বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনা পর্যালোচনায় গঠিত ছয় সদস্যের কমিটিকে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য আরও এক মাস সময় দিয়েছে সরকার। মন্ত্রীপরিষদ বিভাগ বুধবার এক আদেশে জানায়, কমিটিকে আগামী ৩১ অক্টোবরের মধ্যে প্রতিবেদন ও সুপারিশ জমা দিতে হবে।
এর আগে গত ৮ জুলাই প্রথম দফায় সময় বাড়ানো হয়েছিল তিন মাস, তখন বলা হয়েছিল ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে হবে। তবে নির্ধারিত সময়ের এক সপ্তাহ আগেই দ্বিতীয়বারের মতো সময় বাড়ানো হলো।
চলতি বছরের ১১ মার্চ ক্ষমতার পট পরিবর্তনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের নেতৃত্বে এই কমিটি গঠন করে। অন্যান্য সদস্যরা হলেন—জ্বালানি উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান, ডাক ও আইসিটি মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের পরিচালক আলী আশফাক এবং রূপালী ব্যাংকের চেয়ারম্যান নজরুল হুদা।
কমিটিকে রিজার্ভ চুরির তদন্তের অগ্রগতি, সরকারি পদক্ষেপের পর্যালোচনা, দায়দায়িত্ব নির্ধারণ এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে সুপারিশ দেওয়ার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
২০১৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক থেকে সুইফট কোড জালিয়াতির মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার চুরি হয়। পরে অর্থগুলো ফিলিপিন্সের তিনটি ক্যাসিনোতে স্থানান্তরিত হয়। এর মধ্যে দেড় কোটি ডলার ফেরত দিলেও বাকি ৬ কোটি ৬৪ লাখ ডলার এখনও উদ্ধার হয়নি।
ঢাকার আদালতে চলমান মামলায় গত ২১ সেপ্টেম্বর ফিলিপিন্সের রিজল কমার্শিয়াল ব্যাংকের (আরসিবিসি) ওই অর্থ বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়। তবে বাংলাদেশে দায়ের হওয়া মামলাটি দীর্ঘদিন ধরে সিআইডির তদন্তাধীন রয়েছে, কিন্তু প্রতিবেদন দাখিল করা সম্ভব হয়নি।
বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনা পর্যালোচনায় গঠিত ছয় সদস্যের কমিটিকে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য আরও এক মাস সময় দিয়েছে সরকার। মন্ত্রীপরিষদ বিভাগ বুধবার এক আদেশে জানায়, কমিটিকে আগামী ৩১ অক্টোবরের মধ্যে প্রতিবেদন ও সুপারিশ জমা দিতে হবে।
এর আগে গত ৮ জুলাই প্রথম দফায় সময় বাড়ানো হয়েছিল তিন মাস, তখন বলা হয়েছিল ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে হবে। তবে নির্ধারিত সময়ের এক সপ্তাহ আগেই দ্বিতীয়বারের মতো সময় বাড়ানো হলো।
চলতি বছরের ১১ মার্চ ক্ষমতার পট পরিবর্তনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের নেতৃত্বে এই কমিটি গঠন করে। অন্যান্য সদস্যরা হলেন—জ্বালানি উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান, ডাক ও আইসিটি মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের পরিচালক আলী আশফাক এবং রূপালী ব্যাংকের চেয়ারম্যান নজরুল হুদা।
কমিটিকে রিজার্ভ চুরির তদন্তের অগ্রগতি, সরকারি পদক্ষেপের পর্যালোচনা, দায়দায়িত্ব নির্ধারণ এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে সুপারিশ দেওয়ার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
২০১৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক থেকে সুইফট কোড জালিয়াতির মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার চুরি হয়। পরে অর্থগুলো ফিলিপিন্সের তিনটি ক্যাসিনোতে স্থানান্তরিত হয়। এর মধ্যে দেড় কোটি ডলার ফেরত দিলেও বাকি ৬ কোটি ৬৪ লাখ ডলার এখনও উদ্ধার হয়নি।
ঢাকার আদালতে চলমান মামলায় গত ২১ সেপ্টেম্বর ফিলিপিন্সের রিজল কমার্শিয়াল ব্যাংকের (আরসিবিসি) ওই অর্থ বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়। তবে বাংলাদেশে দায়ের হওয়া মামলাটি দীর্ঘদিন ধরে সিআইডির তদন্তাধীন রয়েছে, কিন্তু প্রতিবেদন দাখিল করা সম্ভব হয়নি।