ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের যাবতীয় তথ্য বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এখন থেকে তিন মাস অন্তর অন্তর এ তথ্য ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোতে (সিআইবি) জমা দিতে হবে ব্যাংকগুলোকে। সেখানে খেলাপিদের নাম, পরিচয়সহ সব তথ্য প্রদান বাধ্যতামূলক।
বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রবিধি ও নীতি বিভাগ এ–সংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করেছে। এর আগে, ২০২৪ সালের ১২ মার্চ ইচ্ছাকৃত খেলাপিদের বিরুদ্ধে গৃহীত ব্যবস্থা জানাতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। নতুন নির্দেশনায় সে বিষয়টি আরও সংশোধন করা হয়েছে।
নতুন সার্কুলারে ইচ্ছাকৃত খেলাপিদের তথ্য প্রদানের বিষয়ে তিনটি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। প্রথমত, ব্যাংক কর্তৃক শনাক্ত ও চূড়ান্তকৃত ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের তথ্য সিআইবিতে ‘উইলফুল ডিফল্টার’ হিসেবে পাঠাতে হবে। দ্বিতীয়ত, এ সংক্রান্ত পুঞ্জীভূত তথ্য প্রতি তিন মাস অন্তর বিবরণী আকারে পাঠাতে হবে। তিন মাস শেষ হওয়ার পরবর্তী মাসের ১০ তারিখের মধ্যে তা ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগে জমা দিতে হবে, সঙ্গে দাখিল করতে হবে যাবতীয় দলিলপত্র। তৃতীয়ত, খেলাপি শনাক্তকরণ ইউনিটের সদস্যদের নাম, মোবাইল নম্বর ও ই–মেইল ঠিকানাও জমা দিতে হবে।
তথ্য প্রদানের জন্য একটি নমুনা ফরমও নির্ধারণ করা হয়েছে। ব্যক্তি ঋণগ্রহীতার ক্ষেত্রে নাম, জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর, জন্মতারিখ, সংশ্লিষ্ট ব্যাংক শাখার নাম এবং কখন তাকে চূড়ান্তভাবে খেলাপির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে—এসব তথ্য দিতে হবে। ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রেও একই ধরনের তথ্য দিতে হবে।
বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫
ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের যাবতীয় তথ্য বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এখন থেকে তিন মাস অন্তর অন্তর এ তথ্য ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোতে (সিআইবি) জমা দিতে হবে ব্যাংকগুলোকে। সেখানে খেলাপিদের নাম, পরিচয়সহ সব তথ্য প্রদান বাধ্যতামূলক।
বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রবিধি ও নীতি বিভাগ এ–সংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করেছে। এর আগে, ২০২৪ সালের ১২ মার্চ ইচ্ছাকৃত খেলাপিদের বিরুদ্ধে গৃহীত ব্যবস্থা জানাতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। নতুন নির্দেশনায় সে বিষয়টি আরও সংশোধন করা হয়েছে।
নতুন সার্কুলারে ইচ্ছাকৃত খেলাপিদের তথ্য প্রদানের বিষয়ে তিনটি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। প্রথমত, ব্যাংক কর্তৃক শনাক্ত ও চূড়ান্তকৃত ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের তথ্য সিআইবিতে ‘উইলফুল ডিফল্টার’ হিসেবে পাঠাতে হবে। দ্বিতীয়ত, এ সংক্রান্ত পুঞ্জীভূত তথ্য প্রতি তিন মাস অন্তর বিবরণী আকারে পাঠাতে হবে। তিন মাস শেষ হওয়ার পরবর্তী মাসের ১০ তারিখের মধ্যে তা ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগে জমা দিতে হবে, সঙ্গে দাখিল করতে হবে যাবতীয় দলিলপত্র। তৃতীয়ত, খেলাপি শনাক্তকরণ ইউনিটের সদস্যদের নাম, মোবাইল নম্বর ও ই–মেইল ঠিকানাও জমা দিতে হবে।
তথ্য প্রদানের জন্য একটি নমুনা ফরমও নির্ধারণ করা হয়েছে। ব্যক্তি ঋণগ্রহীতার ক্ষেত্রে নাম, জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর, জন্মতারিখ, সংশ্লিষ্ট ব্যাংক শাখার নাম এবং কখন তাকে চূড়ান্তভাবে খেলাপির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে—এসব তথ্য দিতে হবে। ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রেও একই ধরনের তথ্য দিতে হবে।