দেশের খাদ্য মজুত বৃদ্ধি করতে ভারত থেকে আরও ৫০ হাজার টন নন বাসমতি সিদ্ধ চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এতে ব্যয় হবে দুই কোটি ১২ লাখ ৩৮ হাজার ৫০০ মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ২৫৯ কোটি ১০ লাখ ৯৭ হাজার টাকা।
বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি বৈঠকে এই চাল আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, খাদ্য মন্ত্রণালয় থেকে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে ৫০ মেট্রিক টন নন বাসমতি সিদ্ধ চাল আমদানির প্রস্তাব উপস্থাপন করা হলে উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি তা পর্যালোচনা করে অনুমোদন দিয়েছে। ভারতের মেসার্স বগাদিয়া ব্রাদার্স প্রাইভেট লিমিটেড থেকে এই চাল আনা হবে। প্রতি মেট্রিক টন চালের দাম ধরা হয়েছে ৪২৪.৭৭ মার্কিন ডলার। সে হিসাবে ৫০ হাজার টন চালের দাম পড়বে দুই কোটি ১২ লাখ ৩৮ হাজার ৫০০ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ২৫৯ কোটি ১০ লাখ ৯৭ হাজার টাকা।
এর আগে গত ১৪ মার্চ খাদ্য মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে ভারতের মেসার্স এস পাত্তাভী এগ্রো ফুডস প্রাইভেট লিমিটেড থেকে ৫০ হাজার টন নন বাসমতি সিদ্ধা চাল আমদানির অনুমোদন দেয় সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি। সে সময় প্রতি মেট্রিক টন চালের দাম ধরা হয় ৪২৯.৫৫ মার্কিন ডলার। সে হিসাবে ৫০ হাজার টন চালের দাম ধরা হয় দুই কোটি ১৪ লাখ ৭৭ হাজার ৫০০ ডলার।
এরও আগে গত ২০ ফেব্রুয়ারি খাদ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ৫০ হাজার মেট্রিক টন নন বাসমতি সিদ্ধ চাল আমদানির প্রস্তাব উপস্থাপন করা হলে উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি তা পর্যালোচনা করে অনুমোদন দেয়। ভারতের এমএস বগাদিয়া ব্রাদার্স প্রাইভেট থেকে এই চাল আমদানি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সে সময় প্রতি কেজি চালের মূল্য ধরা হয় ৫৩ টাকা ২ পয়সা। আর প্রতি মেট্রিক টন চালের মূল্য ৪৩৪.৫৫ মার্কিন ডলার ধরা হয়। এতে ৫০ হাজার টন চাল আমদানিতে মোট ব্যয় ধরা হয় দুই কোটি ১৭ লাখ ২৭ হাজার ৫০০ ডলার।
বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ ২০২৫
দেশের খাদ্য মজুত বৃদ্ধি করতে ভারত থেকে আরও ৫০ হাজার টন নন বাসমতি সিদ্ধ চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এতে ব্যয় হবে দুই কোটি ১২ লাখ ৩৮ হাজার ৫০০ মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ২৫৯ কোটি ১০ লাখ ৯৭ হাজার টাকা।
বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি বৈঠকে এই চাল আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, খাদ্য মন্ত্রণালয় থেকে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে ৫০ মেট্রিক টন নন বাসমতি সিদ্ধ চাল আমদানির প্রস্তাব উপস্থাপন করা হলে উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি তা পর্যালোচনা করে অনুমোদন দিয়েছে। ভারতের মেসার্স বগাদিয়া ব্রাদার্স প্রাইভেট লিমিটেড থেকে এই চাল আনা হবে। প্রতি মেট্রিক টন চালের দাম ধরা হয়েছে ৪২৪.৭৭ মার্কিন ডলার। সে হিসাবে ৫০ হাজার টন চালের দাম পড়বে দুই কোটি ১২ লাখ ৩৮ হাজার ৫০০ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ২৫৯ কোটি ১০ লাখ ৯৭ হাজার টাকা।
এর আগে গত ১৪ মার্চ খাদ্য মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে ভারতের মেসার্স এস পাত্তাভী এগ্রো ফুডস প্রাইভেট লিমিটেড থেকে ৫০ হাজার টন নন বাসমতি সিদ্ধা চাল আমদানির অনুমোদন দেয় সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি। সে সময় প্রতি মেট্রিক টন চালের দাম ধরা হয় ৪২৯.৫৫ মার্কিন ডলার। সে হিসাবে ৫০ হাজার টন চালের দাম ধরা হয় দুই কোটি ১৪ লাখ ৭৭ হাজার ৫০০ ডলার।
এরও আগে গত ২০ ফেব্রুয়ারি খাদ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ৫০ হাজার মেট্রিক টন নন বাসমতি সিদ্ধ চাল আমদানির প্রস্তাব উপস্থাপন করা হলে উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি তা পর্যালোচনা করে অনুমোদন দেয়। ভারতের এমএস বগাদিয়া ব্রাদার্স প্রাইভেট থেকে এই চাল আমদানি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সে সময় প্রতি কেজি চালের মূল্য ধরা হয় ৫৩ টাকা ২ পয়সা। আর প্রতি মেট্রিক টন চালের মূল্য ৪৩৪.৫৫ মার্কিন ডলার ধরা হয়। এতে ৫০ হাজার টন চাল আমদানিতে মোট ব্যয় ধরা হয় দুই কোটি ১৭ লাখ ২৭ হাজার ৫০০ ডলার।