২৯ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে আলোচিত-সমালোচিত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের সাইফুল আলম মাসুদ এবং তাঁর ব্যক্তিগত সহকারী আকিজ উদ্দিনের বিরুদ্ধে প্রতারণা মামলা করেছেন একজন নারী ব্যবসায়ী। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আবু বক্কর সিদ্দিকের আদালতে
বৃহস্পতিবার মামলাটি করেন নগরের লা অ্যারিস্টোক্রেসি রেস্টুরেন্টের মালিক নাজমে নওরোজ।আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাদীর আইনজীবী শুভঙ্কর ঘোষ।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, ব্যবসার সুবাদে ওই রেস্টুরেন্ট মালিকের সঙ্গে পরিচয় হয় ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলম মাসুদের। ব্যবসা বাড়ানোর জন্য সাইফুল ইসলাম মাসুদ তাঁর মালিকানাধীন ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক নগরের কাজীর দেউড়ি মহিলা শাখা থেকে প্রথমে দুই কোটি টাকা ঋণ দেন। এরপর কয়েক দফায় মোট ৩০ কোটি টাকা ঋণ নিয়ে দেন। ২০১৬ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে এই ঋণগুলো নেওয়া হয়। ইতিমধ্যে সাইফুল আলমের ব্যক্তিগত সহকারী আকিজ উদ্দিনের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন মাসুদ। আকিজ উদ্দিন ও মাসুদ ব্যাংকে ঋণের বিপরীতে থাকা বাদীর সই করা খালি চেকের মাধ্যমে এবং ধার হিসেবে নিয়ে আত্মসাৎ করেছেন ২৯ কোটি টাকা। গত ২২ জুলাই টাকাগুলো ফেরত চাইলে বাদীকে অপহরণের হুমকি দেওয়া হয় বলে অভিযোগে উল্লেখ রয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪
২৯ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে আলোচিত-সমালোচিত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের সাইফুল আলম মাসুদ এবং তাঁর ব্যক্তিগত সহকারী আকিজ উদ্দিনের বিরুদ্ধে প্রতারণা মামলা করেছেন একজন নারী ব্যবসায়ী। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আবু বক্কর সিদ্দিকের আদালতে
বৃহস্পতিবার মামলাটি করেন নগরের লা অ্যারিস্টোক্রেসি রেস্টুরেন্টের মালিক নাজমে নওরোজ।আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাদীর আইনজীবী শুভঙ্কর ঘোষ।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, ব্যবসার সুবাদে ওই রেস্টুরেন্ট মালিকের সঙ্গে পরিচয় হয় ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলম মাসুদের। ব্যবসা বাড়ানোর জন্য সাইফুল ইসলাম মাসুদ তাঁর মালিকানাধীন ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক নগরের কাজীর দেউড়ি মহিলা শাখা থেকে প্রথমে দুই কোটি টাকা ঋণ দেন। এরপর কয়েক দফায় মোট ৩০ কোটি টাকা ঋণ নিয়ে দেন। ২০১৬ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে এই ঋণগুলো নেওয়া হয়। ইতিমধ্যে সাইফুল আলমের ব্যক্তিগত সহকারী আকিজ উদ্দিনের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন মাসুদ। আকিজ উদ্দিন ও মাসুদ ব্যাংকে ঋণের বিপরীতে থাকা বাদীর সই করা খালি চেকের মাধ্যমে এবং ধার হিসেবে নিয়ে আত্মসাৎ করেছেন ২৯ কোটি টাকা। গত ২২ জুলাই টাকাগুলো ফেরত চাইলে বাদীকে অপহরণের হুমকি দেওয়া হয় বলে অভিযোগে উল্লেখ রয়েছে।