জাপানের রাজধানী টোকিওতে ‘সপ্তম বাংলাদেশ-জাপান জয়েন্ট পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ’ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
টোকিওতে বাংলাদেশ দূতাবাস এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, মঙ্গলবার এ বৈঠকে বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়া।
অন্যদিকে জাপান প্রতিনিধিদলে ছিলেন দেশটির ভূমি, অবকাঠামো ও পরিবহন বিষয়ক ভাইস মিনিস্টার হিরোফুমি আমাকাওয়া, প্রকৌশল ও আবাসন বিষয়ক অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস মিনিস্টার ইওসুকে সুৎসুমি।
বৈঠকে জাপানি সহায়তায় বাস্তবায়নাধীন হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল, চট্টগ্রাম সুয়ারেজ প্রজেক্ট, স্থানীয় সেতু উন্নয়ন প্রকল্প, কমলাপুর মাল্টি-মোডাল ট্রান্সপোর্ট হাব প্রকল্পের অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা হয়।
মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়া আলোচনার ফলাফলকে বাস্তবে রূপ দিতে সকলের প্রতি আহ্বান জানান। তিনি আশা প্রকাশ করেন, জাপানি সহায়তায় গৃহীত প্রকল্পগুলো যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করা গেলে তা দেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক অবদান রাখবে।
বাংলাদেশ দলের পক্ষ থেকে সড়ক যোগাযোগ ও মহাসড়ক বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন সচিব, রেল সচিব, পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ কর্তৃপক্ষের প্রধান নির্বাহী ও চট্টগ্রাম ওয়াসার তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পগুলোর ওপর পৃথক পৃথক পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন।
বৈঠকের দ্বিতীয় পর্বে আলোচনায় যুক্ত হন জাপানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত দাউদ আলী ও বাংলাদেশে থাকা জাপানের রাষ্ট্রদূত সাইদা শিনিচি।
এ পর্বে জাপানি সহায়তায় বাস্তবায়নযোগ্য সম্ভাবনাময় প্রকল্পের তালিকা প্রস্তুত ও প্রকল্প প্রস্তাব পাঠানোর বিষয়ে বিশদ আলোচনা হয়।
বাংলাদেশ থেকে সরকারের সেতু বিভাগের সচিব, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ, পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষ, নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন ও সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রতিনিধিরা অনলাইনে বৈঠকে অংশ নেন।
বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫
জাপানের রাজধানী টোকিওতে ‘সপ্তম বাংলাদেশ-জাপান জয়েন্ট পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ’ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
টোকিওতে বাংলাদেশ দূতাবাস এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, মঙ্গলবার এ বৈঠকে বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়া।
অন্যদিকে জাপান প্রতিনিধিদলে ছিলেন দেশটির ভূমি, অবকাঠামো ও পরিবহন বিষয়ক ভাইস মিনিস্টার হিরোফুমি আমাকাওয়া, প্রকৌশল ও আবাসন বিষয়ক অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস মিনিস্টার ইওসুকে সুৎসুমি।
বৈঠকে জাপানি সহায়তায় বাস্তবায়নাধীন হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল, চট্টগ্রাম সুয়ারেজ প্রজেক্ট, স্থানীয় সেতু উন্নয়ন প্রকল্প, কমলাপুর মাল্টি-মোডাল ট্রান্সপোর্ট হাব প্রকল্পের অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা হয়।
মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়া আলোচনার ফলাফলকে বাস্তবে রূপ দিতে সকলের প্রতি আহ্বান জানান। তিনি আশা প্রকাশ করেন, জাপানি সহায়তায় গৃহীত প্রকল্পগুলো যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করা গেলে তা দেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক অবদান রাখবে।
বাংলাদেশ দলের পক্ষ থেকে সড়ক যোগাযোগ ও মহাসড়ক বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন সচিব, রেল সচিব, পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ কর্তৃপক্ষের প্রধান নির্বাহী ও চট্টগ্রাম ওয়াসার তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পগুলোর ওপর পৃথক পৃথক পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন।
বৈঠকের দ্বিতীয় পর্বে আলোচনায় যুক্ত হন জাপানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত দাউদ আলী ও বাংলাদেশে থাকা জাপানের রাষ্ট্রদূত সাইদা শিনিচি।
এ পর্বে জাপানি সহায়তায় বাস্তবায়নযোগ্য সম্ভাবনাময় প্রকল্পের তালিকা প্রস্তুত ও প্রকল্প প্রস্তাব পাঠানোর বিষয়ে বিশদ আলোচনা হয়।
বাংলাদেশ থেকে সরকারের সেতু বিভাগের সচিব, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ, পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষ, নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন ও সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রতিনিধিরা অনলাইনে বৈঠকে অংশ নেন।