নিট রিজার্ভও ২২ বিলিয়ন ডলার ছাড়ালো
বাংলাদেশ ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রার মোট রিজার্ভ ২৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়িয়েছে, যা সাম্প্রতিক সময়ের অন্যতম উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক অর্জন। গত ২০ মাসের ব্যবধানে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে বড় ধরনের অগ্রগতি এটি।
রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৭ দশমিক ৪১ বিলিয়ন বা ২ হাজার ৭৪১ কোটি ডলার। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাবপদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী, রিজার্ভ বেড়ে হয়েছে ২২ দশমিক শূন্য ৪ বিলিয়ন ডলার বা ২ হাজার ২০৪ কোটি ডলার।
বুধবার, (৩০ এপ্রিল ২০২৫) বাংলাদেশ ব্যাংকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়। এর আগে ২০২৩ সালের আগস্টে রিজার্ভ এখনকার সমান ছিল।
২০২৪ সালের ৩১ জুলাই আওয়ামী লীগ সরকারের শেষ সপ্তাহে মোট রিজার্ভ ছিল ২৫ দশমিক ৯২ বিলিয়ন ডলার। তখন বিপিএম-৬ অনুযায়ী রিজার্ভ ছিল ২০ দশমিক ৪৮ বিলিয়ন ডলার। ফলে মোট রিজার্ভ ও নিট রিজার্ভ- উভয়ই বাড়ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুসারে, এর আগে ১৪ এপ্রিল রিজার্ভ বেড়ে হয় ২৬ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন বা ২ হাজার ৬৩৯ কোটি ডলার। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাবপদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী, রিজার্ভ বেড়ে হয় ২১ দশমিক ১১ বিলিয়ন ডলার বা ২ হাজার ১১১ কোটি ডলার।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সূত্রে জানা যায়, অর্থপাচার কমে যাওয়ায় বৈধ পথে রেমিট্যান্স বাড়ছে। রপ্তানিতেও উচ্চ প্রবৃদ্ধি হচ্ছে। সে কারণে রিজার্ভ বাড়ছে। ডলারের দরও স্থিতিশীল রয়েছে। বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য এটা সুখবর।
জানা গেছে, প্রবাসীদের পাঠানো আয় আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় বাড়ছে। গত মার্চ মাসে ৩২৯
কোটি ডলারের প্রবাসী আয় এসেছে। এক মাসের হিসাবে যেকোনো সময়ের চেয়ে এটি বেশি। আর চলতি মাসের ২৬ দিনে এসেছে ২২৭ কোটি ডলার। ফলে ব্যাংকগুলো উদ্বৃত্ত ডলার বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে বিক্রি করছে। ব্যাংকগুলো থেকে ডলার কিনলে আর বিদেশি ঋণ ও অনুদান এলেই রিজার্ভ বাড়ে। এতে বাড়ছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ।
এরই মধ্যে বৈদেশিক লেনদেনের ওপর চাপ কমেছে। ডলারের দাম ১২২ টাকায় স্থির আছে অনেক দিন ধরে। অনেক ব্যাংক এখন গ্রাহকদের চাহিদামতো ঋণপত্রও খুলতে পারছে। ফলে বাজারে পণ্যের সরবরাহ ও দাম স্বাভাবিক।
নিট রিজার্ভও ২২ বিলিয়ন ডলার ছাড়ালো
বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫
বাংলাদেশ ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রার মোট রিজার্ভ ২৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়িয়েছে, যা সাম্প্রতিক সময়ের অন্যতম উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক অর্জন। গত ২০ মাসের ব্যবধানে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে বড় ধরনের অগ্রগতি এটি।
রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৭ দশমিক ৪১ বিলিয়ন বা ২ হাজার ৭৪১ কোটি ডলার। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাবপদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী, রিজার্ভ বেড়ে হয়েছে ২২ দশমিক শূন্য ৪ বিলিয়ন ডলার বা ২ হাজার ২০৪ কোটি ডলার।
বুধবার, (৩০ এপ্রিল ২০২৫) বাংলাদেশ ব্যাংকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়। এর আগে ২০২৩ সালের আগস্টে রিজার্ভ এখনকার সমান ছিল।
২০২৪ সালের ৩১ জুলাই আওয়ামী লীগ সরকারের শেষ সপ্তাহে মোট রিজার্ভ ছিল ২৫ দশমিক ৯২ বিলিয়ন ডলার। তখন বিপিএম-৬ অনুযায়ী রিজার্ভ ছিল ২০ দশমিক ৪৮ বিলিয়ন ডলার। ফলে মোট রিজার্ভ ও নিট রিজার্ভ- উভয়ই বাড়ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুসারে, এর আগে ১৪ এপ্রিল রিজার্ভ বেড়ে হয় ২৬ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন বা ২ হাজার ৬৩৯ কোটি ডলার। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাবপদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী, রিজার্ভ বেড়ে হয় ২১ দশমিক ১১ বিলিয়ন ডলার বা ২ হাজার ১১১ কোটি ডলার।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সূত্রে জানা যায়, অর্থপাচার কমে যাওয়ায় বৈধ পথে রেমিট্যান্স বাড়ছে। রপ্তানিতেও উচ্চ প্রবৃদ্ধি হচ্ছে। সে কারণে রিজার্ভ বাড়ছে। ডলারের দরও স্থিতিশীল রয়েছে। বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য এটা সুখবর।
জানা গেছে, প্রবাসীদের পাঠানো আয় আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় বাড়ছে। গত মার্চ মাসে ৩২৯
কোটি ডলারের প্রবাসী আয় এসেছে। এক মাসের হিসাবে যেকোনো সময়ের চেয়ে এটি বেশি। আর চলতি মাসের ২৬ দিনে এসেছে ২২৭ কোটি ডলার। ফলে ব্যাংকগুলো উদ্বৃত্ত ডলার বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে বিক্রি করছে। ব্যাংকগুলো থেকে ডলার কিনলে আর বিদেশি ঋণ ও অনুদান এলেই রিজার্ভ বাড়ে। এতে বাড়ছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ।
এরই মধ্যে বৈদেশিক লেনদেনের ওপর চাপ কমেছে। ডলারের দাম ১২২ টাকায় স্থির আছে অনেক দিন ধরে। অনেক ব্যাংক এখন গ্রাহকদের চাহিদামতো ঋণপত্রও খুলতে পারছে। ফলে বাজারে পণ্যের সরবরাহ ও দাম স্বাভাবিক।