অর্থ উপদেষ্টার আহ্বানে সাড়া না দিয়ে নিজেদের কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। বৃহস্পতিবার আন্দোলনরতদের সঙ্গে বৈঠকের আহ্বান জানানো হয়েছিল অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের পক্ষ থেকে। দুপুরে এ বিষয়ে একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দেয় অর্থ মন্ত্রণালয়।
তবে বিকেল ৫টার দিকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর সংস্কার পরিষদ জানায়, তারা অর্থ উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে অংশ নেবে না। ফলে তিন দিন ধরে চলমান কলমবিরতির অচলাবস্থা কাটছে না।
বুধবার সকাল থেকে এনবিআর ভবনের সামনে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। এ ছাড়া নতুন কর্মসূচিও ঘোষণা করেছে এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ।
ঘোষিত নতুন কর্মসূচি অনুযায়ী, ২৮ জুন সারা দেশের কর, কাস্টমস ও ভ্যাট বিভাগের দপ্তর থেকে ‘মার্চ টু এনবিআর’ পালন করা হবে।
এক দফা দাবি জানিয়ে সংগঠনটি বলছে, অনতিবিলম্বে এনবিআরের বর্তমান চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। এই অপসারণের মধ্য দিয়েই রাজস্ব ব্যবস্থার সংস্কার শুরু হবে বলে দাবি তাদের।
আগামী ৭ জুলাই রাজস্ব ব্যবস্থার সংস্কার বিষয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ রূপরেখা তুলে ধরার কথাও জানিয়েছে এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ।
আন্দোলনকারীদের অন্যান্য কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে: বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত আন্তর্জাতিক যাত্রীসেবা ও রপ্তানি ব্যতীত কর, কাস্টমস ও ভ্যাট বিভাগের সব দপ্তরে অবস্থান কর্মসূচি ও কলমবিরতি পালন।
২৭ জুনের মধ্যে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ না করা হলে ২৮ জুন থেকে কর, কাস্টমস ও ভ্যাট বিভাগের সব দপ্তরে লাগাতার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি পালন করা হবে। তবে এই শাটডাউনের আওতামুক্ত থাকবে আন্তর্জাতিক যাত্রীসেবা।
উল্লেখ্য, গত ১২ মে সরকার এক অধ্যাদেশের মাধ্যমে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ও অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ (আইআরডি) বিলুপ্ত করে ‘রাজস্ব নীতি’ ও ‘রাজস্ব ব্যবস্থাপনা’ নামে দুটি বিভাগ গঠন করে। এর পর থেকেই এ সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে আন্দোলনে নেমেছে এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
এ নিয়ে গত ২৬ মে সরকার ঘোষণা দিয়েছিল যে, ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে এনবিআর সংক্রান্ত জারিকৃত অধ্যাদেশের প্রয়োজনীয় সংশোধন করা হবে।
বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫
অর্থ উপদেষ্টার আহ্বানে সাড়া না দিয়ে নিজেদের কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। বৃহস্পতিবার আন্দোলনরতদের সঙ্গে বৈঠকের আহ্বান জানানো হয়েছিল অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের পক্ষ থেকে। দুপুরে এ বিষয়ে একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দেয় অর্থ মন্ত্রণালয়।
তবে বিকেল ৫টার দিকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর সংস্কার পরিষদ জানায়, তারা অর্থ উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে অংশ নেবে না। ফলে তিন দিন ধরে চলমান কলমবিরতির অচলাবস্থা কাটছে না।
বুধবার সকাল থেকে এনবিআর ভবনের সামনে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। এ ছাড়া নতুন কর্মসূচিও ঘোষণা করেছে এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ।
ঘোষিত নতুন কর্মসূচি অনুযায়ী, ২৮ জুন সারা দেশের কর, কাস্টমস ও ভ্যাট বিভাগের দপ্তর থেকে ‘মার্চ টু এনবিআর’ পালন করা হবে।
এক দফা দাবি জানিয়ে সংগঠনটি বলছে, অনতিবিলম্বে এনবিআরের বর্তমান চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। এই অপসারণের মধ্য দিয়েই রাজস্ব ব্যবস্থার সংস্কার শুরু হবে বলে দাবি তাদের।
আগামী ৭ জুলাই রাজস্ব ব্যবস্থার সংস্কার বিষয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ রূপরেখা তুলে ধরার কথাও জানিয়েছে এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ।
আন্দোলনকারীদের অন্যান্য কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে: বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত আন্তর্জাতিক যাত্রীসেবা ও রপ্তানি ব্যতীত কর, কাস্টমস ও ভ্যাট বিভাগের সব দপ্তরে অবস্থান কর্মসূচি ও কলমবিরতি পালন।
২৭ জুনের মধ্যে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ না করা হলে ২৮ জুন থেকে কর, কাস্টমস ও ভ্যাট বিভাগের সব দপ্তরে লাগাতার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি পালন করা হবে। তবে এই শাটডাউনের আওতামুক্ত থাকবে আন্তর্জাতিক যাত্রীসেবা।
উল্লেখ্য, গত ১২ মে সরকার এক অধ্যাদেশের মাধ্যমে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ও অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ (আইআরডি) বিলুপ্ত করে ‘রাজস্ব নীতি’ ও ‘রাজস্ব ব্যবস্থাপনা’ নামে দুটি বিভাগ গঠন করে। এর পর থেকেই এ সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে আন্দোলনে নেমেছে এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
এ নিয়ে গত ২৬ মে সরকার ঘোষণা দিয়েছিল যে, ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে এনবিআর সংক্রান্ত জারিকৃত অধ্যাদেশের প্রয়োজনীয় সংশোধন করা হবে।