ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সিঙ্গাপুরের ৪৯তম শীর্ষ ধনী বাংলাদেশের মুহাম্মদ আজিজ খান। সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ৫০ ধনীর তালিকায় নিজের অবস্থান ধরে রেখেছেন মুহাম্মদ আজিজ খান। তিনি সিঙ্গাপুরের নাগরিক হিসেবে এই তালিকায় স্থান পান। তিনি সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান।
গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় মার্কিন সাময়িকী ফোর্বস সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ৫০ ধনীর যে তালিকা প্রকাশ করেছে, সেই তালিকায় আজিজ খানের অবস্থান ৪৯তম। ফোর্বসের হিসাব অনুসারে, মুহাম্মদ আজিজ খানের সম্পদের পরিমাণ ১১০ কোটি ডলার। দুই বছরের আগের চেয়ে আজিজ খানের সম্পদ কিছুটা কমেছে।
কয়েক বছর ধরেই মুহাম্মদ আজিজ খান সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ৫০ ধনীর তালিকায় আছেন। ২০২৩ সালের ফোর্বসের তালিকা অনুসারে মুহাম্মদ আজিজ খানের অবস্থান ছিল ৪১তম। ফোর্বসের ২০২২ সালের সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীর তালিকায় আজিজ খানের অবস্থান ছিল ৪২ নম্বরে।
সিঙ্গাপুরের জন্য করা তালিকায় মুহাম্মদ আজিজ খানের অবস্থান ৪৯তম হলেও ফোর্বসের করা বিশ্বের শতকোটিপতিদের তালিকায় তাঁর স্থান দেখানো হয়েছে ২৭৯০তম।
ফোর্বস বলছে, তাঁর সম্পদের উৎস বিদ্যুৎ খাতের ব্যবসা। ফোর্বস জানিয়েছে, ২০১৯ সালে মুহাম্মদ আজিজ খান জাপানি প্রতিষ্ঠান জেরার কাছে সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনালের ২২ শতাংশ শেয়ার বিক্রি করে দেন।
বাংলাদেশের নাগরিক ৭০ বছর বয়সী আজিজ খান এক যুগের বেশি সময় ধরে সিঙ্গাপুরের স্থায়ী বাসিন্দা। বিদ্যুৎ, বন্দর, ফাইবার অপটিকস ও আবাসন খাতের ব্যবসা আছে সামিট গ্রুপের এবং তাদের সব সম্পদ বাংলাদেশেই রয়েছে।
সামিটের অধীন বাংলাদেশে বিদ্যুৎ খাতের যত ব্যবসা বা প্রতিষ্ঠান আছে, সেগুলোর হোল্ডিং কোম্পানি সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনাল। সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনাল সিঙ্গাপুরে নিবন্ধিত। মার্কিন এ সাময়িকীর তালিকায় আজিজ খানের যে পরিচিতি দেওয়া হয়েছে, তাতে বলা হয়েছে, তিনি তিন সন্তানের বাবা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যবসায় প্রশাসনে তিনি মাস্টার্স করেছেন।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সিঙ্গাপুরের ৪৯তম শীর্ষ ধনী বাংলাদেশের মুহাম্মদ আজিজ খান। সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ৫০ ধনীর তালিকায় নিজের অবস্থান ধরে রেখেছেন মুহাম্মদ আজিজ খান। তিনি সিঙ্গাপুরের নাগরিক হিসেবে এই তালিকায় স্থান পান। তিনি সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান।
গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় মার্কিন সাময়িকী ফোর্বস সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ৫০ ধনীর যে তালিকা প্রকাশ করেছে, সেই তালিকায় আজিজ খানের অবস্থান ৪৯তম। ফোর্বসের হিসাব অনুসারে, মুহাম্মদ আজিজ খানের সম্পদের পরিমাণ ১১০ কোটি ডলার। দুই বছরের আগের চেয়ে আজিজ খানের সম্পদ কিছুটা কমেছে।
কয়েক বছর ধরেই মুহাম্মদ আজিজ খান সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ৫০ ধনীর তালিকায় আছেন। ২০২৩ সালের ফোর্বসের তালিকা অনুসারে মুহাম্মদ আজিজ খানের অবস্থান ছিল ৪১তম। ফোর্বসের ২০২২ সালের সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীর তালিকায় আজিজ খানের অবস্থান ছিল ৪২ নম্বরে।
সিঙ্গাপুরের জন্য করা তালিকায় মুহাম্মদ আজিজ খানের অবস্থান ৪৯তম হলেও ফোর্বসের করা বিশ্বের শতকোটিপতিদের তালিকায় তাঁর স্থান দেখানো হয়েছে ২৭৯০তম।
ফোর্বস বলছে, তাঁর সম্পদের উৎস বিদ্যুৎ খাতের ব্যবসা। ফোর্বস জানিয়েছে, ২০১৯ সালে মুহাম্মদ আজিজ খান জাপানি প্রতিষ্ঠান জেরার কাছে সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনালের ২২ শতাংশ শেয়ার বিক্রি করে দেন।
বাংলাদেশের নাগরিক ৭০ বছর বয়সী আজিজ খান এক যুগের বেশি সময় ধরে সিঙ্গাপুরের স্থায়ী বাসিন্দা। বিদ্যুৎ, বন্দর, ফাইবার অপটিকস ও আবাসন খাতের ব্যবসা আছে সামিট গ্রুপের এবং তাদের সব সম্পদ বাংলাদেশেই রয়েছে।
সামিটের অধীন বাংলাদেশে বিদ্যুৎ খাতের যত ব্যবসা বা প্রতিষ্ঠান আছে, সেগুলোর হোল্ডিং কোম্পানি সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনাল। সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনাল সিঙ্গাপুরে নিবন্ধিত। মার্কিন এ সাময়িকীর তালিকায় আজিজ খানের যে পরিচিতি দেওয়া হয়েছে, তাতে বলা হয়েছে, তিনি তিন সন্তানের বাবা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যবসায় প্রশাসনে তিনি মাস্টার্স করেছেন।