঘটনাটি ঘটে। বোর্ডিং ব্রিজের আলাইনমেন্টের সমস্যার কারণে দরজাটি ডিটাচ হয়ে যায়। ঘটনার গুরুত্ব বিবেচনায় বিষয়টি তদন্তের জন্য একটি টেকনিক্যাল কমিটি গঠন করা হয়েছে।
জানা গেছে, উড়োজাহাজটি অবতরণের পর যাত্রী নামানোর সময় বোর্ডিং ব্রিজ (৬) দরজার সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়। যাত্রীরা নেমে যাওয়ার পর বোর্ডিং ব্রিজটি হঠাৎ নিচের দিকে নেমে যাওয়ায় দরজাটি চাপের কারণে খুলে পড়ে। এ সময় উড়োজাহাজের ভেতরে পাইলট ও কেবিন ক্রুরা উপস্থিত থাকলেও কেউ আহত হননি।
প্রাথমিকভাবে উড়োজাহাজটি রাত ৩টায় ২৮৪ জন যাত্রী নিয়ে কুয়েতের উদ্দেশ্যে রওনা দেওয়ার কথা ছিল, তবে দরজা স্থানচ্যুত হওয়ায় তা সম্ভব হয়নি। যাত্রীদের জন্য এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষ বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে এবং তাদের হোটেলে থাকার ব্যবস্থা ও খাবারের বন্দোবস্ত করা হয়েছে।
বুধবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৪
ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বোর্ডিং ব্রিজের সমন্বয়জনিত ত্রুটির কারণে কুয়েত এয়ারওয়েজের একটি বোয়িং ৭৭৭-৩০০ উড়োজাহাজের দরজা স্থানচ্যুত হয়ে খুলে পড়ে। এই দুর্ঘটনার ফলে উড়োজাহাজটি বিমানবন্দরে গ্রাউন্ডেড হয়ে গেছে।
বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন কামরুল ইসলাম জানান, মঙ্গলবার রাত আড়াইটার দিকে এই ঘটনাটি ঘটে। বোর্ডিং ব্রিজের আলাইনমেন্টের সমস্যার কারণে দরজাটি ডিটাচ হয়ে যায়। ঘটনার গুরুত্ব বিবেচনায় বিষয়টি তদন্তের জন্য একটি টেকনিক্যাল কমিটি গঠন করা হয়েছে।
জানা গেছে, উড়োজাহাজটি অবতরণের পর যাত্রী নামানোর সময় বোর্ডিং ব্রিজ (৬) দরজার সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়। যাত্রীরা নেমে যাওয়ার পর বোর্ডিং ব্রিজটি হঠাৎ নিচের দিকে নেমে যাওয়ায় দরজাটি চাপের কারণে খুলে পড়ে। এ সময় উড়োজাহাজের ভেতরে পাইলট ও কেবিন ক্রুরা উপস্থিত থাকলেও কেউ আহত হননি।
প্রাথমিকভাবে উড়োজাহাজটি রাত ৩টায় ২৮৪ জন যাত্রী নিয়ে কুয়েতের উদ্দেশ্যে রওনা দেওয়ার কথা ছিল, তবে দরজা স্থানচ্যুত হওয়ায় তা সম্ভব হয়নি। যাত্রীদের জন্য এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষ বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে এবং তাদের হোটেলে থাকার ব্যবস্থা ও খাবারের বন্দোবস্ত করা হয়েছে।