ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
চলতি বছর অগাস্টে প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে ২৪২ কোটি (২ দশমিক ৪২ বিলিয়ন) ডলার দেশে পাঠিয়েছেন, যা আগের বছরের একই মাসের চেয়ে ৮ দশমিক ৯০ শতাংশ বেশি। আগের বছর অগাস্টে রেমিটেন্স এসেছিল ২২৪ কোটি (২ দশমিক ২৪ বিলিয়ন) ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান এ পরিমাণ রেমিটেন্স আসার কথা বলেছেন।
এ নিয়ে টানা ১৩ মাস দুই বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিটেন্স পাঠালেন বিদেশে থাকা বাংলাদেশিরা। ২০২৪ সালের অগাস্ট থেকে রেমিটেন্সে ঊর্ধ্বমুখী ধারার মধ্যে ব্যাংকিং চ্যানেলে দুই বিলিয়ন ডলার আসা শুরু হয়েছিল। এরমধ্যে চলতি বছর মার্চে ৩ দশমিক ২৯ বিলিয়নের রেকর্ড রেমিটেন্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। দুই মাস পর মে মাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলার রেমিটেন্স এসেছিল।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে ৪ দশমিক ৯০ বিলিয়ন ডলার রেমিটেন্স এসেছে। আগের বছর একই সময়ে এসেছিল ৪ দশমিক ১৩ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ আগের অর্থবছরের প্রথম দুই মাসের চেয়ে রেমিটেন্সে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৮ দশমিক ৪০ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা বলেন, বর্তমানে নতুন বিনিয়োগ কম। ব্যবসায়ীরা নতুন বিনিয়োগ করছেন না বলে মূলধন যন্ত্রপাতির আমদানি কম। তাতে ডলার চাহিদা কম রয়েছে। তবে নির্বাচনের পর নতুন সরকার এলে আমদানি বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তখন ডলার দর কত থাকবে এবং আগের মত আবার হুন্ডি ব্যবসা চাঙা হয় কিনা সে দিকটা দেখার বিষয় রয়েছে। চলতি বছরেই ডলারের দর বাজারভিত্তিক করে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে ডলার দর নিয়ন্ত্রণের মধ্যেই রয়েছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
চলতি বছর অগাস্টে প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে ২৪২ কোটি (২ দশমিক ৪২ বিলিয়ন) ডলার দেশে পাঠিয়েছেন, যা আগের বছরের একই মাসের চেয়ে ৮ দশমিক ৯০ শতাংশ বেশি। আগের বছর অগাস্টে রেমিটেন্স এসেছিল ২২৪ কোটি (২ দশমিক ২৪ বিলিয়ন) ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান এ পরিমাণ রেমিটেন্স আসার কথা বলেছেন।
এ নিয়ে টানা ১৩ মাস দুই বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিটেন্স পাঠালেন বিদেশে থাকা বাংলাদেশিরা। ২০২৪ সালের অগাস্ট থেকে রেমিটেন্সে ঊর্ধ্বমুখী ধারার মধ্যে ব্যাংকিং চ্যানেলে দুই বিলিয়ন ডলার আসা শুরু হয়েছিল। এরমধ্যে চলতি বছর মার্চে ৩ দশমিক ২৯ বিলিয়নের রেকর্ড রেমিটেন্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। দুই মাস পর মে মাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলার রেমিটেন্স এসেছিল।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে ৪ দশমিক ৯০ বিলিয়ন ডলার রেমিটেন্স এসেছে। আগের বছর একই সময়ে এসেছিল ৪ দশমিক ১৩ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ আগের অর্থবছরের প্রথম দুই মাসের চেয়ে রেমিটেন্সে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৮ দশমিক ৪০ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা বলেন, বর্তমানে নতুন বিনিয়োগ কম। ব্যবসায়ীরা নতুন বিনিয়োগ করছেন না বলে মূলধন যন্ত্রপাতির আমদানি কম। তাতে ডলার চাহিদা কম রয়েছে। তবে নির্বাচনের পর নতুন সরকার এলে আমদানি বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তখন ডলার দর কত থাকবে এবং আগের মত আবার হুন্ডি ব্যবসা চাঙা হয় কিনা সে দিকটা দেখার বিষয় রয়েছে। চলতি বছরেই ডলারের দর বাজারভিত্তিক করে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে ডলার দর নিয়ন্ত্রণের মধ্যেই রয়েছে।