বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘গৃহিণী স্ত্রী ও মেয়েকে ব্যাংকের পরিচালক হিসেবে বসিয়ে দিচ্ছি। তাঁদের যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা নেই। আমরা এসব চাই না। ব্যাংকের পরিচালক হতে ফিট অ্যান্ড প্রপার টেস্ট (অভিজ্ঞতা ও যোগ্যতা পরীক্ষা) পর্যালোচনা করা হচ্ছে। যারা এখন পরিচালক আছেন, তারাসহ সবাইকে এই যাচাই-বাছাইয়ের মধ্য দিয়ে যেতে হবে। ব্যাংকের পরিচালক হওয়ার গুণাবলি থাকতে হবে। ব্যাংকের মালিকদেরও এই যাচাই-বাছাইয়ের মধ্য দিয়ে যেতে হবে। যোগ্যতা থাকলে মালিকেরা পরিচালক হবেন, যোগ্যতা না থাকলে হবেন না। সিটি ব্যাংক এনএর মালিক কারা, তা কেউ জানেন না।’
ব্যাংক খাতের পুনরুদ্ধারের পথযাত্রা শীর্ষক এক আলোচনা সভায় বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এসব কথা বলেন। ইংরেজি দৈনিক দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড এই আলোচনা সভার আয়োজন করে। ইস্কাটনে পত্রিকার কার্যালয়ে এ আলোচনা সভা হয়।
আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘সরকারের ঋণ নিয়ে একটি চক্রের মধ্যে আছি। আমি সেই লোক নই যে চাটুকারিতা করে টাকা আনব। দেশের আর্থিক পরিস্থিতি শক্তিশালী অবস্থায় আছে। বাজেট অর্থের জোগানের একমাত্র সমাধান হচ্ছে রাজস্ব আদায়। রাজস্ব আদায় ভালো হলে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) দিকে তাকাতে হবে না। এ বছর ২ হাজার ৯০০ কোটি ডলার আসবে প্রবাসী আয় থেকে। আর রপ্তানি থেকে আসেব পাঁচ হাজার কোটি ডলার। এই দুটি খাত থেকে প্রায় আট হাজার কোটি ডলার পাব। আমাদের রাজস্ব আদায় বাড়ানোর নীতি দরকার।’ মূল্যস্ফীতি কমানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানান বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর। তিনি মনে করেন, মূল্যস্ফীতি কমলে সব ধরনের নীতি সুদহার কমে আসবে।
মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ ২০২৫
বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘গৃহিণী স্ত্রী ও মেয়েকে ব্যাংকের পরিচালক হিসেবে বসিয়ে দিচ্ছি। তাঁদের যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা নেই। আমরা এসব চাই না। ব্যাংকের পরিচালক হতে ফিট অ্যান্ড প্রপার টেস্ট (অভিজ্ঞতা ও যোগ্যতা পরীক্ষা) পর্যালোচনা করা হচ্ছে। যারা এখন পরিচালক আছেন, তারাসহ সবাইকে এই যাচাই-বাছাইয়ের মধ্য দিয়ে যেতে হবে। ব্যাংকের পরিচালক হওয়ার গুণাবলি থাকতে হবে। ব্যাংকের মালিকদেরও এই যাচাই-বাছাইয়ের মধ্য দিয়ে যেতে হবে। যোগ্যতা থাকলে মালিকেরা পরিচালক হবেন, যোগ্যতা না থাকলে হবেন না। সিটি ব্যাংক এনএর মালিক কারা, তা কেউ জানেন না।’
ব্যাংক খাতের পুনরুদ্ধারের পথযাত্রা শীর্ষক এক আলোচনা সভায় বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এসব কথা বলেন। ইংরেজি দৈনিক দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড এই আলোচনা সভার আয়োজন করে। ইস্কাটনে পত্রিকার কার্যালয়ে এ আলোচনা সভা হয়।
আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘সরকারের ঋণ নিয়ে একটি চক্রের মধ্যে আছি। আমি সেই লোক নই যে চাটুকারিতা করে টাকা আনব। দেশের আর্থিক পরিস্থিতি শক্তিশালী অবস্থায় আছে। বাজেট অর্থের জোগানের একমাত্র সমাধান হচ্ছে রাজস্ব আদায়। রাজস্ব আদায় ভালো হলে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) দিকে তাকাতে হবে না। এ বছর ২ হাজার ৯০০ কোটি ডলার আসবে প্রবাসী আয় থেকে। আর রপ্তানি থেকে আসেব পাঁচ হাজার কোটি ডলার। এই দুটি খাত থেকে প্রায় আট হাজার কোটি ডলার পাব। আমাদের রাজস্ব আদায় বাড়ানোর নীতি দরকার।’ মূল্যস্ফীতি কমানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানান বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর। তিনি মনে করেন, মূল্যস্ফীতি কমলে সব ধরনের নীতি সুদহার কমে আসবে।