বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হক পদত্যাগ করেছেন। মঙ্গলবার তিনি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রাজশাহী কার্যালয়ের প্রধানের দায়িত্ব পালনকালে ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে পদত্যাগপত্র জমা দেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের বর্তমান মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান গণমাধ্যমকে বলেন, “তিনি (মেজবাউল হক) ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে পদত্যাগ করেছেন।”
অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার আগে দেড় বছরের বেশি সময় মুখপাত্রের দায়িত্বে ছিলেন মেজবাউল হক। তবে সরকার পরিবর্তনের পর আর্থিক খাতে বড় ধরনের রদবদলের অংশ হিসেবে গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার দায়িত্বে ফেরেননি, পাশাপাশি দুই ডেপুটি গভর্নরও সরে যান। এই পরিবর্তনের ধারাবাহিকতায় ১৩ সেপ্টেম্বর মেজবাউল হককেও মুখপাত্রের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে রাজশাহী কার্যালয়ে বদলি করা হয়।
মেজবাউল হক ১৯৯৩ সালে সহকারী পরিচালক হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকে যোগ দেন। পেমেন্ট সিস্টেমস বিভাগে দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। পূর্ববর্তী সরকারের সময় আর্থিক খাতের বিভিন্ন ডিজিটাল উদ্যোগ বাস্তবায়নের সঙ্গেও তিনি ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত ছিলেন।
মুখপাত্র হিসেবে একাধিকবার দায়িত্ব পালন করা মেজবাউলকে সর্বশেষ ২০২২ সালের ৪ ডিসেম্বর নির্বাহী পরিচালক পদে উন্নীত করার দিনেই এ দায়িত্ব দেওয়া হয়। যদিও বদলি ও পুনর্বহালের পর তিনি ২১ মাস দায়িত্ব পালনের সুযোগ পান। অবশেষে রাজশাহীতে বদলির পর এবার তিনি পদত্যাগ করলেন।
বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হক পদত্যাগ করেছেন। মঙ্গলবার তিনি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রাজশাহী কার্যালয়ের প্রধানের দায়িত্ব পালনকালে ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে পদত্যাগপত্র জমা দেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের বর্তমান মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান গণমাধ্যমকে বলেন, “তিনি (মেজবাউল হক) ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে পদত্যাগ করেছেন।”
অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার আগে দেড় বছরের বেশি সময় মুখপাত্রের দায়িত্বে ছিলেন মেজবাউল হক। তবে সরকার পরিবর্তনের পর আর্থিক খাতে বড় ধরনের রদবদলের অংশ হিসেবে গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার দায়িত্বে ফেরেননি, পাশাপাশি দুই ডেপুটি গভর্নরও সরে যান। এই পরিবর্তনের ধারাবাহিকতায় ১৩ সেপ্টেম্বর মেজবাউল হককেও মুখপাত্রের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে রাজশাহী কার্যালয়ে বদলি করা হয়।
মেজবাউল হক ১৯৯৩ সালে সহকারী পরিচালক হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকে যোগ দেন। পেমেন্ট সিস্টেমস বিভাগে দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। পূর্ববর্তী সরকারের সময় আর্থিক খাতের বিভিন্ন ডিজিটাল উদ্যোগ বাস্তবায়নের সঙ্গেও তিনি ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত ছিলেন।
মুখপাত্র হিসেবে একাধিকবার দায়িত্ব পালন করা মেজবাউলকে সর্বশেষ ২০২২ সালের ৪ ডিসেম্বর নির্বাহী পরিচালক পদে উন্নীত করার দিনেই এ দায়িত্ব দেওয়া হয়। যদিও বদলি ও পুনর্বহালের পর তিনি ২১ মাস দায়িত্ব পালনের সুযোগ পান। অবশেষে রাজশাহীতে বদলির পর এবার তিনি পদত্যাগ করলেন।