ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
দীর্ঘদিনের মন্দা কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে দেশের শেয়ারবাজার। প্রায় প্রতিদিনই লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার পাশাপাশি বাড়ছে মূল্যসূচক। সেইসঙ্গে বাড়ছে লেনদেনের গতি। ২০০ কোটি টাকার ঘরে নেমে যাওয়া লেনদেন ধারাবাহিকভাবে বেড়ে আবার প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকার কাছাকাছি চলে এসেছে।
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার,(০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রায় ১ হাজার ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে। এর মাধ্যমে চলতি বছরে এই প্রথম ১৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হলো। সেইসঙ্গে গত বছরের ১১ আগস্টের পর সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে। লেনদেন বাড়ার পাশাপাশি বাজারটিতে মূল্যসূচকও বেড়েছে।
অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। ফলে বেড়েছে মূল্যসূচক। সেইসঙ্গে বাজারটিতে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে ধীরে ধীরে অনিশ্চয়তা কেটে যাচ্ছে, যে কারণে শেয়ারবাজারে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা ও লেনদেনের গতি বাড়ছে বলে মনে করছেন শেয়ারবাজারের সংশ্লিষ্টরা। তারা বলছেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, এটা এখন অনেকটাই নিশ্চিত। দিন যত যাচ্ছে নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা কেটে যাচ্ছে। সব শ্রেণিপেশার মানুষ এখন বিশ্বাস করছেন নির্বাচন হবেই।
তারা আরও বলছেন, নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা কেটে যাওয়ায় বিনিয়োগকারীরা বাজারে সক্রিয় হচ্ছেন। দীর্ঘ মন্দার কারণে বাজারে এখন অনেক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম তলানিতে। যে কারণে বড় বিনিয়োগকারীরা তাদের বিনিয়োগ বাড়াচ্ছেন। এতে বাজারে লেনদেনের গতিও বাড়ছে। নির্বাচনের পর রাজনৈতিক দল সরকার পরিচালনার দায়িত্ব নিলে শেয়ারবাজার আরও গতি পাবে বলে আশা করা যায়।
বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, বুধবার ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেনের শুরুতে সূচকের ঊর্ধ্বমুখিতার দেখা মিলে। অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ায় লেনদেনের এক পর্যায়ে ডিএসইর প্রধান সূচক প্রায় ৫০ পয়েন্ট বেড়ে যায়।
কিন্তু এরপর এক শ্রেণির বিনিয়োগকারীরা মুনাফা তুলে নেওয়ার লক্ষ্যে বিক্রির চাপ বাড়ালে বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম কমে যায়। এতে মূল্যসূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা কমে আসে। তবে বাজারে ক্রেতা ভালো থাকায় বাড়ে লেনদেনের গতি। বিশেষ করে ভালো কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডগুলো দাম বাড়ার প্রবণতা ধরে রাখে। ফলে সার্বিকভাবে দাম বাড়ার তালিকায় বেশি প্রতিষ্ঠান থাকার পাশাপাশি সবকটি মূল্যসূচক বেড়েই দিনের লেনদেন শেষ হয়।
দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে সব খাত মিলে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে ১৮৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। বিপরীতে দাম কমেছে ১৬৫টির। আর ৪৭টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। ভালো কোম্পানি বা ১০ শতাংশ অথবা তার বেশি লভ্যাংশ দেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১২১টির শেয়ার দাম বেড়েছে। বিপরীতে ৭৭টির দাম কমেছে এবং ২০টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। মাঝারি মানের বা ১০ শতাংশের কম লভ্যাংশ দেওয়া ৩০টি কোম্পানির শেয়ার দাম বাড়ার বিপরীতে ৪৪টির দাম কমেছে এবং ৮টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ না দেওয়ার কারণে পচা ‘জেড’ গ্রুপে স্থান হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৩৩টির শেয়ার দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৪৪টির এবং ১৯টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। আর তালিকাভুক্ত ৩৬টি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে ২৮টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে ৬টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। কোনো মিউচুয়াল ফান্ডের দাম কমেনি।
এতে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ১০ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৬৩১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো ৩০ কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৭২ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ১৯৫ পয়েন্টে উঠে এসেছে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক দশমিক ৫৪ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ২৩৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সবকটি মূল্যসূচক বাড়ার পাশাপাশি ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণও বেড়েছে। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৩৯৭ কোটি ৫৬ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ১ হাজার ২৭৮ কোটি ৬ লাখ টাকা। এ হিসেবে আগের কার্যদিবসের তুলনায় লেনদেন বেড়েছে ১১৯ কোটি ৫০ লাখ টাকা। এর মাধ্যমে গত বছরের ১১ আগস্টের পর ডিএসইতে সব থেকে বেশি লেনদেন হলো। গত বছরের ১১ আগস্ট ২ হাজার ১০ কোটি ৮ লাখ টাকার লেনদেন হয়। এরপর আর দুই হাজার কোটি টাকার লেনদেনের দেখা মেলেনি।
এদিকে বুধবার ডিএসইতে লেনদেন বাড়াতে সব থেকে বড় ভূমিকা রেখেছে সিটি ব্যাংকের শেয়ার। কোম্পানিটির ৬৯ কোটি ৮৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ওরিয়ন ইনফিউশনের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৫০ কোটি ৯৩ লাখ টাকার। ৩০ কোটি ৭৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে খান ইস্টার্ন ব্যাংক।
এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ, যমুনা ব্যাংক, মালেক স্পিনিং, লাভেলো আইসক্রিম, ইনটেক লিমিটেড, সোনালি পেপার এবং ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স।
অন্য শেয়ারবাজার সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ৭৮ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৪২ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১২৩টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৯৪টির এবং ২৫টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২১ কোটি ১১ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ১৪ কোটি ৭৯ লাখ টাকা।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
দীর্ঘদিনের মন্দা কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে দেশের শেয়ারবাজার। প্রায় প্রতিদিনই লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার পাশাপাশি বাড়ছে মূল্যসূচক। সেইসঙ্গে বাড়ছে লেনদেনের গতি। ২০০ কোটি টাকার ঘরে নেমে যাওয়া লেনদেন ধারাবাহিকভাবে বেড়ে আবার প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকার কাছাকাছি চলে এসেছে।
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার,(০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রায় ১ হাজার ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে। এর মাধ্যমে চলতি বছরে এই প্রথম ১৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হলো। সেইসঙ্গে গত বছরের ১১ আগস্টের পর সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে। লেনদেন বাড়ার পাশাপাশি বাজারটিতে মূল্যসূচকও বেড়েছে।
অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। ফলে বেড়েছে মূল্যসূচক। সেইসঙ্গে বাজারটিতে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে ধীরে ধীরে অনিশ্চয়তা কেটে যাচ্ছে, যে কারণে শেয়ারবাজারে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা ও লেনদেনের গতি বাড়ছে বলে মনে করছেন শেয়ারবাজারের সংশ্লিষ্টরা। তারা বলছেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, এটা এখন অনেকটাই নিশ্চিত। দিন যত যাচ্ছে নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা কেটে যাচ্ছে। সব শ্রেণিপেশার মানুষ এখন বিশ্বাস করছেন নির্বাচন হবেই।
তারা আরও বলছেন, নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা কেটে যাওয়ায় বিনিয়োগকারীরা বাজারে সক্রিয় হচ্ছেন। দীর্ঘ মন্দার কারণে বাজারে এখন অনেক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম তলানিতে। যে কারণে বড় বিনিয়োগকারীরা তাদের বিনিয়োগ বাড়াচ্ছেন। এতে বাজারে লেনদেনের গতিও বাড়ছে। নির্বাচনের পর রাজনৈতিক দল সরকার পরিচালনার দায়িত্ব নিলে শেয়ারবাজার আরও গতি পাবে বলে আশা করা যায়।
বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, বুধবার ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেনের শুরুতে সূচকের ঊর্ধ্বমুখিতার দেখা মিলে। অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ায় লেনদেনের এক পর্যায়ে ডিএসইর প্রধান সূচক প্রায় ৫০ পয়েন্ট বেড়ে যায়।
কিন্তু এরপর এক শ্রেণির বিনিয়োগকারীরা মুনাফা তুলে নেওয়ার লক্ষ্যে বিক্রির চাপ বাড়ালে বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম কমে যায়। এতে মূল্যসূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা কমে আসে। তবে বাজারে ক্রেতা ভালো থাকায় বাড়ে লেনদেনের গতি। বিশেষ করে ভালো কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডগুলো দাম বাড়ার প্রবণতা ধরে রাখে। ফলে সার্বিকভাবে দাম বাড়ার তালিকায় বেশি প্রতিষ্ঠান থাকার পাশাপাশি সবকটি মূল্যসূচক বেড়েই দিনের লেনদেন শেষ হয়।
দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে সব খাত মিলে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে ১৮৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। বিপরীতে দাম কমেছে ১৬৫টির। আর ৪৭টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। ভালো কোম্পানি বা ১০ শতাংশ অথবা তার বেশি লভ্যাংশ দেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১২১টির শেয়ার দাম বেড়েছে। বিপরীতে ৭৭টির দাম কমেছে এবং ২০টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। মাঝারি মানের বা ১০ শতাংশের কম লভ্যাংশ দেওয়া ৩০টি কোম্পানির শেয়ার দাম বাড়ার বিপরীতে ৪৪টির দাম কমেছে এবং ৮টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ না দেওয়ার কারণে পচা ‘জেড’ গ্রুপে স্থান হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৩৩টির শেয়ার দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৪৪টির এবং ১৯টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। আর তালিকাভুক্ত ৩৬টি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে ২৮টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে ৬টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। কোনো মিউচুয়াল ফান্ডের দাম কমেনি।
এতে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ১০ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৬৩১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো ৩০ কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৭২ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ১৯৫ পয়েন্টে উঠে এসেছে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক দশমিক ৫৪ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ২৩৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সবকটি মূল্যসূচক বাড়ার পাশাপাশি ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণও বেড়েছে। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৩৯৭ কোটি ৫৬ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ১ হাজার ২৭৮ কোটি ৬ লাখ টাকা। এ হিসেবে আগের কার্যদিবসের তুলনায় লেনদেন বেড়েছে ১১৯ কোটি ৫০ লাখ টাকা। এর মাধ্যমে গত বছরের ১১ আগস্টের পর ডিএসইতে সব থেকে বেশি লেনদেন হলো। গত বছরের ১১ আগস্ট ২ হাজার ১০ কোটি ৮ লাখ টাকার লেনদেন হয়। এরপর আর দুই হাজার কোটি টাকার লেনদেনের দেখা মেলেনি।
এদিকে বুধবার ডিএসইতে লেনদেন বাড়াতে সব থেকে বড় ভূমিকা রেখেছে সিটি ব্যাংকের শেয়ার। কোম্পানিটির ৬৯ কোটি ৮৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ওরিয়ন ইনফিউশনের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৫০ কোটি ৯৩ লাখ টাকার। ৩০ কোটি ৭৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে খান ইস্টার্ন ব্যাংক।
এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ, যমুনা ব্যাংক, মালেক স্পিনিং, লাভেলো আইসক্রিম, ইনটেক লিমিটেড, সোনালি পেপার এবং ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স।
অন্য শেয়ারবাজার সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ৭৮ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৪২ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১২৩টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৯৪টির এবং ২৫টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২১ কোটি ১১ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ১৪ কোটি ৭৯ লাখ টাকা।