জ্বালানি খাতের উন্নয়নে বাংলাদেশকে অতিরিক্ত তিন কোটি মার্কিন ডলার দেবে বিশ্বব্যাংক। প্রতি ডলার ১২২ টাকা ৩৮ পয়সা ধরে বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ দাঁড়ায় ৩৬৭ কোটি ১৪ লাখ টাকা। এনহ্যান্সমেন্ট অ্যান্ড স্ট্রেনদেনিং অব পাওয়ার ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক ইন ইস্টার্ন রিজিয়ন প্রকল্পে বাড়তি অর্থায়ন করবে সংস্থাটি।
গত বৃহস্পতিবার অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগে (ইআরডি) বাংলাদেশ সরকার ও বিশ্বব্যাংকের মধ্যে ঋণচুক্তি সই হয়েছে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে বৃহত্তর কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী অঞ্চলে নির্ভরযোগ্য বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত ও বিদ্যুতের ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব মো. শাহরিয়ার কাদের ছিদ্দিকী এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর গেইল মার্টিন চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
বিশ্বব্যাংকের স্কেল আপ ফ্যাসিলিটির (এসইউএফ) তহবিল থেকে তিন হাজার ৬৪২ কোটি ৪৮ লাখ টাকা সহায়তার লক্ষ্যে প্রকল্পটির মূল ঋণচুক্তি ২০১৮ সালের ১০ এপ্রিল সই হয়। পরে মহামারি চলাকালীন কোভিড সংশ্লিষ্ট প্রকল্পে মূল অর্থায়ন ৪৫০.৬৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে ৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রত্যাহার করা হয়। বর্তমানে প্রকল্পটির সফল সমাপ্তির লক্ষ্যে তিন কোটি ডলার অতিরিক্ত অর্থের প্রয়োজন হওয়ায় বিশ্বব্যাংক থেকে অতিরিক্ত ঋণসহায়তা নেওয়া হবে।
এই ঋণ ৫ বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ আগামী ৩০ বছরে পরিশোধ করতে হবে। এই ঋণের সুদহার ১ দশমিক ২৫ শতাংশ এবং সার্ভিস চার্জ দশমিক ৭৫ শতাংশ। এছাড়া অনুত্তোলিত তহবিলের ওপর সর্বোচ্চ দশমিক ৫০ শতাংশ কমিটমেন্ট চার্জ থাকলেও আগের বছরের মতো বিশ্বব্যাংক বোর্ডের সিদ্ধান্ত মোতাবেক এই অর্থবছর কোনো কমিটমেন্ট চার্জ দিতে হবে না।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫
জ্বালানি খাতের উন্নয়নে বাংলাদেশকে অতিরিক্ত তিন কোটি মার্কিন ডলার দেবে বিশ্বব্যাংক। প্রতি ডলার ১২২ টাকা ৩৮ পয়সা ধরে বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ দাঁড়ায় ৩৬৭ কোটি ১৪ লাখ টাকা। এনহ্যান্সমেন্ট অ্যান্ড স্ট্রেনদেনিং অব পাওয়ার ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক ইন ইস্টার্ন রিজিয়ন প্রকল্পে বাড়তি অর্থায়ন করবে সংস্থাটি।
গত বৃহস্পতিবার অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগে (ইআরডি) বাংলাদেশ সরকার ও বিশ্বব্যাংকের মধ্যে ঋণচুক্তি সই হয়েছে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে বৃহত্তর কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী অঞ্চলে নির্ভরযোগ্য বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত ও বিদ্যুতের ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব মো. শাহরিয়ার কাদের ছিদ্দিকী এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর গেইল মার্টিন চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
বিশ্বব্যাংকের স্কেল আপ ফ্যাসিলিটির (এসইউএফ) তহবিল থেকে তিন হাজার ৬৪২ কোটি ৪৮ লাখ টাকা সহায়তার লক্ষ্যে প্রকল্পটির মূল ঋণচুক্তি ২০১৮ সালের ১০ এপ্রিল সই হয়। পরে মহামারি চলাকালীন কোভিড সংশ্লিষ্ট প্রকল্পে মূল অর্থায়ন ৪৫০.৬৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে ৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রত্যাহার করা হয়। বর্তমানে প্রকল্পটির সফল সমাপ্তির লক্ষ্যে তিন কোটি ডলার অতিরিক্ত অর্থের প্রয়োজন হওয়ায় বিশ্বব্যাংক থেকে অতিরিক্ত ঋণসহায়তা নেওয়া হবে।
এই ঋণ ৫ বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ আগামী ৩০ বছরে পরিশোধ করতে হবে। এই ঋণের সুদহার ১ দশমিক ২৫ শতাংশ এবং সার্ভিস চার্জ দশমিক ৭৫ শতাংশ। এছাড়া অনুত্তোলিত তহবিলের ওপর সর্বোচ্চ দশমিক ৫০ শতাংশ কমিটমেন্ট চার্জ থাকলেও আগের বছরের মতো বিশ্বব্যাংক বোর্ডের সিদ্ধান্ত মোতাবেক এই অর্থবছর কোনো কমিটমেন্ট চার্জ দিতে হবে না।