বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগে তারল্য সংকট মোকাবেলায় দুর্বল সাত ব্যাংককে ৬ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকার সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। এই সহায়তা প্রদান করেছে সবল ৯টি ব্যাংক। তবে, দুর্বল ব্যাংকগুলোর পক্ষ থেকে প্রাথমিকভাবে ১১ হাজার ১০০ কোটি টাকা চাওয়া হয়েছিল বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা।
দুর্বল ব্যাংকগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি সহায়তা পেয়েছে ইসলামী ব্যাংক, যারা সাতটি ব্যাংক থেকে ২ হাজার ৯৫ কোটি টাকা সহায়তা গ্রহণ করেছে। এছাড়া সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক ছয় ব্যাংক থেকে ১ হাজার ১৭৫ কোটি টাকা, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক ছয় ব্যাংক থেকে ১ হাজার কোটি টাকা, ন্যাশনাল ব্যাংক ৯২০ কোটি টাকা, এক্সিম ব্যাংক ৭০০ কোটি টাকা, ইউনিয়ন ব্যাংক ৪০০ কোটি টাকা এবং গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক ২৯৫ কোটি টাকা সহায়তা পেয়েছে।
তারল্য সহায়তা প্রদানকারী ব্যাংকগুলো হলো: সোনালী, মিউচুয়াল ট্রাস্ট, ইস্টার্ন, শাহজালাল ইসলামী, সিটি, ব্র্যাক, পুবালী, ঢাকা এবং বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা বলেন, "দুর্বল ব্যাংকগুলোকে তারল্য সহায়তা দেওয়া হবে, তবে আমানতকারীদের স্বার্থ সবার আগে বিবেচনা করা হবে।"
সাম্প্রতিক সময়ে ক্ষমতার পালাবদলের পর ইসলামী ধারার শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকগুলোতে তারল্য সংকট শুরু হয়, কারণ বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে নগদ অর্থ প্রদান বন্ধ করে দেওয়া হয়। এতে গ্রাহকরা প্রয়োজনীয় নগদ অর্থ তুলতে সমস্যার সম্মুখীন হন। এই পরিস্থিতি মোকাবেলায় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর শক্তিশালী ব্যাংকগুলোকে দুর্বল ব্যাংকগুলোকে সহায়তা দিতে অনুরোধ জানান। এরই পরিপ্রেক্ষিতে সবল ব্যাংকগুলো তারল্য সহায়তা প্রদান করতে সম্মতি জানায়।
বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪
বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগে তারল্য সংকট মোকাবেলায় দুর্বল সাত ব্যাংককে ৬ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকার সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। এই সহায়তা প্রদান করেছে সবল ৯টি ব্যাংক। তবে, দুর্বল ব্যাংকগুলোর পক্ষ থেকে প্রাথমিকভাবে ১১ হাজার ১০০ কোটি টাকা চাওয়া হয়েছিল বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা।
দুর্বল ব্যাংকগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি সহায়তা পেয়েছে ইসলামী ব্যাংক, যারা সাতটি ব্যাংক থেকে ২ হাজার ৯৫ কোটি টাকা সহায়তা গ্রহণ করেছে। এছাড়া সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক ছয় ব্যাংক থেকে ১ হাজার ১৭৫ কোটি টাকা, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক ছয় ব্যাংক থেকে ১ হাজার কোটি টাকা, ন্যাশনাল ব্যাংক ৯২০ কোটি টাকা, এক্সিম ব্যাংক ৭০০ কোটি টাকা, ইউনিয়ন ব্যাংক ৪০০ কোটি টাকা এবং গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক ২৯৫ কোটি টাকা সহায়তা পেয়েছে।
তারল্য সহায়তা প্রদানকারী ব্যাংকগুলো হলো: সোনালী, মিউচুয়াল ট্রাস্ট, ইস্টার্ন, শাহজালাল ইসলামী, সিটি, ব্র্যাক, পুবালী, ঢাকা এবং বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা বলেন, "দুর্বল ব্যাংকগুলোকে তারল্য সহায়তা দেওয়া হবে, তবে আমানতকারীদের স্বার্থ সবার আগে বিবেচনা করা হবে।"
সাম্প্রতিক সময়ে ক্ষমতার পালাবদলের পর ইসলামী ধারার শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকগুলোতে তারল্য সংকট শুরু হয়, কারণ বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে নগদ অর্থ প্রদান বন্ধ করে দেওয়া হয়। এতে গ্রাহকরা প্রয়োজনীয় নগদ অর্থ তুলতে সমস্যার সম্মুখীন হন। এই পরিস্থিতি মোকাবেলায় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর শক্তিশালী ব্যাংকগুলোকে দুর্বল ব্যাংকগুলোকে সহায়তা দিতে অনুরোধ জানান। এরই পরিপ্রেক্ষিতে সবল ব্যাংকগুলো তারল্য সহায়তা প্রদান করতে সম্মতি জানায়।