ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় ২০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন একটি সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে ২ কোটি ৪৩ লাখ ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে মুক্তাগাছা সোলারটেক এনার্জি লিমিটেড (এমএসইএল)।
এডিবির এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, কেন্দ্রটি বছরে ৩৭ দশমিক ৯ গিগাওয়াট আওয়ার বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে। নবায়নযোগ্য এই প্রকল্পের মাধ্যমে বছরে ১৮ হাজার ৩৪৪ টন কার্বন নিঃসরণ কমানো সম্ভব হবে।
ঋণচুক্তি ও প্রকল্পের বিবরণ
ঋণের পরিমাণ: ২ কোটি ৪৩ লাখ ডলার।
এডিবির সরাসরি অর্থায়ন: ১ কোটি ৫৫ লাখ ডলার।
বিশেষ তহবিল থেকে: ৮৮ লাখ ডলার।
লোকেশন: মুক্তাগাছার নিমুরিয়া, ৭৫ একর পতিত জমিতে নির্মাণ।
বিদ্যুৎ সংযোগ: উৎপাদিত বিদ্যুৎ সরাসরি জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হবে।
এডিবির বেসরকারি খাত বিষয়ক মহাপরিচালক সুজানে গাবুরি বলেন, “বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানির উন্নয়নে এ ধরনের দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ গুরুত্বপূর্ণ। এটি বেসরকারি খাতকে টেকসই জ্বালানি প্রকল্পে যুক্ত হতে উৎসাহিত করবে।”
জুলস পাওয়ারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নূহের লাতিফ খান বলেন, “এটি আমাদের দ্বিতীয় সৌর প্রকল্প। এডিবির অর্থায়ন আমাদের টেকসই উন্নয়নের প্রতিশ্রুতিকে আরও শক্তিশালী করবে।”
জুলস পাওয়ার ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ইতোমধ্যে একটি ভাসমান সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্পসহ বেশ কিছু নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে।
সংক্ষেপে: মুক্তাগাছার এই সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্প বাংলাদেশের নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে এবং জাতীয় গ্রিডে পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সরবরাহে সহায়ক হবে।
সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪
ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় ২০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন একটি সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে ২ কোটি ৪৩ লাখ ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে মুক্তাগাছা সোলারটেক এনার্জি লিমিটেড (এমএসইএল)।
এডিবির এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, কেন্দ্রটি বছরে ৩৭ দশমিক ৯ গিগাওয়াট আওয়ার বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে। নবায়নযোগ্য এই প্রকল্পের মাধ্যমে বছরে ১৮ হাজার ৩৪৪ টন কার্বন নিঃসরণ কমানো সম্ভব হবে।
ঋণচুক্তি ও প্রকল্পের বিবরণ
ঋণের পরিমাণ: ২ কোটি ৪৩ লাখ ডলার।
এডিবির সরাসরি অর্থায়ন: ১ কোটি ৫৫ লাখ ডলার।
বিশেষ তহবিল থেকে: ৮৮ লাখ ডলার।
লোকেশন: মুক্তাগাছার নিমুরিয়া, ৭৫ একর পতিত জমিতে নির্মাণ।
বিদ্যুৎ সংযোগ: উৎপাদিত বিদ্যুৎ সরাসরি জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হবে।
এডিবির বেসরকারি খাত বিষয়ক মহাপরিচালক সুজানে গাবুরি বলেন, “বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানির উন্নয়নে এ ধরনের দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ গুরুত্বপূর্ণ। এটি বেসরকারি খাতকে টেকসই জ্বালানি প্রকল্পে যুক্ত হতে উৎসাহিত করবে।”
জুলস পাওয়ারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নূহের লাতিফ খান বলেন, “এটি আমাদের দ্বিতীয় সৌর প্রকল্প। এডিবির অর্থায়ন আমাদের টেকসই উন্নয়নের প্রতিশ্রুতিকে আরও শক্তিশালী করবে।”
জুলস পাওয়ার ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ইতোমধ্যে একটি ভাসমান সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্পসহ বেশ কিছু নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে।
সংক্ষেপে: মুক্তাগাছার এই সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্প বাংলাদেশের নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে এবং জাতীয় গ্রিডে পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সরবরাহে সহায়ক হবে।