মিল মালিকরা ভোজ্যতেলের দাম লিটারে ১০ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছেন, তবে এ বিষয়ে সরকার ও ব্যবসায়ীপক্ষ এখনও কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে আসতে পারেনি।
সোমবার সচিবালয়ে ভোজ্যতেলের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে বৈঠক করেছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। বৈঠকে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধি, ট্যারিফ কমিশন ও ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের প্রতিনিধিরাও উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, “ব্যবসায়ীরা দাম বাড়ানোর যে প্রস্তাব দিয়েছে তা আন্তর্জাতিক বাজারের তুলনায় অনেক বেশি। আমরা পর্যালোচনা করছি। তারপর তাদের সঙ্গে আবার আলোচনা করে ভোজ্যতেলের দাম কত বাড়ানো হবে, সেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।”
গেল ১৩ এপ্রিল প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ১৮৯ টাকা এবং পাম তেলের দাম ১৬৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। কিছুদিন আগে বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন আবার সয়াবিন ও পাম তেলের দাম লিটারে ১০ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছে। তারা আন্তর্জাতিক বাজারে কাঁচামালের মূল্যবৃদ্ধিকে কারণ হিসেবে দেখাচ্ছেন।
টি কে গ্রুপের পরিচালক শফিউল আতহার তসলিম বলেন, “ভোজ্যতেলের দাম নিয়ে এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি।”
বৈঠকে উপস্থিত বাংলাদেশ এডিবল অয়েল কোম্পানির হেড অব ফিন্যান্স দাবিরুল ইসলাম বলেন, “অনেক কিছুই আলোচনা হয়েছে। তবে আমরা এখনও সিদ্ধান্ত নিতে পারিনি। আরও কিছুদিন সময় লাগবে।”
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একটি কোম্পানির প্রতিনিধি বলেন, ট্যারিফ কমিশন থেকে প্রায় ৪ টাকা বাড়ানোর সুপারিশ এসেছে। তবে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে দামটা আরেকটু কম রাখার কথা বলা হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে বৈঠকে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ভোজ্যতেলের দাম কত বাড়ানো যাবে, তা ব্যবসায়ীদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখন দাম ঘোষণা করার দায়িত্ব মিল মালিকদের।
সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
মিল মালিকরা ভোজ্যতেলের দাম লিটারে ১০ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছেন, তবে এ বিষয়ে সরকার ও ব্যবসায়ীপক্ষ এখনও কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে আসতে পারেনি।
সোমবার সচিবালয়ে ভোজ্যতেলের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে বৈঠক করেছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। বৈঠকে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধি, ট্যারিফ কমিশন ও ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের প্রতিনিধিরাও উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, “ব্যবসায়ীরা দাম বাড়ানোর যে প্রস্তাব দিয়েছে তা আন্তর্জাতিক বাজারের তুলনায় অনেক বেশি। আমরা পর্যালোচনা করছি। তারপর তাদের সঙ্গে আবার আলোচনা করে ভোজ্যতেলের দাম কত বাড়ানো হবে, সেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।”
গেল ১৩ এপ্রিল প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ১৮৯ টাকা এবং পাম তেলের দাম ১৬৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। কিছুদিন আগে বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন আবার সয়াবিন ও পাম তেলের দাম লিটারে ১০ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছে। তারা আন্তর্জাতিক বাজারে কাঁচামালের মূল্যবৃদ্ধিকে কারণ হিসেবে দেখাচ্ছেন।
টি কে গ্রুপের পরিচালক শফিউল আতহার তসলিম বলেন, “ভোজ্যতেলের দাম নিয়ে এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি।”
বৈঠকে উপস্থিত বাংলাদেশ এডিবল অয়েল কোম্পানির হেড অব ফিন্যান্স দাবিরুল ইসলাম বলেন, “অনেক কিছুই আলোচনা হয়েছে। তবে আমরা এখনও সিদ্ধান্ত নিতে পারিনি। আরও কিছুদিন সময় লাগবে।”
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একটি কোম্পানির প্রতিনিধি বলেন, ট্যারিফ কমিশন থেকে প্রায় ৪ টাকা বাড়ানোর সুপারিশ এসেছে। তবে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে দামটা আরেকটু কম রাখার কথা বলা হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে বৈঠকে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ভোজ্যতেলের দাম কত বাড়ানো যাবে, তা ব্যবসায়ীদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখন দাম ঘোষণা করার দায়িত্ব মিল মালিকদের।