এ জে আই গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক চিত্রনায়ক অনন্ত জলিল এবং তার স্ত্রী আফিয়া নুসরাত বর্ষাসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে ‘অপরাধমূলক বিশ্বাস ভঙ্গ ও প্রতারণার’ অভিযোগে মামলা দায়ের করেছেন আরেক পোশাক ব্যবসায়ী।
রাব্বি টেক্সটাইল নামের একটি রপ্তানিমুখী পোশাক কারখানার স্বত্বাধিকারী ইলিয়াস মিয়া ২০ অগাস্ট সাভার মডেল থানায় এ মামলা করেন।
মামলার অপর আসামিরা হলেন: এবি অ্যাপারেলস লিমিটেডের মার্চেন্ডাইজার আকরাম, মুনির ও কামরুল। বাদী ইলিয়াস মিয়ার ভাষ্য, এবি অ্যাপারেলস অনন্ত জলিলেরই আরেকটি কোম্পানি।
আইনজীবী অ্যাডভোকেট মেহেদী হাসান জানান, মুনির ও আকরাম ঢাকার বিচারিক হাকিম আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন পেয়েছেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, আকরাম, মুনির এবং কামরুল বিভিন্ন সময়ে বুকিংয়ের মাধ্যমে রাব্বি টেক্সটাইল থেকে কাপড় নিয়েছেন। ২০১৯ সালের ৪ অগাস্ট বুকিংয়ের মাধ্যমে তারা ২০ হাজার গজ কাপড় ডেলিভারি নেন। এরপর দীর্ঘদিন পেরিয়ে গেলেও এলসি না খুলে ‘টালবাহানা’ করতে থাকেন।
এই অবস্থায় রাব্বি টেক্সটাইলের মার্কেটিং অফিসার নাজিম মৃধা এবং সিনিয়র মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ ইমদাদ রাসেলের কাছ থেকে ডেলিভারির মূল চালান এম এ জলিলের নির্দেশে অডিটর আব্দুর রহিম জোর করে রেখে দেন। পরবর্তীতে চালানের মূল কপিগুলো চাইতে গেলে অডিটর আব্দুর রহিম নানা রকম টালবাহানা করে দিতে অস্বীকৃতি জানান।
রাব্বি টেক্সটাইলের মার্কেটিংয়ের লোকজন একাধিকবার বিভিন্ন সময় গেলে নানা অজুহাতে অফিসে ঢুকতে বাধা প্রদান করে এবং মেরে ফেলার হুমকিও দেয়। ডেলিভারি করা ২০ হাজার গজ কাপড়ের মূল্য ৮ হাজার ডলার, যা বাংলাদেশি টাকায় ১০ লাখ টাকা। এই টাকা আসামিদের কাছে পাওনা বলে মামলায় দাবি করা হয়েছে।
অভিযোগের বিষয়ে অনন্ত জলিলের মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
এ জে আই গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক চিত্রনায়ক অনন্ত জলিল এবং তার স্ত্রী আফিয়া নুসরাত বর্ষাসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে ‘অপরাধমূলক বিশ্বাস ভঙ্গ ও প্রতারণার’ অভিযোগে মামলা দায়ের করেছেন আরেক পোশাক ব্যবসায়ী।
রাব্বি টেক্সটাইল নামের একটি রপ্তানিমুখী পোশাক কারখানার স্বত্বাধিকারী ইলিয়াস মিয়া ২০ অগাস্ট সাভার মডেল থানায় এ মামলা করেন।
মামলার অপর আসামিরা হলেন: এবি অ্যাপারেলস লিমিটেডের মার্চেন্ডাইজার আকরাম, মুনির ও কামরুল। বাদী ইলিয়াস মিয়ার ভাষ্য, এবি অ্যাপারেলস অনন্ত জলিলেরই আরেকটি কোম্পানি।
আইনজীবী অ্যাডভোকেট মেহেদী হাসান জানান, মুনির ও আকরাম ঢাকার বিচারিক হাকিম আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন পেয়েছেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, আকরাম, মুনির এবং কামরুল বিভিন্ন সময়ে বুকিংয়ের মাধ্যমে রাব্বি টেক্সটাইল থেকে কাপড় নিয়েছেন। ২০১৯ সালের ৪ অগাস্ট বুকিংয়ের মাধ্যমে তারা ২০ হাজার গজ কাপড় ডেলিভারি নেন। এরপর দীর্ঘদিন পেরিয়ে গেলেও এলসি না খুলে ‘টালবাহানা’ করতে থাকেন।
এই অবস্থায় রাব্বি টেক্সটাইলের মার্কেটিং অফিসার নাজিম মৃধা এবং সিনিয়র মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ ইমদাদ রাসেলের কাছ থেকে ডেলিভারির মূল চালান এম এ জলিলের নির্দেশে অডিটর আব্দুর রহিম জোর করে রেখে দেন। পরবর্তীতে চালানের মূল কপিগুলো চাইতে গেলে অডিটর আব্দুর রহিম নানা রকম টালবাহানা করে দিতে অস্বীকৃতি জানান।
রাব্বি টেক্সটাইলের মার্কেটিংয়ের লোকজন একাধিকবার বিভিন্ন সময় গেলে নানা অজুহাতে অফিসে ঢুকতে বাধা প্রদান করে এবং মেরে ফেলার হুমকিও দেয়। ডেলিভারি করা ২০ হাজার গজ কাপড়ের মূল্য ৮ হাজার ডলার, যা বাংলাদেশি টাকায় ১০ লাখ টাকা। এই টাকা আসামিদের কাছে পাওনা বলে মামলায় দাবি করা হয়েছে।
অভিযোগের বিষয়ে অনন্ত জলিলের মন্তব্য পাওয়া যায়নি।