ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
কিছু গ্রাহকের ক্রেডিট কার্ড থেকে ‘টাকা উধাও’ হওয়ার ঘটনায় ‘তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ’ নেওয়ার কথা বলেছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক। গতকাল শনিবার সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ব্যাংকটি বলেছে, ক্ষতিগ্রস্ত কার্ডগুলোতে ইতোমধ্যে ফেরত দেওয়া হয়েছে। তদন্তের পর পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। চলতি মাসের শুরুতে হাসিন হায়দার নামে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের একজন গ্রাহক প্রথম ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে তার ৫০ হাজার টাকা জালিয়াতির খবর ফেইসবুক পোস্টে জানান। এরপর আরও কয়েকজন একই ধরনের অভিযোগ তোলেন। এ বিষয়ে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশ পায়। এসব প্রতিবেদনে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের ৫৪ গ্রাহকের ক্রেডিট কার্ড থেকে ২৭ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার তথ্য সামনে আসে।
এর পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল শনিবার ব্যাংকের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অ্যাপ বা অনলাইন ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে গ্রাহকরা সহজেই মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিসে (এমএফএস) টাকা স্থানান্তর করতে পারেন। তবে গ্রাহকদের ক্ষতি এড়াতে সাময়িকভাবে এমএফএস পোর্টাল বা অ্যাপে ‘অ্যাড মানি’ ফিচার স্থগিত করা হয়েছে। ব্যাংকটির প্রতিনিধিরা প্রতিটি ‘ক্ষতিগ্রস্ত’ গ্রাহকের সঙ্গে কথা বলেছেন দাবি করে বিজ্ঞপ্তিতে ঘটনাগুলো আগের বলে জানানো হয়, যা নিয়ে এখন ‘নতুন করে’ উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনো ‘কারণ নেই’ বলে গ্রাহকদের আশ্বস্ত করা হয়েছে।
সমস্যার ‘দ্রুত সমাধান এবং মূল কারণ উদঘাটনে’ ব্যাংকের কর্মকর্তারা নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সঙ্গে একযোগে কাজ করছেন বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নাসের এজাজ বিজয় বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি পর্যবেক্ষক দল এ সংক্রান্ত প্রক্রিয়া ও সিস্টেম পর্যালোচনার জন্য সংশ্লিষ্ট প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের কার্যালয় পরিদর্শন করছে। আমরা ইতোমধ্যেই ঘটনাটি আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কাছে রিপোর্ট করেছি।’
ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্ম ও লেনদেন প্রক্রিয়ার পূর্ণাঙ্গ তদন্তের পর কর্তৃপক্ষের দাবি, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের নিরাপত্তা ব্যবস্থায় কোনো ঘাটতি নেই। ইন্টারনেট ব্যাংকিং পোর্টাল এবং স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড মোবাইল অ্যাপ ‘সর্বাধিক নিরাপদ, সুরক্ষিত ও এনক্রিপ্টেড পেমেন্ট চ্যানেল’ হিসেবে গ্রাহক সেবা দিয়ে যাচ্ছে বলেও জানানো হয়েছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রোববার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
কিছু গ্রাহকের ক্রেডিট কার্ড থেকে ‘টাকা উধাও’ হওয়ার ঘটনায় ‘তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ’ নেওয়ার কথা বলেছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক। গতকাল শনিবার সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ব্যাংকটি বলেছে, ক্ষতিগ্রস্ত কার্ডগুলোতে ইতোমধ্যে ফেরত দেওয়া হয়েছে। তদন্তের পর পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। চলতি মাসের শুরুতে হাসিন হায়দার নামে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের একজন গ্রাহক প্রথম ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে তার ৫০ হাজার টাকা জালিয়াতির খবর ফেইসবুক পোস্টে জানান। এরপর আরও কয়েকজন একই ধরনের অভিযোগ তোলেন। এ বিষয়ে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশ পায়। এসব প্রতিবেদনে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের ৫৪ গ্রাহকের ক্রেডিট কার্ড থেকে ২৭ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার তথ্য সামনে আসে।
এর পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল শনিবার ব্যাংকের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অ্যাপ বা অনলাইন ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে গ্রাহকরা সহজেই মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিসে (এমএফএস) টাকা স্থানান্তর করতে পারেন। তবে গ্রাহকদের ক্ষতি এড়াতে সাময়িকভাবে এমএফএস পোর্টাল বা অ্যাপে ‘অ্যাড মানি’ ফিচার স্থগিত করা হয়েছে। ব্যাংকটির প্রতিনিধিরা প্রতিটি ‘ক্ষতিগ্রস্ত’ গ্রাহকের সঙ্গে কথা বলেছেন দাবি করে বিজ্ঞপ্তিতে ঘটনাগুলো আগের বলে জানানো হয়, যা নিয়ে এখন ‘নতুন করে’ উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনো ‘কারণ নেই’ বলে গ্রাহকদের আশ্বস্ত করা হয়েছে।
সমস্যার ‘দ্রুত সমাধান এবং মূল কারণ উদঘাটনে’ ব্যাংকের কর্মকর্তারা নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সঙ্গে একযোগে কাজ করছেন বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নাসের এজাজ বিজয় বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি পর্যবেক্ষক দল এ সংক্রান্ত প্রক্রিয়া ও সিস্টেম পর্যালোচনার জন্য সংশ্লিষ্ট প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের কার্যালয় পরিদর্শন করছে। আমরা ইতোমধ্যেই ঘটনাটি আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কাছে রিপোর্ট করেছি।’
ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্ম ও লেনদেন প্রক্রিয়ার পূর্ণাঙ্গ তদন্তের পর কর্তৃপক্ষের দাবি, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের নিরাপত্তা ব্যবস্থায় কোনো ঘাটতি নেই। ইন্টারনেট ব্যাংকিং পোর্টাল এবং স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড মোবাইল অ্যাপ ‘সর্বাধিক নিরাপদ, সুরক্ষিত ও এনক্রিপ্টেড পেমেন্ট চ্যানেল’ হিসেবে গ্রাহক সেবা দিয়ে যাচ্ছে বলেও জানানো হয়েছে।