গত সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ২০১টির স্থান হয়েছে দাম বাড়ার তালিকায়। বিপরীতে দাম কমেছে ১৫০টির। আর ৪৬টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এতেই ডিএসইর বাজার মূলধন সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকার ওপরে বেড়ে গেছে
গত সপ্তাহে দেশের শেয়ারবাজারে লেনদেন হওয়া পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে তিন কার্যদিবসে ঊর্ধ্বমুখিতার দেখা মিলেছে। ফলে সপ্তাহজুড়ে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এতে বেড়েছে সবকটি মূল্য সূচক। সেই সঙ্গে বেড়েছে বাজার মূলধনও। পাশাপাশি দৈনিক গড় লেনদেনের পরিমাণও বেড়েছে।
গত সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ২০১টির স্থান হয়েছে দাম বাড়ার তালিকায়। বিপরীতে দাম কমেছে ১৫০টির। আর ৪৬টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এতেই ডিএসইর বাজার মূলধন সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকার ওপরে বেড়ে গেছে।
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের লেনদেন শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৬০ হাজার ৫৮৭ কোটি টাকা যা আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ছিল ৬ লাখ ৫৬ হাজার ৯৪০ কোটি টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন বেড়েছে ৩ হাজার ৬৪৭ কোটি টাকা বা দশমিক ৫৬ শতাংশ। আগের সপ্তাহে বাজার মূলধন কমে ৩ হাজার ৩৫৩ কোটি টাকা বা দশমিক ৫১ শতাংশ। তার আগের সপ্তাহে কমে ২ হাজার ৬৫৮ কোটি টাকা বা দশমিক ৪০ শতাংশ।
বাজার মূলধন বাড়ার পাশাপাশি গত সপ্তাহে বেড়েছে মূল্যসূচক। ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স গত সপ্তাহে বেড়েছে ৩২ দশমিক ৬১ পয়েন্ট বা দশমিক ৬৪ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি কমে ৬০ দশমিক ৫১ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ১৬ শতাংশ। তার আগের সপ্তাহে কমে ৫ দশমিক ১৯ পয়েন্ট বা দশমিক ১০ শতাংশ।
প্রধান মূল্যসূচকের পাশাপাশি গত সপ্তাহে বেড়েছে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক। গত সপ্তাহে সূচকটি বেড়েছে ১৮ দশমিক ৭৭ পয়েন্ট বা দশমিক ৯৯ শতাংশ। আগের সপ্তাহের সূচকটি কমে ৩০ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৫৬ শতাংশ। তার আগের সপ্তাহে কমে ৬ দশমিক ৭০ পয়েন্ট বা দশমিক ৩৫ শতাংশ।
প্রধান ও ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত সূচক বাড়ার পাশাপাশি বেড়েছে ইসলামী শরিয়াহ ভিত্তিতে পরিচালিত কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক। গত সপ্তাহজুড়ে এই সূচকটি বেড়েছে ১১ দশমিক ২১ পয়েন্ট বা দশমিক ৯৭ শতাংশ। আগের সপ্তাহের সূচকটি কমে ১১ দশমিক ৩০ পয়েন্ট বা দশমিক ৯৭ শতাংশ।
সবকটি মূল্যসূচক বাড়ার পাশাপাশি ডিএসইতে লেনদেনের গতি বেড়েছে। গত সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪১২ কোটি ৬৭ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয় ৩৭৮ কোটি ৭ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন বেড়েছে ৩৪ কোটি ৬০ লাখ টাকা বা ৯ দশমিক ১৫ শতাংশ।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে এডিএন টেলিকমের শেয়ার। কোম্পানিটির শেয়ার প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ২৩ কোটি ৪৩ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের ৫ দশমিক ৬৮ শতাংশ। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ওরিয়ন ইনফিউশনের শেয়ার প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ১২ কোটি ৫০ লাখ টাকা। প্রতিদিন গড়ে ১০ কোটি ৯২ লাখ টাকা লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে মিডল্যান্ড ব্যাংক।
এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- লাভেলো আইসক্রিম, খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ, এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ, কহিনুর কেমিক্যালস, ওয়াইম্যাক্স ইলেকট্রোড, আফতাব অটোমোবাইল এবং ফারইস্ট নিটিং।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭ কোম্পানির মধ্যে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটি শেয়ার দর বেড়েছে ২২ দশমিক ৮১ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ৩ টাকা ৯০ পয়সা। দরবৃদ্ধির তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের শেয়ারদর বেড়েছে ১৮ দশমিক ৪৯ শতাংশ। আর ১৭ দশমিক ৩৫ শতাংশ শেয়ারদর বাড়ায় তালিকার তৃতীয়স্থানে অবস্থান করেছে সোনারগাঁও টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড।
সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে কহিনুর কেমিক্যালসের ১৪ দশমিক ২৭ শতাংশ, মুন্নু সিরামিকসের ১৩ দশমিক ০৯ শতাংশ, ঢাকা ডায়িংয়ের ১২ দশমিক ৮২ শতাংশ, দুলামিয়া কটনের ১২ দশমিক ৩০ শতাংশ, ড্রাগন সোয়েটরের ১১ দশমিক ৯৩ শতাংশ, এডিএন টেলিকমের ১১ দশমিক ৯০ শতাংশ এবং শিকদার ইন্সুরেন্সের ১১ দশমিক ৫২ শতাংশ শেয়ার দর বেড়েছে।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে সাপ্তাহিক দরপতনের শীর্ষ তালিকায় স্থান নিয়েছে পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ পিএলসি। সপ্তাহজুড়ে প্রতিষ্ঠানটির দর কমেছে ২১ দশমিক ৪৬ শতাংশ। তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা অ্যাসোসিয়েটেড অক্সিজেন লিমিটেডের শেয়ারদর কমেছে ১৩ দশমিক ৮৩ শতাংশ। কোম্পানিটির শেয়ারের দাম কমেছে ২ টাকা ৬০ পয়সা। আর তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা রেনেইউক যজ্ঞেশ্বরের শেয়ারদর কমেছে ১১ দশমিক ৫৪ শতাংশ। কোম্পানিটির শেয়ারের দাম কমেছে ৮১ টাকা ৪০ পয়সা।
তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- ওইমেক্স ইলেকট্রোডের ১০ দশমিক ৪৯ শতাংশ, এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজের ৯ দশমিক ৫৫ শতাংশ, রিলাইন্স ওয়ান দ্য ফার্স্ট স্কিম অব রিলাইন্স ইন্স্যুরেন্স মিউচুয়াল ফান্ডের ৯ দশমিক ৪৭ শতাংশ, মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজের ৯ দশমিক ৪২ শতাংশ, সি অ্যন্ড এ টেক্সটাইলের ৮ দশমিক ৭০ শতাংশ, প্রিমিয়ার লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সের ৬ দশমিক ২৫ শতাংশ এবং ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৬ দশমিক ২২ শতাংশ শেয়ার দর কমেছে।
গত সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ২০১টির স্থান হয়েছে দাম বাড়ার তালিকায়। বিপরীতে দাম কমেছে ১৫০টির। আর ৪৬টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এতেই ডিএসইর বাজার মূলধন সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকার ওপরে বেড়ে গেছে
শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৫
গত সপ্তাহে দেশের শেয়ারবাজারে লেনদেন হওয়া পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে তিন কার্যদিবসে ঊর্ধ্বমুখিতার দেখা মিলেছে। ফলে সপ্তাহজুড়ে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এতে বেড়েছে সবকটি মূল্য সূচক। সেই সঙ্গে বেড়েছে বাজার মূলধনও। পাশাপাশি দৈনিক গড় লেনদেনের পরিমাণও বেড়েছে।
গত সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ২০১টির স্থান হয়েছে দাম বাড়ার তালিকায়। বিপরীতে দাম কমেছে ১৫০টির। আর ৪৬টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এতেই ডিএসইর বাজার মূলধন সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকার ওপরে বেড়ে গেছে।
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের লেনদেন শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৬০ হাজার ৫৮৭ কোটি টাকা যা আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ছিল ৬ লাখ ৫৬ হাজার ৯৪০ কোটি টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন বেড়েছে ৩ হাজার ৬৪৭ কোটি টাকা বা দশমিক ৫৬ শতাংশ। আগের সপ্তাহে বাজার মূলধন কমে ৩ হাজার ৩৫৩ কোটি টাকা বা দশমিক ৫১ শতাংশ। তার আগের সপ্তাহে কমে ২ হাজার ৬৫৮ কোটি টাকা বা দশমিক ৪০ শতাংশ।
বাজার মূলধন বাড়ার পাশাপাশি গত সপ্তাহে বেড়েছে মূল্যসূচক। ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স গত সপ্তাহে বেড়েছে ৩২ দশমিক ৬১ পয়েন্ট বা দশমিক ৬৪ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি কমে ৬০ দশমিক ৫১ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ১৬ শতাংশ। তার আগের সপ্তাহে কমে ৫ দশমিক ১৯ পয়েন্ট বা দশমিক ১০ শতাংশ।
প্রধান মূল্যসূচকের পাশাপাশি গত সপ্তাহে বেড়েছে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক। গত সপ্তাহে সূচকটি বেড়েছে ১৮ দশমিক ৭৭ পয়েন্ট বা দশমিক ৯৯ শতাংশ। আগের সপ্তাহের সূচকটি কমে ৩০ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৫৬ শতাংশ। তার আগের সপ্তাহে কমে ৬ দশমিক ৭০ পয়েন্ট বা দশমিক ৩৫ শতাংশ।
প্রধান ও ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত সূচক বাড়ার পাশাপাশি বেড়েছে ইসলামী শরিয়াহ ভিত্তিতে পরিচালিত কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক। গত সপ্তাহজুড়ে এই সূচকটি বেড়েছে ১১ দশমিক ২১ পয়েন্ট বা দশমিক ৯৭ শতাংশ। আগের সপ্তাহের সূচকটি কমে ১১ দশমিক ৩০ পয়েন্ট বা দশমিক ৯৭ শতাংশ।
সবকটি মূল্যসূচক বাড়ার পাশাপাশি ডিএসইতে লেনদেনের গতি বেড়েছে। গত সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪১২ কোটি ৬৭ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয় ৩৭৮ কোটি ৭ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন বেড়েছে ৩৪ কোটি ৬০ লাখ টাকা বা ৯ দশমিক ১৫ শতাংশ।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে এডিএন টেলিকমের শেয়ার। কোম্পানিটির শেয়ার প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ২৩ কোটি ৪৩ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের ৫ দশমিক ৬৮ শতাংশ। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ওরিয়ন ইনফিউশনের শেয়ার প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ১২ কোটি ৫০ লাখ টাকা। প্রতিদিন গড়ে ১০ কোটি ৯২ লাখ টাকা লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে মিডল্যান্ড ব্যাংক।
এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- লাভেলো আইসক্রিম, খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ, এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ, কহিনুর কেমিক্যালস, ওয়াইম্যাক্স ইলেকট্রোড, আফতাব অটোমোবাইল এবং ফারইস্ট নিটিং।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭ কোম্পানির মধ্যে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটি শেয়ার দর বেড়েছে ২২ দশমিক ৮১ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ৩ টাকা ৯০ পয়সা। দরবৃদ্ধির তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের শেয়ারদর বেড়েছে ১৮ দশমিক ৪৯ শতাংশ। আর ১৭ দশমিক ৩৫ শতাংশ শেয়ারদর বাড়ায় তালিকার তৃতীয়স্থানে অবস্থান করেছে সোনারগাঁও টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড।
সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে কহিনুর কেমিক্যালসের ১৪ দশমিক ২৭ শতাংশ, মুন্নু সিরামিকসের ১৩ দশমিক ০৯ শতাংশ, ঢাকা ডায়িংয়ের ১২ দশমিক ৮২ শতাংশ, দুলামিয়া কটনের ১২ দশমিক ৩০ শতাংশ, ড্রাগন সোয়েটরের ১১ দশমিক ৯৩ শতাংশ, এডিএন টেলিকমের ১১ দশমিক ৯০ শতাংশ এবং শিকদার ইন্সুরেন্সের ১১ দশমিক ৫২ শতাংশ শেয়ার দর বেড়েছে।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে সাপ্তাহিক দরপতনের শীর্ষ তালিকায় স্থান নিয়েছে পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ পিএলসি। সপ্তাহজুড়ে প্রতিষ্ঠানটির দর কমেছে ২১ দশমিক ৪৬ শতাংশ। তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা অ্যাসোসিয়েটেড অক্সিজেন লিমিটেডের শেয়ারদর কমেছে ১৩ দশমিক ৮৩ শতাংশ। কোম্পানিটির শেয়ারের দাম কমেছে ২ টাকা ৬০ পয়সা। আর তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা রেনেইউক যজ্ঞেশ্বরের শেয়ারদর কমেছে ১১ দশমিক ৫৪ শতাংশ। কোম্পানিটির শেয়ারের দাম কমেছে ৮১ টাকা ৪০ পয়সা।
তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- ওইমেক্স ইলেকট্রোডের ১০ দশমিক ৪৯ শতাংশ, এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজের ৯ দশমিক ৫৫ শতাংশ, রিলাইন্স ওয়ান দ্য ফার্স্ট স্কিম অব রিলাইন্স ইন্স্যুরেন্স মিউচুয়াল ফান্ডের ৯ দশমিক ৪৭ শতাংশ, মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজের ৯ দশমিক ৪২ শতাংশ, সি অ্যন্ড এ টেক্সটাইলের ৮ দশমিক ৭০ শতাংশ, প্রিমিয়ার লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সের ৬ দশমিক ২৫ শতাংশ এবং ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৬ দশমিক ২২ শতাংশ শেয়ার দর কমেছে।