ভারত থেকে আরও ৫০ হাজার টন নন বাসমতি সেদ্ধ চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। দেশে খাদ্যের মজুত বাড়াতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের ব্যয় হবে ২ কোটি ১৪ লাখ ৭৭ হাজার ৫০০ মার্কিন ডলার।
মঙ্গলবার সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এই চাল আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, ভারতের মেসার্স এস পাত্তাভি অ্যাগ্রো ফুডস প্রাইভেট লিমিটেড থেকে এই চাল আনা হবে।
প্রতি মেট্রিক টন চালের দাম ধরা হয়েছে ৪২৯ দশমিক ৫৫ মার্কিন ডলার। সে হিসাবে ৫০ হাজার টন চালের দাম পড়বে ২ কোটি ১৪ লাখ ৭৭ হাজার ৫০০ ডলার।
এর আগে গত ২০ ফেব্রুয়ারি খাদ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ৫০ হাজার মেট্রিক টন নন বাসমতি সিদ্ধ চাল আমদানির প্রস্তাব উপস্থাপন করা হলে উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি তা পর্যালোচনা করে অনুমোদন দেয়।
ভারতের এমএস বগাদিয়া ব্রাদার্স প্রাইভেট থেকে এই চাল আমদানি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সেসময় প্রতি কেজি চালের মূল্য ধরা হয় ৫৩ টাকা ২ পয়সা। এর আগে ভারত, পাকিস্তান, ভিয়েতনামের এবং সিঙ্গাপুর থেকে চাল আমদানির অনুমোদন দেয় উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি।
এর মধ্যে ভারত থেকে দুই দফায় ৫০ হাজার টন করে এক লাখ টন, পাকিস্তান ও সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন করে এবং ভিয়েতনাম থেকে ১ লাখ টন চাল আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়।
বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫
ভারত থেকে আরও ৫০ হাজার টন নন বাসমতি সেদ্ধ চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। দেশে খাদ্যের মজুত বাড়াতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের ব্যয় হবে ২ কোটি ১৪ লাখ ৭৭ হাজার ৫০০ মার্কিন ডলার।
মঙ্গলবার সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এই চাল আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, ভারতের মেসার্স এস পাত্তাভি অ্যাগ্রো ফুডস প্রাইভেট লিমিটেড থেকে এই চাল আনা হবে।
প্রতি মেট্রিক টন চালের দাম ধরা হয়েছে ৪২৯ দশমিক ৫৫ মার্কিন ডলার। সে হিসাবে ৫০ হাজার টন চালের দাম পড়বে ২ কোটি ১৪ লাখ ৭৭ হাজার ৫০০ ডলার।
এর আগে গত ২০ ফেব্রুয়ারি খাদ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ৫০ হাজার মেট্রিক টন নন বাসমতি সিদ্ধ চাল আমদানির প্রস্তাব উপস্থাপন করা হলে উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি তা পর্যালোচনা করে অনুমোদন দেয়।
ভারতের এমএস বগাদিয়া ব্রাদার্স প্রাইভেট থেকে এই চাল আমদানি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সেসময় প্রতি কেজি চালের মূল্য ধরা হয় ৫৩ টাকা ২ পয়সা। এর আগে ভারত, পাকিস্তান, ভিয়েতনামের এবং সিঙ্গাপুর থেকে চাল আমদানির অনুমোদন দেয় উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি।
এর মধ্যে ভারত থেকে দুই দফায় ৫০ হাজার টন করে এক লাখ টন, পাকিস্তান ও সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন করে এবং ভিয়েতনাম থেকে ১ লাখ টন চাল আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়।