ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে দরকষাকষির মাধ্যমে বাণিজ্য সুবিধা আদায়ে বাংলাদেশের অবস্থান এখনো ‘যথেষ্ট শক্তিশালী নয়’ বলে মন্তব্য করেছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। তিনি বলেছেন, ‘অল্প কিছু রপ্তানি পণ্য নিয়ে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে দরকষাকষি করা বেশ কঠিন।’
রোববার,(০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫) রাজধানীর একটি হোটেলে ‘বিল্ডিং ন্যাশনাল ক্যাপাবিলিটিস ইন ট্রেড নেগোসিয়েশনস: রিফ্লেকশনস অ্যান্ড ওয়ে ফরোয়ার্ড’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে তিনি কথা বলছিলেন।
উপদেষ্টা বলেন, ‘আজকের দ্রুত বিকশিত বৈশ্বিক বাণিজ্য দৃশ্যপটে, বাংলাদেশ একটি গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছে। জাতি যখন স্বল্পোন্নত দেশীয় বাণিজ্য চুক্তি থেকে উত্তরণ করছে, তখন কার্যকরভাবে আলোচনা করার ক্ষমতা অনুকূল বাণিজ্য চুক্তি নিশ্চিত করতে এবং দীর্ঘমেয়াদী অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বজায় রাখার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।’
অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিক বিষয়ক বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী বলেন, ‘বাণিজ্যের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এখনও বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কাছে অনেক ডিমান্ড করার জায়গায় নেই। সমঝোতার পথে এগিয়ে যাওয়া প্রয়োজন।’
ঢাকায় নিযুক্ত ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূত সারাহ কুক বলেন, ‘যোগ্য ব্যক্তিদের সঠিক জায়গায় দিতে হবে। তারা নিজেরা কাজ ছেড়ে চলে গেলে বিপদ।ৎ
অর্থনীতিবিদ আবদুর রাজ্জাক বলেন, ‘এলডিসি উত্তরণের পর, বাণিজ্য সুবিধা এমনিতে পাওয়া যাবে না; আদায় করতে হবে। আগামীতে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি ছাড়া চলা কঠিন হয়ে পড়বে। এখন থেকেই এসব নিয়ে কাজ করা প্রয়োজন।’
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি-ইউএনডিপির বাংলাদেশে আবাসিক প্রতিনিধি স্টেফান লিলার বক্তব্য দেন।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রোববার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে দরকষাকষির মাধ্যমে বাণিজ্য সুবিধা আদায়ে বাংলাদেশের অবস্থান এখনো ‘যথেষ্ট শক্তিশালী নয়’ বলে মন্তব্য করেছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। তিনি বলেছেন, ‘অল্প কিছু রপ্তানি পণ্য নিয়ে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে দরকষাকষি করা বেশ কঠিন।’
রোববার,(০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫) রাজধানীর একটি হোটেলে ‘বিল্ডিং ন্যাশনাল ক্যাপাবিলিটিস ইন ট্রেড নেগোসিয়েশনস: রিফ্লেকশনস অ্যান্ড ওয়ে ফরোয়ার্ড’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে তিনি কথা বলছিলেন।
উপদেষ্টা বলেন, ‘আজকের দ্রুত বিকশিত বৈশ্বিক বাণিজ্য দৃশ্যপটে, বাংলাদেশ একটি গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছে। জাতি যখন স্বল্পোন্নত দেশীয় বাণিজ্য চুক্তি থেকে উত্তরণ করছে, তখন কার্যকরভাবে আলোচনা করার ক্ষমতা অনুকূল বাণিজ্য চুক্তি নিশ্চিত করতে এবং দীর্ঘমেয়াদী অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বজায় রাখার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।’
অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিক বিষয়ক বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী বলেন, ‘বাণিজ্যের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এখনও বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কাছে অনেক ডিমান্ড করার জায়গায় নেই। সমঝোতার পথে এগিয়ে যাওয়া প্রয়োজন।’
ঢাকায় নিযুক্ত ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূত সারাহ কুক বলেন, ‘যোগ্য ব্যক্তিদের সঠিক জায়গায় দিতে হবে। তারা নিজেরা কাজ ছেড়ে চলে গেলে বিপদ।ৎ
অর্থনীতিবিদ আবদুর রাজ্জাক বলেন, ‘এলডিসি উত্তরণের পর, বাণিজ্য সুবিধা এমনিতে পাওয়া যাবে না; আদায় করতে হবে। আগামীতে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি ছাড়া চলা কঠিন হয়ে পড়বে। এখন থেকেই এসব নিয়ে কাজ করা প্রয়োজন।’
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি-ইউএনডিপির বাংলাদেশে আবাসিক প্রতিনিধি স্টেফান লিলার বক্তব্য দেন।